M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

জোকস ১২২। মজার মজার ভুল

¤নাপিত ভুল করলেঃ
> নতুন স্টাইল
¤রাজনীতিবিদ ভুল করলেঃ
> নতুন আইন
¤বিজ্ঞানী ভুল করলে
> নতুন উদ্ভাবন
¤দর্জি ভুল করলে
> নতুন ফ্যাশন
¤শিক্ষক ভুল করলে
> নতুন থিওরি
¤আর ছাত্ররা ভুল করলে
> এইটা আসলেই ভুল এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ।

জোকস ১২১। গোপন জিনিস দেখাব

ছাত্রীঃ স্যার দরজা জানালা বন্ধ করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে সবকিছু বন্ধ করে দিন
যাতে আলো না আশে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর কি করবো বলো?
.
.
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার এবার দেখেন। আমার ঘড়িতে লাইট
জ্বলে ! !

জোকস ১২০। তুমি কাকে বেশী ভালবাসো?

বাবা: তুমি কাকে বেশী ভালবাসো? আমাকে নাকি তোমার মা কে?

ছেলে: আব্বু , তোমাদের দুজনকেই আমি অনেক বেশী ভালোবাসি।

বাবা: যদি আমি আমেরিকা আর তোমার মা প্যারিস যেতে চায়, তুমি কোথায় যাবে?
ছেলে: অবশ্যই প্যারিস, কারন জায়গাটা খুব সুন্দর!

বাবা: আচ্ছা, যদি আমি প্যারিস আর আম্মু আমেরিকা যায় , তখন কোথায় যাবে?
ছেলে: আমেরিকা!

বাবা: তারমানে তুমি মা কে ছেড়ে থাকতে পারবে না, তাইতো?

ছেলে: তা নয় । কারন একটু আগেই তো আমি প্যারিস গেলাম!

জোকস ১১৯। ফেসবুক পরিচয়

এখনও দেখা হয়নি।

প্রেমিকাঃ হ্যালো, কি করো?

প্রেমিকঃ জানু শেভ করতেছি !

... প্রেমিকাঃ আমি তোমাকে যখনই ফোন করি তুমি বলো- 'জানু শেভ করতেছি', দিনে তুমি কয় বার শেভ কর?

প্রেমিকঃ এইতো ৩০-৪০ বার।

প্রেমিকাঃ পাগল নাকি?

প্রেমিকঃ আমি পাগল না, আমি নাপিত !!

জোকস ১১৮। দুই রাজা

এক দেশে দুই রাজা ছিল। দুই জনই খুন হলেন।
এরপর থেকে এক রাজার বউ এবং আরেক রাজার মেয়ে ভাগ করে দেশ চালাতে থাকলেন।
দেশটির গোলা ভরা ছিল দুর্নীতি ...!! গোয়াল ভরা ছিল মন্ত্রী ..!! বাঘের রাজ্য রাজ্য হায়েনার মতো ধূর্ত কামলা..!!
এবং দেশটির অধিকাংশ প্রজা ছিল বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ...!! আর বাকীরা বাকপ্রতিবন্ধী.. ..!!!

জোকস ১১৭। জানালাটা খুলে দিয়ে যান

মকবুল হোটেল ম্যানেজারের সঙ্গে ফোনে কথা বলছে—
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হোটেল ম্যানেজার: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি হোটেল ম্যানেজার হয়ে কী করতে পারি, বলুন?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। তাড়াতাড়ি চলে আসুন। কারণ, আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান।

জোকস ১১৬।এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’

মুরগি জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।’

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’

গরু জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।’

তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’

শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।’

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।

এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’

ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।’

মায়ের ভালবাসা

ছেলেটির নাম এরিক । ওর মায়ের এক চোখ অন্ধ!!
স্কুলের বন্ধুদের সামনে এরিক খুবই বিব্রত হয় ।
একবার ওর মা স্কুলে গেলো খাবার নিয়ে, এরিক চিৎকার করে বললো ''তুমি মরে যাও না কেন? তাহলে আমাকে এই লজ্জা পেতে হয় না বন্ধুদের কাছে । ছিঃ কি বিশ্রি দেখা যায় একটা চোখে যখন তাকাও । "
খুব মনোযোগ দিয়ে এরিক লেখাপড়া করে, কারণ যত দ্রুত সম্ভব সে বড় হয়ে এখান থেকে চলে যেতে চায় ।
খুব ভালো রেজাল্ট করলো এরিক , সেই সাথে প্রতিষ্ঠা !
তার নিজের বাড়ি,গাড়ি,বউ,ছেলে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার! একচোখ অন্ধ মায়ের কোন চিহ্নই নেই তার জীবনে ।
এদিকে বৃদ্ধা মৃত্যুর দিন গুনছে আর মরবার আগে একটি বারের জন্য নাতিগুলোর মুখ দেখার লোভ সামলাতে না পেরে ঠিকানা খুঁজে খুঁজে চলে গেলো ছেলের বাড়ি । বৃদ্ধাকে দরজায় দেখে এরিক হুংকার দিলো "কোন সাহসে এসেছো এখানে? দেখছনা তোমাকে দেখে আমার বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে?
দূর হও!!
এর কয়েক বছর পরে স্কুলের পূনর্মিলনীতে বিশেষ অতিথী হয়ে গেলো এরিক! অনুষ্ঠান শেষে কি মনে করে যেন বৃদ্ধাকে দেখতে গেলো । প্রতিবেশী অপর বৃদ্ধা জানালো বছর দুই আগেই তিনি গত হয়েছেন আর যাবার আগে এরিকের জন্য রেখে গেছেন একখানা চিঠিঃ
আমার সোনামনি এরিক,
জানি তুমি তোমার মা কে অনেক ঘৃণা করো । আমি তোমাকে জীবনে কিছুই দিতে পারিনি, দিয়েছি শুধু লজ্জা । মা হিসেবে আমি ব্যর্থ । এ জন্য আমি তোমার কাছে ক্ষমা প্রার্থী। ছোটবেলায় একবার তোমার একটা এক্সিডেন্ট হয়েছিল আর একটা চোখ খুব খারাপ ভাবে আহত হয়েছিল । তুমি সারাজীবন একচোখ দিয়ে দেখবে, মা হিসেবে এটা আমি মেনে নিতে পারিনি, তাই নিজেই বাকি জীবন একচোখ দিয়ে দেখবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ।
আজ তুমি দু'চোখ দিয়ে দেখতে পারছো, আমার কাছে এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু নেই ।
তুমি ভালো থেকো বাবা !!!

** পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং নিঃস্বার্থ ভালবাসা হল মায়ের ভালবাসা।

জোকস ১১৫। “BRA” (ব্রা) সম্পর্কে কতোটুকু জানেন ?

শব্দটির সাথে সবাই পরিচিত অন্য রকম আবেগে (হা…হা…হা =p~ …) কিন্তু পুরো “BRA” (ব্রা)র সাথে আপনার তেমন মিতালী নেই । ঠিক কিনা ?

যদি ভেবে থাকেন এ ব্যাপারে আপনি পন্ডিত, তবে বলুন তো ---

১) কোন “BRA” (ব্রা) টিতে লম্বা লম্বা লম্বা দাগ (stripe) আছে ?-
-
zeBRA / জেব্রা

২) কোন “BRA” (ব্রা)য় হাত রাখলেই আপনি মরবেন ?-
-
coBRA / কোবরা (কোব্রা)

৩) কোন “BRA” (ব্রা) দিয়ে আপনি অংক করবেন ?-
-
algeBRA / এ্যালজাব্রা

৪) কোন “BRA” (ব্রা)য় যাদু বা ম্যাজিক আছে ?-
-
aBRAkadaBRA / এ্যাব্রাকাডাব্রা

৫) ধর্মীয় “BRA” (ব্রা) কোনটি ?-
-
BRAhmin! BRAhma! / ব্রাহমিন (ব্রাম্মন)! ব্রাহমা (ব্রম্মা)

৬) মেটালিক “BRA” (ব্রা) কোনটি ?-
-
BRAss / ব্রাশ

৭) এ্যাঞ্জেলিনা জোলি রাতে কোন “BRA” (ব্রা) টি বুকে রাখেন?-
-
BRAd pit... / ব্রাড পিট

৮) গাছের “BRA” (ব্রা) কি জিনিষ ?-
-
BRAnch / ব্রাঞ্চ (শাখা-প্রশাখা)

৯) যে “BRA” (ব্রা) ছাড়া মার্কেটিং হয়না ?-
-
BRAnd / ব্রান্ড

১০) পাংচুয়েশান করতে কোন “BRA” (ব্রা) লাগে ?-
-
BRAcket / ব্রাকেট

১১) কোন কক্ষে “BRA” (ব্রা) সংরক্ষন করা হয় ?-
-
liBRAry / লাইব্রেরী

১২) কোন “BRA” (ব্রা) টি শতাব্দীকাল মানুষকে অনুপ্রানিত করেছে ?-
-
aBRAham lincoln! / আব্রাহাম লিংকন

১২) কোন “BRA” (ব্রা) টি না হলে থামতে পারবেন না ?-
-
BRAke / ব্রেক

১৩) সাহসী “BRA” (ব্রা) কোনটি ?-
-
BRAvado / ব্রাভাডো

১৪) রাশিচক্রে “BRA” (ব্রা) কোনটি ?
-
liBRA / লিব্রা

১৫) এই যে এতোক্ষন যাবৎ এই আজাইররা পোষ্টে মাথা ঘামালেন তা কোন “ব্রা” (BRA)র সুবাদে ?
-
BRAin / ব্রেন

আর আপনি এতোদিন জানতেন যে কেবলমাত্র মেয়েরাই শুধু “ব্রা” (BRA)ব্যবহার করে ????

জোকস ১১৪। যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগীতা

এক পিচ্চি পোলা ফার্মাসিতে গিয়ে বলল এই যে ভাই আমারে একটা কনডম দেন।
দোকানদার ভাবল এত পিচ্চি পোলারে কনডম দেয়া ঠিক না...
আবার ভাবল, ধুর বিক্রি হওয়া দিয়া কথা, মনে হয় বড় বেলুন ফুলানের সখ জাগছে পিচ্চির এই ভাইবা পিচ্চিরে কনডম দিল।





একটু পর পিচ্চি পোলা টি আইসা বলল, ভাই আরেকটা কনডম দেন, দোকানদার আরেকটা কনডম দিল।





পিচ্চি আবার আইসা বলে, ভাই কি কনডম দেন ছিরা যায়, ভাল কনডম দেন।
দোকানদার বলে পিচ্চি শালায় এত কনডম দিয়া করে কি, দেইখা আসি...
এই ভাইবা সে পিচ্চির পিছে পিছে গিয়া দেখে, একটা গলির ভিতর ঢুইকা পিচ্চি কনডম টা তার মাথায় পরার চেস্টা করতাছে।
এইটা দেইখা সে বলল, বাবু তুমি কি করতাছো??
পিচ্চি জবাব দিল... ““ আমাদের স্কুলে যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগীতায় আমি ধন সাজুম !! ”” :-P

জোকস ১১৩। ঠুস ঠুস আওয়াজ

কুদ্দুস মিয়া গেছে এক কোল্ড ড্রিঙ্কস এর
দোকানে সেখানে গিয়ে বলছে
.
“একটা পেপসি এর বোতল খুলো ভাই!!
দোকানদার খুলল
-
-
আবার বলল “একটা 7-Up ও খোল”
দোকানদার খুলল !!

আবার বলল “ একটা স্প্রাইট এরবোতল খুলো”
দোকানদার খুলল !!

আবার বলল “ একটা মাউন্টেন ডিউ এর বোতল খুলো”
-
দোকানদার এখন রাগ হয়ে গেলো আর বলল “ আরে তুই
খাবি কোনটা?? “
-
কুদ্দুস মিয়া : ভাইজান খামুনা!! আমার এই বোতলের
ঢাকনা খুলার ঠুস ঠুস আওয়াজ শুনতে খুব মজা লাগে.......

জোকস ১১২। ছেলেরা সব সমায়ই সুখী

কারনঃ-

১) ছেলে দের বংশের টাইটেল সারা জীবন একই
থাকে।

২)৫ দিনের একটা ছুটি তে মাত্র একটা জিনসের
প্যান্ট লাগে।

৩)একই হেয়ার স্টাইল সারা জীবন ও থাকতে পারে।

৪) ছেলেরা ২০ জন মানুষের জন্য একাই ২০ মিনিট এ
সব কিছু কিনতে পারে।

৫)
কোনো পার্টি তে যেয়ে তারা যদি দেখে যে দেখে যে তার
মতো পোশাক আরেক জন পড়ে এসেছে তাহলে সে একটুও
মাইন্ড () করে না। বরং সে তার ভালো ফ্রেন্ড ও
হয়ে যেতে পারে।

জোকস ১১১। মারো শালারে মারো

এক মহিলা তার প্রেমিকের সাথে ঘুরতে গেছে। এর মাঝে মহিলার স্বামী তা দেখে ফেলে এবং প্রেমিকরে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলতে থাকেঃ 'মারো গাধাটারে মারো। নিজের বউ রে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের বউ রে নিয়ে ঘুরে।'
হটাৎ প্রেমিকের শক্তি এসে পরে। সেও স্বামীকে মারা শুরু করে... !!
তখন মহিলা বলা শুরু করেঃ 'মারো শালারে মারো। না নিজে ঘুরতে নিয়ে যায়, না আরেক জনের সাথে ঘুরতে দেয়। হুহ্'

জোকস ১১০। কারমেন - বিয়ারফাক

নাইট বারের পার্টিতে ছেলে মেয়ের সাথে কথা হচ্ছে . . .

ছেলে : তোমার নাম কি?

মেয়ে : কারমেন!!
… ছেলে : বেশ ভালো নাম তো!

মেয়ে : হুমম। আমি নিজেই এই নাম নিয়েছি।
ছেলে : কেন?

মেয়ে : আমি কার (car) ভালোবাসি আর মেন (men) ভালোবাসি। এক কথায় গাড়ি আছে এমন পুরুষদের ভালোবাসি তাই দুইটা মিলে কারমেন!! :-P
ছেলে : হুমমম।

মেয়ে :তোমার নাম কি?

ছেলে : আমার নাম বিয়ারফাক.

জোকস ১০৯। সোনা দানা

একদিন রিক্সায় করে স্বামি এবং স্থী
বেড়াইতে যাইতেছিল
হঠাত্‍ এক ছিনতাইকারী এসে তাদের ধরল
ছিনতাইকারিঃ আপনাদের কাছে সোনা দানা যা কিছু আছে দিয়া দেন।
মহিলাঃআমার কাছে সোনা দানা কিছুই নাই।পাশে যে লোকটি দেখতাছেন উনি আমার স্বামী,উনার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছে,কোন কাজের না,লইয়া যাইতে পারেন।

জোকস ১০৮। ৭ টাইপের মেয়ে

সাধারণত ৭ টাইপের মেয়ে পাওয়া যায় পৃথিবী তে-

1. HARD DISK Girls:
... ... যে কনো ঘটনা জীবনেও ভুলবে না !

2. RAM Girls:
একটু বেহায়া টাইপের,কিছু মনে করে না;যা খুশি তাই করতে পারেনঃপি

3. SCREEN SAVER Girls:
শুধু মাত্র দেখতেই সুন্দর, আর কনো কোয়ালটি নাই।

4. INTERNET Girls:
এরা কখন কি করবে বা এদের মন কি চায় , এরা নিজেরাও জানে না
বা কেউ বুঝতে পারে না !!!

5. SERVER Girls:
Always busy পাবেন,বিশেষ করে যখন প্রয়োজন পড়ে !

6. MULTIMEDIA Girls:
সব কাজে পারদর্শী,১০-১২ বয়ফ্রেন্ড কোনো ম্যাটার না।

7. VIRUS Girls :
এই টাইপের মেয়েদের আরেক নাম হল 'WIFE' , একবার তোমার জীবনে
ডুকবে তো format দিলেও যাবে না।

জোকস ১০৭। সব ছাড়তে রাজি

প্রেমিকাঃ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিকঃ সত্যি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
... প্রেমিকঃ তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ স্টার প্লাস?
প্রেমিকাঃ মুখ সামলে কথা বল!

জোকস ১০৬। সবচেয়ে সুন্দর

প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ সেটা কি তারাতারি বল না?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।

জোকস ১০৫। "Wife" শব্দটির মানে কি?

স্বামীঃ তুমি কি জানো "Wife" শব্দটির মানে কি?
স্ত্রীঃ কি?
স্বামীঃ "Without information, fighting everytime"
মানে কোনো কিছু না জেনে যারা ঝগরা করে তারাই "wife"
স্ত্রীঃ হা হা, ডার্লিং তুমি খুব বোকা। "with a idiot for ever" মানে একটা বলদের সাথে সারা জীবন যারা কাটায় তারাই "Wife"

জোকস ১০৪। বুকের উপড় থেকে

ট্রেনের এক কম্পার্টমেন্টে এক ছেলে আর এক মেয়ে বসে আছে……………
মেয়েটি হঠাৎ মুখোমুখি বসা ছেলে টি কে বলে উঠল আপনি কি দয়া করে আমার বুকের উপর থেকে একটা জিনিস সরিয়ে দিতে পারবেন?
ছেলেটা অতি আগ্রহ নিয়ে বললোঃ জি বলেন, অবশ্যই পারবো।
মেয়েঃ কুত্তে, কামিনে, আমার বুকের উপড় থেকে তোর চোখ সরিয়ে নে।

জোকস ১০৩। কলা, মূলা, গাজর, শসা

এক লোক বাজার থেকে এসে তার বউ কে বলতেছেঃ এই যে নেও জান কলা, মূলা, গাজর, শসা…………
বউঃ জান এগুলো কেনো? তুমি কি কিছু দিনের জন্য বাড়ি ছেড়ে কোথাও যাবা?

জোকস ১০২। মাথায় পানি ঢালব



এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রসাব পেলে রাস্তার পাশে দাড়িরে প্রসাব করে উঠে পরেন। তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটি প্রসাব এর পর পানি ব্যবহার করেননি তখন লোকটিকে বললেন হুজুর: আপনার কাজটা ভাল হয়নি।
লোকটি: কেন?
হুজুর: আপনি তো প্রসাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
লোকটি: (রিতিমত রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি???

জোকস ১০১। ঘাস খেয়ে ফেলেছে

স্যারঃ এটা কী?
ছাত্রঃ এটা একটা ঘাস খাওয়া গরুর ছবি। আপনি ই তো আমাদের এটা অঙ্কন করে নিয়ে আসতে বলছিলেন।
স্যারঃ ঘাস কই?
ছাত্রঃ গরুটা ঘাস খেয়ে ফেলেছে।
স্যারঃ গরুটা কই?
ছাত্রঃ ঘাস খাওয়া শেষ, তাই গরুটাও চলে গেছে।

জোকস ১০০। কিছু মজাদার উক্তি


ভবিষ্যৎ
মেয়েদের টি শার্ট এ লেখা কিছু মজাদার উক্তি ঃ
* আপনার যদি এতই সাহস থাকে তো এখানে টাচ করুন্।
* ছেলেদের ধ্বংসের অস্ত্র।
* লুকিং ( looking ) ফ্রি, টাচিং ( touching ) ব্যয়বহুল।
*এখোন আরো মজাদার আর সাস্থ্যবান্।
*দক্ষ দের দ্বারা পরিক্ষণীয়।
*ইউজ করার আগে ভালোভাবে ঝাকিয়ে নিন্।
*আমার মুখ আরেকটু উপরে, এখানে কি দেখেন্?
* আপনি কি শুধু এই লেখা টা পড়তেই এখানে তাকিয়েছেন্? :P

জোকস ৯৯। মধুচন্দ্রিমা শুরু

৭০ বছরের বুড়া-বুড়ির হঠাৎ তাদের ৫০ বছর আগে হওয়া মধুচন্দ্রিমার কথা মনে পড়লো।
তারা সিদ্ধান্ত নিল আবার
তারা মধুচন্দ্রিমা করবে।
তারা কক্সবাজার গেল| এরপর মধুচন্দ্রিমা শুরু হলো|
বুড়ি বললঃ আই জান,ঢুকাইসো?
বুড়াঃ হ্যা জান, ৫মিনিট আগেই।
বুড়িঃ ওহ!! আচ্ছা তাহলে...
আহহহহহহহহহহহহহ............... ! !!

জোকস ৯৮। কলাটা পকেটে

এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল ,
বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো ...... একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..।
একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব :P :P :P

জোকস ৯৭। বানর হইতে সাবধান


একটা ফোন বুথের সাথে ___ এক ছেলে লিখে রাখছে:
"বিড়াল হইতে সাবধান, দুধ খাবে কিন্তু।"
এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে:
" বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু। "

জোকস ৯৬। একজন লেসবিয়ান

একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।
'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।
কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'
তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।
একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।
'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।
কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।'

জোকস ৯৫। কৃপণ ছেলে ও কৃপণ মেয়ে

এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম হয়ে গেল
মেয়েঃযখন বাবা ঘুমিয়ে যাবে আমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা
কিন্তু ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলো
মেয়েঃএত দেরি করলা কেন??
ছেলেঃআরে আমি কয়েন টা খুজতাছিলাম
মেয়েঃআরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলাম পড়ে আবার উঠাইয়া নিছি :D

জোকস ৯৪। ভাড়ার টেকা কই রাখছেন


এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর
একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল
হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড়
খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর
গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
: কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে
আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন।

জোকস ৯৩। কোর্টের দ্বারস্থ হলো


এক দম্পতির বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। কিন্তু
একমাত্র বাচ্চা কার কাছে থাকবে এটা নিয়ে কোর্টের
দ্বারস্থ হলো তার।বিচারক প্রথমে মহিলাকে বলল,
" বাচ্চা আপনার কাছে রাখার যৌক্তিক
ব্যাখ্যা দিন।"
স্ত্রী, "আমি ১০ মাস পেটে ধারণ করেছি এবং জন্ম
দেবার সময় কষ্ট ভোগ করেছি, অতএব আমার
সন্তান আমার প্রাপ্য"
বিচারক এবার স্বামীর কাছে শুনতে চাইলেন তার
যুক্তি।
স্বামী,"হুজুর আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন।
একটি কয়েন, কফি মেশিনে ফেলার পরে কফি বের
হয়ে য়াসলো,এই কফির মালিক
কে আমি না কফি মেশিন?"

জোকস ৯২। টি-টুয়েন্টি থেকে অবসর

এক বয়স্ক লোক অষ্টাদশী এক তরুনীকে নিয়ে হোটেলে রাত যাপন করতে গেছেন।
তরুনীটি নানাভাবে বয়স্ক লোকটিকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু কোন চেষ্টাই সফল হচ্ছে না ।
তরুনীটির যত ধরনের টেকনিক জানা ছিল সবই প্রয়োগ করেও যখন কোন ফল পেল না, তখন রেগে লোকটিকে বললো, তোমার তো কোন ক্ষমতাই নেই-শুধু শুধু আমাকে এনেছো কেন?
বয়স্ক লোকটি তখন বললেন, দ্যাখো আমার বয়স হয়েছে। ইতোমধ্যে টি-টুয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছি। ওয়ানডে খেলাও ছেড়ে দিয়েছি অনেক আগে। এখন মাঝে মধ্যে টেষ্ট খেলি। আর জানোইতো টেষ্ট খেলোয়াড়দের সেট হতে একটু সময় লাগে। তবে একবার সেট হয়ে ক্রিজে দাড়িয়ে গেলে আশাকরি অনেকক্ষন খেলতে পারবো। তুমি অধৈর্য হয়ে না। কারন সবুরে মেওয়া ফলে।

জোকস ৯১। যতি চিহ্ন (comma, fullstop etc.)

ইংরেজীর প্রফেসর বোর্ডে লিখলেন,

"woman without her man is nothing"

এরপর তিনি ছাত্র ছাত্রীদেরকে ঠিক ঠিক ভাবে যতি চিহ্ন (comma, fullstop etc.) বসিয়ে খাতায় লিখতে বললেন!!

ছাত্ররা লিখলোঃ "Woman, without her man, is nothing!"

আর ছাত্রীরা লিখলোঃ "Woman! Without her, man is nothing!"

জোকস ৯০। বিয়ের প্রস্তাব

এক সুন্দরী তরুণী চান্দুকে বিয়ের প্রস্তাব দিলো!! শুনে কই খুশি হবে তা না, উল্টো চান্দুর মুখ কালো হয়ে গেলো!!

''ঘটনা কী?''-জিজ্ঞেস করল তরুণী।

চান্দু মুখ বেজার করে বলল, ''নারে ভাই,আমার পরিবার এই বিয়ে কোনদিনও মেনে নেবে না!! কারন আমাদের পরিবারে কেবল আত্মীয়দের মধ্যেই বিয়ে হয়!! এই যেমন, আমার বাবা বিয়ে করেছেন আমার মাকে, ভাই করেছেন ভাবীকে আর আপা করেছেন দুলাভাইকে!!'' :P:P

তবুও একদা চান্দু বিয়ে করে ফেললো!!

বিয়ে অনুষ্ঠান শেষে চান্দু যখন তার নতুন বউ নিয়ে বাসায় ফিরছিল,
তখন বউয়ের বড় ভাই কাঁদতে কাঁদতে চান্দুকে বললেন, ‘ভাই, আমার বোনটার দিকে একটু খেয়াল রেখো!! :(

বউয়ের বড় ভাইয়ের কান্না দেখে চান্দুও কেঁদে কেঁদে বললঃ



‘ভাই, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না।। আপনি তো আমার বড় ভাইয়ের মতো।। আপনার বোন মানে আমারও বোন!! ওকে আমি নিজের বনের মতই আগলে রাখব, ও খুব ভালোই থাকবে!!"

জোকস ৮৯। এক মহিলা ও পুরুষ লোক

এক মহিলা ও পুরুষ লোক ছাদে ওঠেছে কাপড় আনতে, তো ওই একি জায়গায় লোকটার লুঙ্গি ও মহিলাটির শাড়ি ও সায়া নাড়া আছে । তখন দুজনেই খুব ইতস্হ বোধ করছে কাপড় আনতে এবং আসলে ছাদটাও খুব ছোট ছিল ।
তখন লোকটি বলছেঃ আপা আগে আপনি আপনার শাড়ি ও সায়াটি তুলেন....
এরপর মহিলাটি বলছেঃ না ভাই আগে আপনি আপনার লুঙ্গিটা তুলেন পরে আমি আমারগুলো তুলবো

জোকস ৮৮। I love you

একদিন সেই ছেলেটা মেয়েটাকে চ্যালেন্জ করে বসলো। খুব সহজ একটা চ্যালেন্জ, "তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো তাহলে তুমি আমার সাথে একটা সম্পূর্ণ দিন কোনরকম যোগাযোগ করবে না। যদি তুমি টানা ২৪ ঘন্টা যোগাযোগ না করে থাকতে পারো তাহলে আমি তোমাকে আজীবন ভালোবাসবো।" মেয়েটা রাজি হলো। সে সারা দিন একবারও যোগাযোগ করলো না ছেলেটার সাথে। কোন ফোন-কল বা কোন এস.এম.এস. - কিছুই করলো না। পরদিন মেয়েটা দৌড়ে গেল ছেলেটার বাসায়। মেয়েটা জানতো না যে ছেলেটার ক্যান্সার ছিলো আর তার আয়ু ছিলো মাত্র ২৪ ঘন্টা। মেয়েটার ... চোখ দিয়ে অঝোর-ধারায় পানি পড়লো যখন সে দেখতে পেলো, ছেলেটা কফিনের শুয়ে আছে আর তার পাশে একটা চিঠি। সেখানে লেখা আছে, "You did it baby. Can you do it everyday? I love you."

জোকস ৮৭। "A Hole Can Change Your Goal"

একা একটা লোক, একটা নির্জন দ্বীপে হারিয়ে গেল।

অনেকক্ষণ চিন্তা ভাবনা করে একটা উপায় বের করলেন।
তিনি কিছু কাঠ দিয়ে নৌ্কা বানানোর প্লান করলেন।
তারপর হ্টাৎ তিনি ঐ নির্জন দ্বীপে ১জন মেয়েকে দেখতে পেলেন, পরে তিনি ঐ কাঠ দিয়ে বেড বানালেন।

জোকস ৮৬। ব্লু ফিল্ম এর গান দেন

এক মোবাইল ফোন অপারেটরের কল সেন্টারে এক কাস্টমার কলার টিউনের জন্য ফোন দিয়েছেন…….
কাস্টমারঃ আমাকে ব্লু ফিল্ম এর গান দেন।
কাস্টমার ম্যানেজারঃ স্যার আমাদের কাছে তো এই টাইপের কোন গান নেই।
কাস্টমারঃ ওই মিয়া, আমি শুনসি আসে, দেন আমারে।
কাস্টমার ম্যানেজারঃ আন্তরিক ভাবে দুঃখিত স্যার, এ ধরণের কোন গান নেই
কাস্টমারঃ আরে ভাই দেন না।
কাস্টমার ম্যানেজারঃ এগুলোতে তো স্যার গান হয় না, সাউন্ড হয়। এই সাউন্ড কলার টিউন করা যায় না।
কাস্টমারঃ আপনি কি দেখসেন ব্লু ফিল্ম ?
কাস্টমার ম্যানেজারঃ যতটুকু দেখেছি স্যার কোন গান কখনো শুনি নাই, শুধু সাউন্ড শুনেছি।
কাস্টমারঃ আরে ভাই অক্ষয় কুমার, লারা দত্ত, সঞ্জয় দত্ত ব্লু ফিল্ম করসে না, ওইটার গান দেন ;)
কাস্টমার ম্যানেজারঃ লারা দত্ত এখন ব্লু ফিল্ম করা শুরু করছে ???

জোকস ৮৫। স্টেশনে ছেলে ও মেয়ে

ছেলেঃআপু, আপনি কি চাইনিজ?
মেয়েঃনা, আমি চাইনিজ না।
২ মিনিট পর......
ছেলেঃ আপু আপনি কি চাইনীজ?
মেয়েঃনা, আমি চাইনিজ নাতো!
২ মিনিট প্পর......
ছেলেঃআচ্ছা আপু, আপনি কি চাইনীজ?
মেয়েঃ আরে আমিতো বললাম যে আমি চাইনীজ না!
৩ মিনিট পর
ছেলেঃ আচ্ছা এইযে আপু, আপনি কি চাইনীজ?
মেয়েঃ আরে ভাই, আমি এক কথা আর কয়বার বলবো? বললাম না যে আমি চাইনীজ না??
৫ মিনিট পর......
ছেলেঃআচ্চছা আপু, আপনি কি চাইনীজ?
মেয়েঃ বিরক্ত হয়ে......'হ্যা আমি চাইনীজ। তো কি হইছে?
ছেলেঃ না, দেইখাতো মনে হয় না

জোকস ৮৪। শরীর দেখার জন্য

এক বৃদ্ধ লোকের একটি বড় ফার্মহাউজ ছিলো। ফার্মহাউজের পেছনে একটা বড় পুকুর ছিলো। সে সেটাকে কেটে গভীর করলো, কিছু পিকনিক টেবিল বসালো এবং কিছু গাছপালা লাগালো যাতে এটাকে একটা পিকনিক স্পট বানানো যায়।
একদিন বিকালে লোকটি পুকুরের অবস্থা দেখার জন্য চললো। তার হাতে ছিলো একটা বালতি।
পুকুরের কাছে আসতেই তার নজরে পড়লো কিছু নারীকণ্ঠ। আরেকটু এগোতেই সে দেখলো স্বল্প বসনা কিছু মেয়ে পুকুরের পাশে হাসি-আনন্দ করছে। বৃদ্ধ ভাবলো, হয়তো তারা পাশের কোন বাড়ি থেকে এসেছে। নিজের উপস্থিতি জানানোর জন্য সে গলা খাঁকারি দিলো।
তার আওয়াজ শুনে মেয়েরা সবাই গলা পানিতে নেমে গেলো। একজন বললো, চাচা, আপনি এখান থেকে না গেলে আমরা উঠবো না।

বৃদ্ধ বললো, "আমি তোমাদের শরীর দেখার জন্য এখানে আসিনি। আমি পুকুরের কুমিরগুলোর জন্য খাবার এনেছি।"

জোকস ৮৩। ।।ছেলে মেয়েদের আচরনের পার্থ্ক্য।।

একটা মেয়ে কান্না করলে, সারা দুনিয়ার সবাই আসবে তাকে সান্ত্বনা দিতে!!
একটা ছেলে কান্না করলে বলবে ‘‘মেয়েদের মত আচরণ করবি না"!!



... কোন মেয়ে যদি ছেলের সাথে কথা বলে তাহলে তারা "Friendly"!!
আর কোন ছেলে একটা মেয়ের সাথে কথা বলতে গেলেই শালার সেইটা "Flirting"!!



কোন মেয়ে যদি ছেলেকে থাপ্পড় মারে তাহলে সেটা ছেলের দোষ এর কারনে!!
আর কোন ছেলে যদি মেয়েকে থাপ্পড় মারে তাহলে ছেলেটা খারাপের হাড্ডি!!



এমনকি ছেলেদের আগেই মেয়েদের বিয়ে করার অনুমতি মিলে যায়!!
অথচ ছেলেরা বিয়ে করতে চাইলেও তাদের পরিবার অনুমতি দেয়না!!



এতো সুবিধা পাওয়ার পরও মেয়েরা নাকি এই দুনিয়ায় আরো সুবিধা চায়!!

জোকস ৮২। আমাকে বাচান

এক ব্যক্তির হার্টের অসুখ। ডাক্তারের কাছে গেল।তাদের মধ্যে কথা হচ্ছেঃ-

ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, হার্টের অসুখটা খুব বেড়েছে। আমাকে বাচান।

ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করল এবং কিছু ওষুধ লিখে দিল আর বলল,

ডাক্তারঃ এই ওষুধগুলো খাবেন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিবেন। সিড়ি ডিয়ে ওঠা নামা করবেন না। ১ মাস পরে আবার দেখা করবেন।

১ মাস পরে সে আবার ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তারঃ তো বলুন, আপনার অবস্থা এখন কেমন? ব্যক্তিঃ খুব ভাল। ওষুধগুলো ঠিক মত খেয়েছি। এখন আমি অনেক সুস্থ।

ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করল এবং কিছু আরো কিছু ওষুধ লিখে দিল।

ডাক্তারঃ আপনি আসলেই অনেক সুস্থ। যাইহোক, এই ওষুধগুলো খাবেন। তাহলে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবেন।

ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, আমি কি এখন সিড়ি দিয়ে উঠা নামা করতে পারব?
:D
ডাক্তারঃ ও, হ্যা হ্যা, পারবেন। এখন আর সমস্যা নাই।

ব্যক্তিঃ বাচালেন ডাক্তার সাহেব। পাইপ বেয়ে উঠা নামা করতে যে কি কষ্ট তা গত ১ মাসে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। আমার বাসা আবার ৫ তলায়।

জোকস ৮১। ডিজিটাল সিনেমার নাম

কয়েকটি আগাম পূর্নদৈঘ্য ডিজিটাল
➽ছায়াছবি➽

➽কুদ্দুছ কেন হ্যাকার?
➽দুই পিসি এক কিবোর্ড।
➽হ্যাকারের প্রেম।
➽মাঝির ছেলে প্রোগ্রামার।
➽মোবাইল করবি কিনা বল?
➽কোটি টাকার ল্যাপটপ।
➽তোমার পিসিতে আমার হার্ডডিস্ক ।
➽মেগাবাইট পাবি কই?
➽১টাকার পিসি!
➽পিসি বড় নাকি ল্যাপটপ বড়?

জোকস ৮০। DELL থেকে DOEL

শেখ হাসিনা বলেছেন, "আমার সরকার DELL কে DOEL এ রূপান্তর করে বাজারে বাংলাদেশের প্রথম ল্যাপটপ ছেড়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এই ল্যাপটপ দিয়ে আমি আমার ছেলের সাথে কথা বলি।"
খালেদা জিয়া বলেছেন, "সরকার এমপি ৪ চালিয়ে দিচ্ছে ল্যাপটপের নামে, জনগণ এই ল্যাপটপ ব্যবহার করবে না।"
সাহারা খাতুন বলেছেন, "এই ল্যাপটপ খুবই উপকারি, ফটোশপে এডিট করে ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে আমার ছবি দেয়া মাত্রই ১০ টি ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পেয়েছি !!"
এরশাদ বলেছেন, "এই ল্যাপটপে অনেক ফরম্যাটের ভিডিও সাপোর্ট করে না বলে আমার রাতে খুব সমস্যা হয় !!"
সাধারণ জনগণ, "ভাগ্য ভাল ল্যাপটপের নাম বঙ্গবন্ধু রাখা হয় নাই।"

জোকস ৭৯। ১০০% হালাল

সুকন্যা,
শুরুতে কেয়া বিউটি সোপের নতুন ভালোবাসা গ্রহন কর। তোমার প্রতি আমারভালোবাসা ফিনলে চায়ের মত টাটকা,এ্যারোমেট িক বিউটি সোপের মত ১০০% হালাল , রাধুঁনি গুঁড়া মসলার মতখাঁটি ,
আর গাজী ট্যাংকের মত শক্ত !
কখনও ফাটে না, টেপ গলে না,
মচকায় না,
মরিচা ধরেনা,যদিও বা ধরে তাহলে রোমানা পেইন্ট দিয়ে মনের মত রং করিয়েনেব। টাইগার সিমেন্ট দিয়ে শক্ত করে নেব। হাতি মার্কা ফেভিকল দিয়ে জোড়া লাগিয়ে নেব।
বাংলালিংকের মত আজীবন মেয়াদ রাখব।
রবি'র মত সব সময় উপভোগ করব।
তোমার-আমার এ প্রেম তো ম্যাগি নুডুলসের মত ২ মিনিটে তৈরি হয়নি, নিপ্পন টিভির মত আজীবন যেন এ ভালোবাসা দেখতে পাই।
যে কোনো দিন, যে কোনো সময় দরজায় এসে টাক টাক করে বলব, 'বউ হওয়ার জন্য তৈরি আছ তো!'
ইতি
তোমার - সুপুরুষ

জোকস ৭৮। ইমরান হাসমীকে জিজ্ঞেস

দেবতা একবার ইমরান
হাসমীকে জিজ্ঞেস করলো,
"তুমি পরের জন্মে কি হতে চাও?"
ইমরান হাসমী-" রাবণ"
দেবতা-"কেন?"
ইমরান হাসমী-" এক মুখে kiss
করতে করতে আর ভালো লাগে না".

জোকস ৭৭। বেয়াই ও বেয়াইন

বাসে করে যাচ্ছে একজন অল্প বয়সীসুন্দরী মহিলা।
বাস কন্ডাক্টর এসে তার কাছে টিকেট চাইল।
মহিলা ব্যাগ-ট্যা গ হাতড়ে নিয়ে হেসে বললো, ‘টাকার ব্যাগটা ভুলে বাসায়
রেখে এসছি।
... কন্ডাক্টর :তা বললে কি হবে ? টিকেট তো লাগবেই ?
… মহিলা : ভেবে নিন আমি আপনার মেয়ে।
মহিলার এই কথা শুনে পাশ থেকে একজন লম্বা চওড়া সুদর্শন
লোক মহিলার পাশে এসে বললো, ‘আর আমি আপনার
মেয়ে জামাই।……পা শে দাড়িয়ে থাকা ছোট একটা ছেলে লোকটার কোলেবসে পড়ে কন্ট্টাকটা রকে বলল "আর আমি আপনার নাতি"। পিছনে বসে থাকা এক বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা দাড়িয়ে বলল আর আমরা আপনার বেয়াই ও বেয়াইন। এভাবে গাড়ীর অর্ধেক যাত্রী তার আত্নীয় স্বজনে ভরে গেল। তখন কন্ট্টাকটা র ড্রাইভারকে বলল ওস্তাদ গুলিস্তান না পাবনা চলেন।

জোকস ৭৬। কিছু হিন্দী মুভির ফেসবুকীয় সংস্করণ

১. জাব উই চ্যাট...
২. নামাস্তে ফেসবুক...
৩. হাম আপকে হ্যায় মিউচুয়াল ফ্রেন্ড...
৪. হাম লাইক কার চুকে সনম...
৫. কাভি রিলেশনশিপ কাভি সিঙ্গেল...
৬. ম্যায়নে পোক কিউ কিয়া...
৭. মুঝসে চ্যাটিং কারোগে...
৮. মেরে ব্রাদার কি প্রোফাইল
৯. Like না মিলেঙ্গি দুবারা।
১০. ফেসবুক নে বানা দে জোড়ি।
১১.যাব পোক কিয়া তো ডাড়না কিয়া।
১২.আজব ফটোস কি গজব ট্যাগিং।
১৩.কমেন্ট মিল গ্যায়া ...

জোকস ৭৫। ছোট কাপড় পরে স্কুল

একদিন এক মেয়ে ছোট কাপড় পরে স্কুলে গেলো!!

শিক্ষক তার ছোট কাপড় দেখে প্রশ্ন করলেনঃ “আজকে ছোট জামা পড়ে আসার মানে কি??”

তখন মেয়েটি উত্তর দিলোঃ “স্যার, আজকে তো হাফ স্কুল তাই হাফ জামা পড়ছি!!”


এ কথা শুনে সব ছেলেরা গোবেচারার মত বলে উঠলোঃ “স্যার প্লিজ একদিন বন্ধের দিনেও একটা ক্লাস নেন না!!”

জোকস ৭৪। ভাল ব্রা দেখান

এক মেয়ে গেল দোকানে ব্রা কিনতে।
মেয়ে : ভাই, আমাকে সস্তার ভিতরে ভাল ব্রা দেখান।
দোকানদার : এইটা নেন ১০০টাকা.
মেয়ে : আর একটু কমে নাই?
দোকানদার : এইটা আছে ৭০টাকা.
মেয়ে : আর একটু কম.
দোকানদার : এইটা আছে ৫০টাকা.
মেয়ে : নাহ্ বেশী হয়ে গেল.
দোকানদার : ছোটকু! ম্যাডাম রে আইসক্রিম এর দুইটা খালি কাপ আর একটুকরা সুতা দিয়া দে!

জোকস ৭৩। ডানে-বাঁয়ে দুলছেন কেন ?

একটি ফলের দোকানে একটি লোক ফল কিনছিল;
এমন সময় আর একটি লোক এসে তার পাশে দাঁড়ালো এবং
লুঙি ওড়াইয়া কোমর দুলাইতে দুলাইতে বিভিন্ন ফলের দর দাম জিজ্ঞেস করতে থাকলো ।

দ্বিতীয় লোকটি ডানে-বাঁয়ে এমন ভাবে দুলছিল যে প্রথম লোকটির গায়ে বার বার ধাক্কা লাগছিল।

এতে প্রথম ক্রেতা বিরক্ত হয়ে দ্বিতীয় ক্রেতাকে প্রশ্ন করলোঃ
কি ব্যাপার ভাই আপনি এরকম ডানে-বাঁয়ে দুলছেন কেন ? :O

দ্বিতীয় ক্রেতা উত্তরে বলল:
ভাই কিছু মনে করবেন না, আট বছর ধরে জাহাজে চাকরী করতাছিতো, সাগরের ঢেউয়ের তালে দুলতে দুলতে বদ অভ্যাস হয়ে গেছে, তাই মাটিতে থাকলেও ডানে-বাঁয়ে মাজা দুলতে থাকে।

একথা শুনে ফল-ওয়ালা একটু উত্তেজিত হয়ে বললঃ




আমি তো মিঞা বিয়া করছি ২০ বছর হইলো;
আমি কি সারাদিন সামনে পিছনে মাজা দুলাই নাকি!!

জোকস ৭২। গাড়ীটার দুটা গিয়ার

একবার ঘুরতে বেড়িয়ে তিনবন্ধুকে একটা হোটেলে যায়গা না পেয়ে একই রুমে একটি খাটে ঘুমাতে হলো।
সকালে ঘুম থেকে উঠে যে বন্ধু বাম পাশে শুয়ে ছিল সে বলে উঠল,
'আমি রাতে দারুন স্বপ্ন দেখেছি। দেখি একটা মেয়ে আমার পুরুষাঙ্গে হাত দিয়ে আদর করে দিচ্ছে'
ডানপাশের বন্ধুটি বলল,
'আজব! আমিও তো তাই দেখেছি। যা মজা লেগেছে রে!'
তখন মাঝের বন্ধুটি বলে উঠল,
'ইশ! তোদের কি ভাগ্য! আমি স্বপ্নে দেখেছি একটা পুরোনো গাড়ি চালাচ্ছি, আর গাড়ীটার দুটা গিয়ার ধরে সমানে চেঞ্জ করছি'

জোকস ৭১। আদর করবেন যেভাবে

প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
.
.
.
.
.
.
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

জোকস ৭০। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি

এক বিজ্ঞানী জঙ্গলে দীর্ঘদিন যাবত যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়া গবেষনায় মত্ত।
অবশেষে তিনি একটা ইঞ্জেকশন আবিস্কার কইরা ফালাইলেন।
এখন টেষ্ট করানোর জন্য কেউরে পাইতেছে না।
শেষমেষ নিজের পোষা বিড়ালের উপর সেইটা প্রয়োগ কইরা দিলেন।
বিলাই যৌন উন্মাদনায় উত্তেজিত হইয়া যেইখানেই ফুটা পায় সেখানেই করা শুরু করে।
বিজ্ঞানী সফল হইলে ও বিলাই লইয়া বিপদে পইড়া গেলেন।
বিলাইয়ের সেক্স কিছুতেই কমে না।
যখন যা পায় সেইটার লগেই সেক্স করবার যায়।
শেষে বিজ্ঞানী বিলাইরে ধইরা ডীপ ফ্রীজে ঢুকাইয়া রাখল যাতে মইরা গেলে সকালে ফালাইয়া দিতে পারে।
সকালে বিজ্ঞানী ফ্রীজ খুইলা তাজ্জব হইয়া গেল, দেখল বিলাই খালি ঘামাইতেছে আর ঘাম মুছতেছে!
বিজ্ঞানী জিগাইল কিরে তুই মরস্ নাই ?!
বিলাই চিল্লাইয়া কইলঃ শালা!!,
"কাঁচা মুরগির লগে করা যে কি কষ্ট সেইটা তুই কি কইরা বুঝবি !?"

জোকস ৬৯। বোধয় আমার বান্ধবী!

একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|
গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|
কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|
কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|
কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি|
মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল,
“আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি?
মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিলেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল, “দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না|
কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন,
তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!” :-P

জোকস ৬৮। “একে একে আয়! লাইন ধরে আয়”

কোন এক সিনেমা হলের টিকেট চেকারের একটা মেয়ে টিয়া পাখি ছিল।
টিয়াটা কথা বলতে পারতো।
মুলত: চেকারকে সাহায্য করার জন্য টিয়াটি কথা বলতো।
হলের প্রতিটি শো এর আগে দর্শকরা টিকেট কেটে যখন হলে ঢুকতো তখন টিয়াটি বলত–” একে একে আয়! লাইন ধরে আয়”!
… তো একদিন হঠাৎ করে টিয়াটি হারিয়ে গেল।
বেচারা টিকিট চেকার দুই তিন দিন অনেক খুজেও টিয়ার সন্ধান না পেয়ে আশা ছেড়ে দিল।
একদিন সকাল বেলা হাসপাতাল থেকে টিয়ার খবর এলো। চেকার হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে গেলেন এবং টিয়াকে জিজ্ঞাস করলেন এতদিন তুই কোথায় ছিলি??
টিয়া বলল–” আর বলিস না। তোর এখান থেকে গিয়েছিলাম জঙ্গলে।
অনেক ছেলে টিয়া দেখে অভ্যাসবসত ওখানেও বলে ফেললাম “একে একে আয়! লাইন ধরে আয়”, তারপর আমি এখানে!

জোকস ৬৭। কবুতরের জ্ঞান

এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল…

হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো

এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় নিয়ে গিয়ে রাখল।
... ... …

যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল,তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল,

“হায় আল্লাহ! আমি জেলে…!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি….??”

জোকস ৬৬। ’কলিজার টুকরা’

৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো…

সে খুবই impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে ‘জান’…’ময়না’ …’কলিজার টুকরা’ বলে ডাকছিল…

যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, “এটা অনেক সুন্দর…বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো”

বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, “তার নাম আমি ১০ বছর আগেই ভুলে গেছি…আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি…তাই এসব বলেই ডাকি …

জোকস ৬৫। চুল বেশী কোঁকড়া হয় কোথায়?

মেয়েদের চুল সবচেয়ে বেশী কোঁকড়া হয়
কোথায়?
.
আপনাদের বুদ্ধির দৌড় জানা আছে। এত
সহজ নয়, ফোনেটিকে 'সহজ' লেখার মতই
কঠিন।
.
.
কোন জায়গার কথা ভাবছেন?
আরে বললাম না, এত সোজা না।
নিচে নামতে হবে।
নেমেছেন? আরও নামুন।
.
.
আরেকটু।
কি? পেয়েছেন উত্তর?
লজ্জা পাবার কি আছে?
.
.
জায়গাটার নামঃ আফ্রিকা।
ওখানে কি ছেলে কি মেয়ে, সবার চুলই বেশ
কোঁকড়ানো থাকে।

জোকস ৬৪। বল্টুর সাথে জরিনার প্রেম

জরিনা একদিন বল্টুকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….......... বল্টুতো খুশিতে বাকবাক।

তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা বল্টুর খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।

লাফাইতে লাফাইতে বল্টু সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে...... ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে জরিনা তো আহলাদে গদগদ।

বল্টুর কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।

বল্টু রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।
.

প্রেম করলে সব দিক থেকেই ছেলেরা বাঁশ খায়.

একবার এক প্রেমিকা তার প্রেমিকের কাছে একটি হিরার আংটি আবদার করলো...
৩ দিন পর প্রেমিক গেল প্রেমিকার সাথে দেখা করতে... তাদের দেখা হল বাসস্টপে... ছেলেটা হাতে করে একটা পুতুল নিয়ে এসে মেয়েটাকে দিয়ে বলল - এই নাও তোমার উপহার...
হিরার আংটির বদলে পুতুল দেখে মেয়েটি রাগের চোটে পুতুলটি ছুড়ে ফেললো এবং সেটি গিয়ে পড়লো রাস্তার মাঝখানে... ছেলেটি ভারাক্রান্ত মনে পুতুলটি আনতে গেল যখন-ই সে পুতুলটি ঊঠানোর জন্য নিচে ঝুঁকল তখনি একটা ট্রাক এসে ছেলেটিকে ধাক্কা দিল, এবং ছেলেটি মারা গেল... মেয়েটি দৌড়ে ছেলেটির লাশের কাছে এল এবং বসে কাদতে লাগলো.. কিছুক্ষন পর মেয়েটি সেই পুতুলটি হাতে নিল এবং বুকে চেপে উচ্চসরে কাদতে শুরু করলো.. হঠাত মেয়েটি পুতুল্টির ভিতর থেকে আওয়াজ শূনতে পেল, এবং সেই আওয়াজটি তার প্রেমিকের(আসলে পুতুলটি ভিতরে একটা টেপ রেকর্ডার ছিল, পুতুল্টিকে জোরে ছাপ দিলে সেটা বেজে উঠে )... যাই হোক পুতুলটি বলছে - "জান আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি, তোমার জন্য আমি দুনিয়ার সকল সুখ এনে তোমার পায়ে লুটাতে পারি, তুমি যদি বল তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি... তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?? যদি রাজি থাকো তাহলে আমার প্যান্টের বাম পকেটে হাত দিয়ে হিরার আংটিটি বের করে নাও"... এই কথা শোনার পর মেয়েটির সমস্ত শরীর কাপতে শুরু করলো, সে ভয়ে ভয়ে প্রেমিকের পকেটে হাত দিল এবং সত্যি সত্যি সেখানে একটি হিরার আংটির অস্তিত্ব পেল.... অতপর.... বাধভাঙ্গা কান্না শুরু হয়ে গেল মেয়েটির... রাস্তায় লোকজন মৃত প্রেমিক ও প্রেমিকার দিকে এক পলকে তাকিয়ে ছিল.

জোকস ৬৩। এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে

“হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ ।তাই বাইসাইকেল কেনার দশ হাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।”

ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’|
তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল।
... ... এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে ।কি করে,কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে প…ড়লো প্রধানমন্ত্রির হাতে ।
তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না ।ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও ।
কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে ।এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়ে দিলো প্রধানমন্ত্রির মারফত ।তো প্রধানমন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ
হে ঈশ্বর,আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে ।আমি এর বিচার চাই .

সবার ভালবাসা কেই respect করা উচিত

এক ছেলে এক মেয়েকে Love করত। তাই ছেলেটি একদিন সাহস নিয়ে মেয়েটিকে Propose করল। মেয়েটি কিছুক্ষণ পর বলল .....।
মেয়ে :- শোন তোমার এক মাসের Salary আমার একদিনের হাত খরচ । তোমার সাথে relation করব আমি ! ,ভাবলে কি করে !!! আমি তোমাকে কখনই love করতেপারব্ না । তাই তুমি ভুলে যাও আমাকে। তোমার Level’র কাউরে দেখে Engaged হয়ে যাও।
ছেলেটি তারপরেও মেয়েটিকে ভুলতে পারে নাই ।
১০ বছর পরের একদিন ...
ওই মেয়েটি আর ছেলেটি একদিন এক শপিং Centre দেখা হয়ে গেলো। দেখে হবার পর মেয়েটি বলল।
মেয়ে :--Hey, তুমি !!! কেমন আছ ! শোন আমার বিয়ে হয়ে গেছে আর Husband এর Salary কত জানো !!! ৫০০০০/- পার Month !!! .can you imagine !!!আর আমার Husband দেখতেও অনেক স্মার্ট । সেইরকম । বুঝলে তুমি!!!
মেয়েটির এমন কথা শোনে ছেলেটির চোখে পানি এসে গেলো।
......এর কিছু সময় পরেই মেয়েটির Husband চলে আসল। তখন মেয়েটি কিছু বলার আগেই ওর Husband বলতে লাগলো ছেলেটিকে দেখে।
Husband: - আর এ স্যার আপনি!! এখানে কি মনে করে !! তারপর মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে ওর Husband বলতে লাগলো....। এ। ২০০ কোটি টাকার প্রোজেক্ট আমি এ assist করতেছি। আর মজার ব্যাপার কি জান !! স্যার একটা মেয়েকে Love করত। তাই এখনও পর্যন্ত বিয়েই করেনাই। মেয়েটি কি লাকি এ তাই না !!! এমন Love কয়েজনে করতে পারে তাই না !!!
গল্পটির এখানেই সমাপ্তি ...।
এটাই সত্যিকারের ভালবাসা ...
Moral: - জীবনটা এক অর্থে অনেক বড়। কাউকেই ছোট করে দেখতে নেই। সময়ে এর স্রোতে অনেক কিছু বদলে যায়ে ।

জোকস ৬২। A গ্রেড দিতে হবে

এক ছাত্র পরিক্ষায় ফেল করে বললো আপনাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাস করবো যদি উত্তর না দিতে পারেন তাহলে আমাকে A গ্রেড দিতে হবে

শিক্ষক: ঠিক আছে ।

ছাত্র: কোনটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত নয় , যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয় এবং না যুক্তিসংগত না বৈধ ?

শিক্ষক কোন উত্তর দিতে না পেরে ছাত্রকে A গ্রেড দিলো

তারপর ছাত্র এর উত্তর দিলো :
.
.
.
.
.
.
.
স্যার আপনার বয়স ৫৩ আর আপনার স্ত্রীর ২৩. এটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত নয় ....
আপনার স্ত্রীর ২৫ বছর বয়সী একটা বয়ফ্রেন্ড আছে এটা যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয় ....
আর এখন আপনি আপনার স্ত্রীর লাভার কে A গ্রেড দিলেন ...
এটা না বৈধ না যুক্তিসংগত ! ^_^

জোকস ৬১। মানুষের জীবনের কিছু অবাক করার মত ব্যাপার

১. আপনি যখন একজন ভিখারিকে ২০ টাকার একটা নোট দেন তখন মনে হয় অনেক বেশি দিয়ে ফেললাম।। কিন্তু, যখন একটি বড় হোটেলে গার্লফ্রেন্ড নিয়ে খেটে যান তখন টিপস হিসেবে ২০-৫০ টাকা দেয়া কোনো ব্যাপারই না!!

২. ৩-৪ মিনিটের জন্য আল্লাহকে স্মরণ করতে গেলেই অনেক তাড়াহুড়া শুরু হয়ে যায়, যেনো সময়ই কাটতে চায় না।। কিন্তু, পছন্দের একটি সিনেমা দেখতে যান, দেখবেন আরামে ৩ ঘণ্টা চলে গেছে।। টেরও পাননি!!

৩. পুরোদিন খাটাখাটনি করার পরও আমাদের মধ্যে জিমে যাবার মত শক্তি থাকে।। কিন্তু, মা-বাবা ছোট খাটো কোনও ফরমায়েশ দিলে সেটা করতে গেলেই রাজ্যের বিরক্তি!!

৪. ভ্যালেন্টাইনস ডে সম্পর্কে আমরা সবাই জানি।। কিন্তু, কয়জন জানেন মা দিবস বছরের কোনদিন হয়?? কয়েকজন হয়তো জানেন, কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য!!

৫. বাবা - মা যারা ছোট থেকে পেলে আমাদের বড় করে, আমাদের প্রত্যেকটা ইচ্ছা, মন বাসনা পূরণ করে।। কিন্তু, প্রেমের টানে, ভালোবাসার টানে, আমরা তাদের কথা না ভেবেই আরেকজনের হাত ধরে পালিয়ে যাই!! চিন্তা করে দেখেছেন, কে আপনাকে আগে থেকে চিনতো?? আপনার সেই গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড, নাকি আপনার বাবা - মা??

কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে দুঃখিত।

জোকস ৬০। এক বাচ্চার লাভ লেটার

প্রিয় পিংকি,
এই চিঠি দেয়ার কারণ হচ্ছে তুই আমার খুব পছন্দের,,,,,,,,,,,

তুই ও দেখি সব সময় ক্লাসে আমার দিকে তাকিয়ে থাকিস!!

এই জন্য আমার মনে হয় তুই ও আমাকে পছন্দ করিস,অংক পরীক্ষায় আমাকে একটু হেল্প করিস প্লিজ!!

আর তুই লাল ফিতা আর লাগাইস না,তোর পিছের ওই মেয়েটা এটাতে কালি লাগাইয়া দেয় এই জন্য আমার খুব রাগ লাগে,,,,,,,,,,,,,,

ও আমার পাশেই থাকে তাই এই কালির বদলা নিতে ওদের বাড়ির বেল বাজাইয়া আমি দৌড় দেই!!

আর শোন তুই ফেয়ার & লাভলি মাখিস তাহলে তোকে আরো সুন্দর লাগবে,তোর পাশের মেয়েটা,টিংকি তোর চেয়ে ফরসা কিন্তু আমি তো তোকেই পছন্দ করি কারণ ও আমার কলম চুরি করছে,,,,,,,,,,,

চিঠি পড়ে রাগ হইলে আমাকে ফেরত দিয়ে দিস,ষ্যার কে দিস না প্লিজ!!

তোর প্রিয়
কুদ্দুস

জোকস ৫৯। ঘটনা কি সত্যি?

:: মেয়েদের জন্য কিছু বেদনাদায়ক ট্রাজেডি, যেগুলো প্রায় সময়ই ঘটে থাকে!!
১মঃ ভালো ছেলেরা দেখতে সুন্দর হয় না!!
২য়ঃ দেখতে সুন্দর ছেলেরা ভালো হয় না!!
৩য়ঃ যারা ভালো + দেখতেও সুন্দর তাদের গার্লফ্রেন ্ড/বউ আছে!!
৪র্থঃ যারা ভালো ছেলে + দেখতেও সুন্দর +"খালি" আছে তাদের মায়েরা ঐ মেয়েকে অবশ্যই অপছন্দ করবেন!!

জোকস ৫৮। হারামজাদি মানে অসুস্থ

একবার এক বাড়িতে এক কাজের মহিলা কাঁচের প্লেট ভেঙ্গে ফেলল।।

প্লেট ভেঙ্গে ফেলার যেই মহিলা বাড়ির মালিক উনি বললেন, “ঐ হারামি, প্লেট ভাঙলি কেন??” এটা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা তার মাকে জিজ্ঞেস করলো, “আম্মু, হারামি কি??”

মহিলা ভাবল, ছোট ছেলে, গালি শিখে যাবে, তাই বললেন, “হারামি মানে দুর্বল!!”

এরপরের দিন সেই কাজের মহিলা আবারো একটি প্লেট ভেঙ্গে ফেলল!! এবার বাড়ির মালিক মহিলা আরো ক্ষেপে গিয়ে বললেন, “ঐ হারামজ…াদি, প্লেট কি তোর বাপের??”

একথা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা জিজ্ঞেস করলো, “মামনি, হারামজাদি মানে কি??”

তো মহিলা আবারো পড়লেন বিপদে।। বললেন, “হারামজাদি মানে অসুস্থ!!”

এর কয়েকদিন পর বাচ্চাটার দাদি অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চাটা তার মাকে গিয়ে বলল, “মামনি দেখো দেখো, দাদি আগেই কত হারামি ছিল, এখন একটা পুরা হারামজাদি হয়ে গেছে!!”

জোকস ৫৭। সত্যি কথা

আমাদের দেশেরকিছু চুরির শাস্তির বৈশিষ্ট্য তুলে ধরলামঃ
কেউ ৩শ টাকা চুরি করলে--------------------------গণপিটুনি খাবে,
৩হাজার করলে ------------------------------------ কোমরে দড়ি পড়বে,
৩লক্ষ করলে পত্রিকায় 'ধরিয়েদিন' ------------------বিজ্ঞাপন যাবে,
৩কোটি করলে --------------------------------------তদন্ত কমিটি হবে,
৩হাজার কোটি করলে প্রধানমন্ত্রী তার সাথে------ -- দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন....!!!!!

জোকস ৫৬। তাইলে খাড়াইল ক্যামনে

এক বাটপার লোকের হঠাৎ করে দুর্ঘটনায় চোখ নষ্ট হয়ে গেল। সে হাসপাতালে গেল। ডাক্তার তার চোখে অপারেশন করল। সপ্তাখানেক পর চোখের ব্যান্ডেজ খুলে বলল দেখতে পাচ্ছেন?

বাটপার লোকটির মাথায় টাকা মারার ধান্ধা আসল। সে বলল নাতো ডাক্তার সাব! আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছিনা!

ডাক্তার বাটপারের বাটপারি বুঝতে পেরে তার এক সেক্সি নার্সকে উলঙ্গ করে লোকটির সামনে দাঁড়া করিয়ে দিল! ফলে যা হবার তাই হল!!!

¤

¤

¤

¤

¤

¤

¤

লোকটির 'দাঁড়িয়ে' গেলঃ পি

ডাক্তারঃ হতচ্ছাড়া! তুই তো দেখস না, তাইলে খাড়াইল ক্যামনে

জোকস ৫৫। চিন্তার বিষয়

¤ শুধু অর্থই সকল অনর্থের মূল নয়; বিশ্বাস না হইলে ২-৪ টা ধনীর দুলালীর লগে পিড়িত কইরা দেখবার পারেন!

¤ জীবে দয়া করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর; কারণ খালি 'ডাইল' খাইয়া আপ্নের শরিরের আমিষের চাহিদা পূরণ হইবনা, আর আমিষহীন দেহ নিয়া ঈশ্বরের সেবা করা সো টাফ!

¤ পাড়া-পড়শিকে ভালোবাসুন; তবে ধরা খাইলে জামিন নাই!

¤ কোথায় স্বর্গ-কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; বিস্বাস না হইলে মাত্র ৩ খান কবুল কইয়া টেরাই লইতে পারেন!

¤কাজের সময় কাজী; ধুর মিয়া! তাইলে বিয়া 'আকাম'ডা কি আপ্নের শ্বশুড় পড়াইব?

জোকস ৫৪। গরম সিঙ্গারা

এক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কর্মরত এক লোক ভুলক্রমে পিয়নকে ফোন না দিয়ে কোম্পানির ডিরেক্টারকে ফোন দিয়ে বললঃ একাউন্ট সেকশনে ২ মিনিটের মধ্যে গরম গরম সিঙ্গারা আর কফি দিয়ে যাও।

ডিরেক্টর রেগেমেগে অস্থির হয়ে বলনেনঃ তুমি জানো, তুমি কার সাথে কথা বলছো?

কর্মচারীঃ না!

ডিরেক্টরঃ গর্দভ! আমি এই কোম্পানির ডিরেক্টর।

কর্মচারী তার চেয়েও বেশি আক্রমণাত্নকভাবে বললঃ তুমি কি জানো, তুমি কার সাথে কথা বলছ?!

ডিরেক্টর ভ্যাবাচ্যাকা খেয়েঃ নাতো!

এবার কর্মচারিটি ঠকাশ করে রিসিভার রেখে বললঃ

¤

¤

¤

¤

¤

¤

"ঠ্যাংক গড"

জোকস ৫৩। চায়না কম্পানী

শিক্ষকঃ বলতো কে “I Love You” আবিষ্কার করছে?

ছাত্রঃ চায়না কম্পানী।

শিক্ষকঃ (অবাক হয়ে) কিভাবে বুজলে বাবা?

ছাত্রঃ এইটার কোনো Guarantee নাই, Quality ও নাই। টিকলে সারাজীবন না টিকলে ২ দিনও যায় না !!!

জোকস ৫২। লাস্ট বেঞ্চার ছাত্র

প্রশ্নগুলোর উত্তর লিখেছে একজন লাস্ট বেঞ্চার ছাত্র।

প্রশ্নঃ নেপলিয়ন কোন যুদ্ধে মারা গেছেন?

উত্তরঃ তার শেষ যুদ্ধে।

প্রশ্নঃ স্বাধীনতার দলিল কোথায় সই করা হয়েছিল?

উত্তরঃ দলিলের শেষ পৃষ্ঠাতে।

প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ এর প্রধান কারন কি?

উত্তরঃ বিবাহ।

প্রশ্নঃ ছাত্রদের পাশ না করার জন্য দায়ী কি?

উত্তরঃ পরীক্ষা।

জোকস ৫১। লোক হাসানোর জন্য

এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য।
সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না।
আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো।
বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল।
কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল।
বলল, হয় নি।
এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।

জোকস ৫০। একটি গরু ও বাছুর

এক গ্রামের মাতবরের বাড়িতে ডাকাত পড়লো... ডাকাতি করতে বাধা দেয়ায় ডাকাতরা মাতবরকে বাড়ির গোয়াল ঘরে উলংগ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে দিলো। গোয়ালে ছিল একটি গরু ও বাছুর।

সকালে যখন প্রতিবেশিরা এসে মাতবরের বাধন খুলে উদ্ধার করলো তখন মাতবর ছাড়া পেয়েই কোথায় সে গায়ে কাপড় দিবে ?? তা না করে .....একটা লাঠি যোগাড় করে বাছুরটা কে সপাটে পেটাতে লাগলো আর বলতে থাকলো...

"হারামজাদা... কতবার করে করে বললাম যে আমি তোর মা না... "কে শুনে কার কথা।!!!

আমি বনাম আমার প্রেমিকার গরু

গরুটা সুন্দর। এত সুন্দর গরু সাধারণত দেখা যায় না। আমি গরুর দিকে হাঁ করে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। কী সুন্দর শিং, কী সুন্দর চোখ! খেয়াল করে দেখলাম, গরুও আমার দিকে তাকিয়ে আছে।

ঈদের দিনটা আমি একটু আয়েশ করে কাটাতে চাই সব সময়। কিন্তু শেষমেশ দেখা যায়, কোনো একটা প্যাঁচ লেগে যায়। এবারও লেগে গেল। নামাজ পড়ে এসে আয়েশ করে বিছানায় পিঠ লাগালাম। এমন সময় ফোন দিল মিতু।
—এই! গরু কোরবানি দিতে পারো?
—এককালে মুরগি জবাই দিয়েছিলাম। ওটা যখন পেরেছি, গরুকেও পারার কথা। কিন্তু কেন?
—বাবার শরীর খারাপ, আর ভাইয়া একটু বাইরে গেছে। আর কাউকে পাওয়াও যাচ্ছে না। একটু এসে গরুটা কোরবানি দিয়ে যাও না!
এভাবে বিপদে পড়ে যাব বুঝিনি। আমি তৎক্ষণাৎ গলার স্বরে পরিবর্তন আনলাম।
—ইয়ে মানে মিতু… আমার না গরুর মাংসে অ্যালার্জি আছে। তাই গরুর কাছে যাইটাই না। বুঝেছ?
—আমাকে অ্যালার্জি শেখাও? গরু কাটলে অ্যালার্জি হয় কে বলেছে? তুমি তো আর গরু খাচ্ছ না। জাস্ট জবাই করে দিয়েই চলে যাবা।
—ইয়ে মানে…।
মিতুর কণ্ঠে হঠাৎ রোমান্টিক ভাব এসে গেল।
—এমন করো কেন জানু পাখি! আসো না আমার লক্ষ্মী ময়না, গরু কাটা খুব মামুলি ব্যাপার। আমার জন্য এই কাজটাও তুমি করবা না? তুমি না আমার জন্য মঙ্গল গ্রহেও পাড়ি দিতে রাজি আছ! আর এটা তো গরু মাত্র।
মিতুর কথা শুনে গলে গেলাম। মেয়েরা এমনই। লুতুপুতু কথা বলে কাজ আদায় করে নিতে পারে ভালো। আমি জীবনে গরু কোরবানি দেখিওনি। রক্তটক্ত দেখলে আমি ভীষণ ভয় পাই। কিন্তু আজ প্রেমিকার আবদার শুনতে হবে। নিজেকে সাহস দিলাম, গরু কাটা কোনো ব্যাপারই না। মুরগি কাটার মতোই মামুলি ব্যাপার। দুরু দুরু বুকে মিতুর বাসার দিকে রওনা দিলাম। আজ গরুর খবর আছে।

গরুটা সুন্দর। এত সুন্দর গরু সাধারণত দেখা যায় না। আমি গরুর দিকে হাঁ করে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। কী সুন্দর শিং, কী সুন্দর চোখ! খেয়াল করে দেখলাম, গরুও আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
মিতু ধমক দিল,
—কী ব্যাপার? তাড়াতাড়ি করো।
আমি আশপাশে তাকালাম। বেশ কজন ছেলেপেলে ঘুরঘুর করছে। এরা সবাই মিতুর কাজিন। আমি সবাইকে নিয়ে এলাম। সবাই ধরাধরি করে গরুটাকে শুইয়ে ফেললাম। এবার আমার কাজ। গরুর গলা বরাবর ছুরি চালাতে হবে। আমি কাঁপা কাঁপা হাতে গরুর গলায় ছুরি বসালাম। আল্লাহুআকবার বলে দিলাম এক পোঁচ। কিন্তু এ কী! গলা তো কাটে না।
পাশ থেকে মিতু বলল,
—গাধা… ছুরি উলটা ধরেছ।
তাই তো! আমি তৎক্ষণাৎ ছুরি ঠিক করলাম। আবার দিলাম পোঁচ।
এবার ঘটে গেল মারাত্মক ঘটনা। গরু প্রচণ্ড জোরে হাত-পা নাড়াতে লাগল। যারা গরুকে ধরে ছিল, তারা ছিটকে পড়ল। গরু সোজা হয়ে উঠে দাঁড়াল। সঙ্গে সঙ্গে আমিও উলটে পড়ে গেলাম। ব্যাপার হলো, কোনো এক ফাঁকে আমার পাঞ্জাবি গরুর শিংয়ে আটকে গিয়েছিল। আমি তখন গরুর শিংয়ে উলটা হয়ে ঝুলছি। মাথা বারবার মাটিতে বাড়ি খাচ্ছে। আমি উপায় না দেখে গরুর পিঠ জড়িয়ে ধরলাম। গরু তখন ছোটা শুরু করল। সে এক অদ্ভুত দৃশ্য। ঈদের দিন খোলা রাস্তায় একটা গরু ছুটছে। সেই গরুর পিঠে শুয়ে আছি আমি। মানুষ বিপদে পড়লে জান হাতে নিয়ে দৌড়ায়, আর আমি দৌড়াচ্ছি জান গরুর পিঠে নিয়ে। আমি বুঝতে পারলাম যে জ্ঞান হারাচ্ছি। জ্ঞান হারানোর আগে দেখলাম, গরুর পেছন পেছন মিতু দৌড়াচ্ছে। আহা! বড় ভালো মেয়ে মিতু।

মাথায় তিনটা ব্যান্ডেজ। হাতও মনে হয় ভেঙে গেছে। এক বাটি স্যুপ নিয়ে পাশে দাঁড়িয়ে আছে মিতু। তার পাশে মিতুর বাবা। মিতুর বাবা মিতুকে বললেন,
—আহা! ছেলেটা নিজ হাতে খেতে পারবে না। দে না, ওকে মুখে তুলে খাইয়ে দে না!
দেখলাম, মিতু চামচ এগিয়ে আনছে। আস্তে করে মিতু বলল,
—তুমি এমন গাধা জানলে জীবনেও তোমাকে কোরবানি দিতে বলতাম না।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, নভেম্বর ১৪, ২০১১

জোকস ৪৯। হানিমুন

এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন।
পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাৎ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পড়লেন।
লোকটি জানায় তার কাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি।
বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারা লোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটি কে বলে -”চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ , আপনি নিচের সীটেই ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবো।”
লোকটি সম্মতি দিয়ে …শুয়ে পড়ে।

কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, ” আচ্ছা, রাতে আমরা যখন ‘ইয়ে’ করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।”
স্বামীটি বলে, “চিন্তা করোনা, তুমি তখন ‘আম-জাম’ বলো, অন্য কোন শব্দ করোনা”
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত ‘আম-জাম’ করে কাটালো।

সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, ” বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার ‘সব রস’ নিচে আমার গায়ে পরেছে।

জোকস ৪৮। গৃহবধু তার স্বামীকে চিঠি লিখেছে

মোটামুটি এক শিক্ষিত গৃহবধু তার স্বামীকে চিঠি লিখেছে। সে যতিচিন্যের ব্যবহার ঠিক ভাবে জানে না। আসল চিঠিটি হবে এইরকম-
প্রিয় কুদ্দুস,
তুমি সারাটা জীবন বিদেশে কাটাইলে। এই ছিল আমার কপালে। আমার পা ফুলিয়া উঠিয়াছে। উঠানটা জলে ডুবিয়া গিয়াছে। ছোট খোকা স্কুলে যাইতে চায় না। ছাগল ছানাটা সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে। তোমার বাবা পেটের অসুখে ভুগিতেছে। বাগানটা আমে ভরিয়া উঠিয়াছে। ঘরের ছাদ স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে। গাভির পেট দেখে মনে হয় বাচ্চা দিবে। করিমের বাপ রোজ ২ সের করিয়া দুধ দেয়। বড় বউ রান্না করিতে গিয়া হাত পুরাইয়া ফেলিয়াছে। কুকুর ছানাটি সারাদিন লেজ নাড়িয়া খেলা করে। বড় খোকা দাড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে। মজিদের মা প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে। মজিদের বাপ বার বার ফিট হইয়া যাইতেছেন। ডাক্তার সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যয় বাড়ি ফিরিবে। না ফিরিলে রাগ করিব।
ইতি
তোমার বউ!

যেহেতু সে যতিচিন্যের ব্যবহার ঠিক ভাবে জানে না, সে সব কিছু উল্টা-পাল্টা করে ফেলল। তার চিঠিটি হয়ে গেল নিম্নরুপ-

প্রিয় কুদ্দুস,
তুমি সারাটা জীবন বিদেশে কাটাইলে এই ছিল। আমার কপালে আমার পা। ফুলিয়া উঠিয়াছে উঠানটা। জলে ডুবিয়া গিয়াছে ছোট খোকা। স্কুলে যাইতে চায় না ছাগল ছানাটা। সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছেন তোমার বাবা। পেটের অসুখে ভুগিতেছে বাগানটা। আমে ভরিয়া উঠিয়াছে ঘরের ছাদ। স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে গাভির পেট। দেখে মনে হয় বাচ্চা দিবে করিমের বাপ। রোজ ২ সের করিয়া দুধ দেয় বড় বউ। রান্না করিতে গিয়া হাত পুরাইয়া ফেলিয়াছে কুকুর ছানাটি। সারাদিন লেজ নাড়িয়া খেলা করে বড় খোকা। দাড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে মজিদের মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে মজিদের বাপ। বার বার ফিট হইয়া যাইতেছেন ডাক্তার। সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যয় বাড়ি ফিরিবে না। ফিরিলে রাগ করিব।
ইতি
তোমার বউ

জোকস ৪৭। bassa ta kar?

Akbar ak dompotti (shami+stri) tader ak matro sale k niye base kore kotha o jassilo. Tokhon bas contraktor ar oi mohilar khoto po khothon silo ninmo rup.....

Contraktor:- 3 joner vara dan.

Mohila:- 3 jon kano? Amra to 2 jon.

Con:- taile bassa ta kar?

Mohila:- o to baby . Akhono dodo coshe. Tar vara kisher?

Con:- o taile to babor baba o rate dodo coshe . To take o ki bina varay nite hobe?

জোকস ৪৫। অবৈধ স্বম্পর্ক

বউ সন্দেহ করছে যে তার স্বামীর সাথে কাজের মেয়ের অবৈধ স্বম্পর্ক আছে।
শিওর হওয়ার জন্য সে কাজের মেয়েকে ১ দিন ছুটি দিল কিন্তু স্বামীকে এটা বলল না।
রাতে স্বামী বাসায় এসে ঘুমোতে যাওয়ার সময় স্ত্রী আদর পেতে চাইলে
স্বামী বললঃ আমার শরীর টা ভালো না। আজ থাক। এই বলে সে ঘুমিয়ে পড়লো।
স্ত্রী ঘুমের ভান করে জেগে থাকলো। মাঝ রাতে স্বামী উঠে পাশের রুমে টয়লেট এ গেল।
স্ত্রী তখন কাজের মেয়ের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লো এবং লাইট বন্ধ করে দিল।

একটু পর স্ত্রী কিছু একটা অনুভব করলো।
কাজ শেষ হওয়ার পর স্ত্রী লাইট জ্বালিয়ে বললোঃ
তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায় আশা করোনি !!

“অবশ্যই না ম্যাডাম”, বললো ড্রাইভার !!

জোকস ৪৪। রাজকুমারীর সাথে

এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে।

পুরুষটি বললেন, আমিও।

জোকস ৪৩। incoming ফ্রি

খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই,তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে টাকা নেবে কেন?

পসারিণীঃ outgoing এ চার্জ লাগে,incoming ফ্রি।

জোকস ৪২। ১০ মাস পর

এক লোক ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল।
লোকঃ ডাক্তার সাব আমার বয়স ৩৮,কিন্তু আমার কোন সন্তান নাই।ডাক্তার সাব একটা কিছু করেন যাতে আমি তাড়াতাড়ি বাবা ডাক শুনতে পারি।
ডাক্তারঃ এই যে নেন।এই ঔষুধটা দিনে দুই বার খাবেন।আর ১১ মাস পর আমার সাথে দেখা করবেন্।
১১ মাস পর লোকঃ ডাক্তার সাব আপনি কি ঔষুধ দিলেন আমি ত এখনো বাবা হতে পারি নাই।
ডাক্তারঃ একটু চিন্তিত হয়ে আরেকটা ঔষুধ দিয়ে বললেন্,এইটাও আগের নিয়মে খাবেন এবং ১০ মাস পর আমাকে জানাবেন্।
১০মাস পর লোকঃ ওই ডাক্তার কি ঔষুধ দিসস আমার পোলা মাইয়া হয় না কেন?
ডাক্তারঃ আরো চিন্তিত হয়ে বলল সন্তান হওয়ার কোন লক্ষণ বুঝা যাচ্ছে?
োকঃ না।
াক্তারঃ অবাক হয়ে বলল আচ্ছা আপনার বউ কে নিয়ে আসেন্।
োকঃ আমার বউ আসবে কোথায় থাকে?
ডাক্তারঃ অবাক হয়ে। মানে?
লোকঃ মানে হলো আমি এখনো বিয়ে করি নাই।

জোকস ৪১। সিনেমা এবং বাস্তবতা

সিনেমা
নায়িকা ভিলেন দ্বারা আক্রান্ত, সম্ভ্রম যায়-যায় অবস্থা। নায়কের আগমন, তারপর ভিলেনদের পিটিয়ে ফার্নিচার…!
কোনো বিশেষ কারণে নায়িকার মন খারাপ। অতঃপর ঠাস করে দরজা বন্ধ করে ধপাস করে বিছানায় শুয়ে বালিশ জড়িয়ে গলা ফাটিয়ে কান্না!
নায়িকার সঙ্গে নায়কের হালকা ধাক্কা। নায়িকার হাত থেকে পড়ে গেল বই। বই তুলতে গিয়ে চোখাচোখি… প্রেম…কী জাদু করেছ বলো না… (গান)!
সিনেমায় বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কারণে মাথায় লাঠির বাড়ি খায়। সে ক্ষেত্রে…
১ম বাড়ির পর: স্মৃতিশক্তি ফিউজ!
২য় বাড়ির পর: স্মৃতিশক্তি ফেরত আসে।
জনৈক কোটিপতি ব্যবসায়ী পড়েছেন গুন্ডাদের কবলে। তাই দেখে নায়ক ‘ইয়া আলি ঢিশুয়া’ বলে গুন্ডাদের ওপর দিলেন ঝাঁপ। গুন্ডারা খেল উচ্চপর্যায়ের পিটুনি আর পুরস্কার হিসেবে নায়ক পেলেন চাকরি।
(শেষ দৃশ্য) নায়ক ও ভিলেন পার্টির মধ্যে ব্যাপক হাঙ্গামা, গোলাগুলি, নায়কের প্রতি গুলিতে ভিলেন পার্টির পাঁচজন করে নিহত, দ্রুত পুলিশের আগমন ও অবশিষ্ট ভিলেন আটক।
সারা বছর নায়কের লাফাঙ্গামি, অতঃপর রেজাল্ট। মায়ের স্নেহভরা আশীর্বাদ, বেঁচে থাকো বাবা। আজ যদি তোর বাবা বেঁচে থাকতেন, কতই না খুশি হতেন।
ধনী নায়িকার গাড়ির ধাক্কায় নায়ক গুরুতর আহত। নায়ককে নিজ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নায়িকার সেবা-শুশ্রূষা, নায়কের আঘাতমোচন, দুজনার প্রেম!
নায়িকার বাবা গুলি খেয়ে মৃত্যুশয্যায়। নিজের মেয়ের হাত বেকার নায়কের হাতে তুলে দিয়ে বললেন, আমার মেয়েকে তোমার হাতে তুলে দিলাম, বাবা। ওকে তুমি সুখে রেখো…! আ আ আ…আহ্!
ছোটবেলায় হারিয়ে যাওয়া দুই ভাই। ঘটনাচক্রে ছোটবেলার ছবি দেখে দুই ভাইয়ের পুনর্মিলন। এক ভাই আরেক ভাইকে জড়িয়ে ধরে কান্নাবিজড়িত কণ্ঠে বললেন, তুই-ই আমার হারিয়ে যাওয়া ভাই রতন? আয় ভাই, আমার বুকে আয়।

বাস্তবতা
নায়িকা ভিলেন দ্বারা আক্রান্ত, সম্ভ্রম যায়-যায় দশা। নায়কের আগমন, দুটি গুলি! পরের দিনের পত্রিকার পাতায় শিরোনাম—‘দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে যুবক খুন’।
বিশেষ কারণে নায়িকার মন খারাপ। অতঃপর ফেসবুকে লগইন করে স্ট্যাটাস: mon khub khaৎap; manush keno emon koৎe? তারপর মিনিট ঘুরতেই ৫৭ লাইক, ২১টা কমেন্ট! নায়িকার মুখে হাসি!
নায়িকার সঙ্গে নায়কের হালকা ধাক্কা। তারপর শুরু হলো নায়িকা ও তার বান্ধবী মহলের হাউকাউ! ইভ টিজিং ইভ টিজিং!! ইভ টিজিংয়ের অপরাধে শাস্তি। ঘরে বাপের হুংকার—ওই কুলাঙ্গার, বাইর হ আমার বাড়ি থাইকা…!
বাস্তবেও আমরা বিভিন্ন কারণে মাথায় লাঠির বাড়ি খেতে পারি! সে ক্ষেত্রে—
১ম বাড়ির পর: এক্স-রে, ব্যান্ডেজ, সিটিস্ক্যান…
২য় বাড়ির পর: কর্তব্যরত চিকিৎসক কর্তৃক মৃত ঘোষিত!
কোটিপতি পড়েছেন গুন্ডাদের কবলে। নায়কও দিলেন ঝাঁপ। পরিণামে গুন্ডা কর্তৃক ভারী প্যাদানি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি, ৯৮টা সেলাই, অবশেষে ছিনতাইকারীর সহযোগী সন্দেহে গ্রেপ্তার, তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর…
নায়ক ও ভিলেন পার্টির মধ্যে ব্যাপক হাঙ্গামা। ভিলেন পার্টি সরকারবিরোধী দলের হলে পুলিশের ধীরেসুস্থে আগমন ও সব ভিলেন গ্রেপ্তার। তবে ভিলেন পার্টি সরকারদলীয় হলে পুলিশের দ্রুত আগমন ও নায়ককে গ্রেপ্তার!
সারা বছর লাফাঙ্গামি, অতঃপর রেজাল্ট।
বাসায় মায়ের হুংকার—ওরে কুলাঙ্গার, আইজ খালি তোর বাপ বাঁইচা নাই, থাকলে পিডায়া তোর ঠ্যাং ভাঙত। যা, দূর হ আমার চউক্ষের সামনে থাইকা!
নায়িকার গাড়ির ধাক্কায় নায়ক গুরুতর আহত। বিক্ষুব্ধ জনতার গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ। ফলে ঘটনাস্থলেই নায়ক নিহত। পত্রিকার শিরোনাম—‘বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় মেধাবী ছাত্রের অকালমৃত্যু’। অতঃপর নায়িকার লেটেস্ট মডেলের নতুন গাড়ি ক্রয়।
নায়িকার বাবা মৃত্যুশয্যায়। পাশে থাকা ‘বেকার’ নায়ককে বললেন, আমার মেয়েকে তুমি নিজের বোনের মতো দেখো, বাবা। ভালো চাকরি করে এমন কোনো ছেলে পেলে বিয়ে দিয়ে দিয়ো…। আ আ আ…আহ্!
ছোটবেলায় হারিয়ে যাওয়া দুই ভাই। ফেসবুকে দেওয়া ছোটবেলার প্রোফাইল পিকচার দেখে এক ভাই আরেক ভাইকে কান্নার দুটো ইমোসহ মেসেজ দিলেন, তুই-ই আমার হারিয়ে যাওয়া ভাই রতন? আয় ভাই, অনলাইনে আয়…চ্যাট করি।’

‘বিয়ার নাম নাগরালি, বিয়ার নাম সাগরালি, দুই বিয়াতে মোর চান্দি খালি।’

এক বিয়েপাগল প্রবীণ লোক। তার বিবাহিত জীবনের কুড়ি বছর অতীত হয়েছে। দুটি সন্তানও আছে; এবং চুলে ইতিমধ্যে পাক ধরেছে। তো, সেই লোকের খায়েশ হলো আরেকখান বিয়ে করার এবং বউ হতে হবে তরতাজা তরুণী। যে কথা সেই কাজ। বিয়ে সে করেই ছাড়ল। ঘরে এল এক তরুণী এবং দুই বউ হলে যা হয়, তা-ই শুরু হলো। সতিনে সতিনে ঈর্ষা-বিবাদ থেকে চুলোচুলি, গালাগালি, খামচাখামচি, অর্থাৎ সপত্নী বিবাদ চরমে উঠল। এ নিয়ে পারিবারিক বিচার, সালিস-বৈঠকের পর সাব্যস্ত হলো: দুই বউ দুই বাড়িতে থাকবে। তাদের স্বামী মাসের অর্ধেক দিন বড় বউয়ের কাছে আর বাকি অর্ধেক ছোট বউয়ের কাছে থাকবে। এক টেঁটিয়া তরুণ বলে ওঠে, ‘মুরব্বি, ছোট বউয়ের ওপর কিছু অবিচার অইল না? বড় হেরে ২০ বছর স্বামীসঙ্গ পাইছে, নতুন বউটা স্বামীর বাড়িত আইয়াই অর্ধেক দিন স্বামীছাড়া থাকব! হেরে অন্তত ৩১শা মাসের বাড়তি দিনডা দেন; আর মাস তিরিশার কম অইলে তার পনেরো দিন ঠিকই থাহুক।’ মুরব্বিরা মুচকি হেসে গম্ভীর হয়ে যান।
পারিবারিক মুরব্বিদের ফয়সালা অনুযায়ী, মাসের প্রথম দিকের হিস্যা পেল ছোট বউ। স্বামীকে পেয়ে প্রথমেই তার কাজ হলো, নাপিত দিয়ে দাড়ি ভালো করে খেউরি করিয়ে পরে সাবান দিয়ে গোসল করানো। তারপর স্বামীর চুলে তেল দিয়ে শরীরে একটু পাউডার মেখে ফিটফাট এবং চেহারা-সুরতে প্রায় তরুণও করে ফেলল ছোট বউ। বউ এখন খুশি, ভালো লাগছে তার। দীর্ঘশ্বাস পড়ছে না ঘন ঘন। মুখে বরং একচিলতে হাসি।
খাওয়াদাওয়ার পর এক খিলি পান সেজে বিছানায় শোয়া স্বামীর মুখে গুঁজে দিয়ে বলে, ‘আমার কাজ শেষ হয় নাই।’
স্বামী: আবার কী বাকি রইল?
বউ: আছে, তুমি ঘুমাও। আমি ‘শোন’ দিয়া পাকা চুল বাছি।
পাকা চুল ফেলে স্বামীকে বউটি অনেকটা তারুণ্যমণ্ডিত করে ফেলে।
কটা দিন তাদের আনন্দেই কাটে। বউ যে ‘আমার বুইড়া সোয়ামি’ বলে হাসে, তার উত্তরে সে বলে, তুমি তো আমারে আবার জোয়ানই কইরা ফালাইছ!’
এবার বড় বউয়ের পালা শুরু হয়। সে মনে মনে বলে, সব্বোনাশ! এ দেখি শিং ভাইঙ্গা বাছুরের দলে ঢুকছে! বয়স তো কমাইয়া ফালাইছে, পাকা চুলও তুইলা ফালাইছে। অহন তো ওই ঢেমনির সঙ্গেই পরায় (প্রায়) মানানসই! সে বুদ্ধি ঠিক করে ফেলে।
‘তুমি দাড়ি কাটবা না! দাড়িতে তোমারে সুন্দর লাগে। আর মাইনষে খারাপ কইব। কইব, বুইড়া ব্যাটা ছোকড়া সাজছে। আড়ালে-আবডালে হাসব।’
দাড়ি খোঁচা খোঁচা হয়। কাঁচা-পাকা দাড়ি দেখা যায়। এখন বুড়া বুড়া লাগে। বড় বউ খুশি। তার মনে হয়, এখন তার সঙ্গে মানানসই।
বড় বউ দুপুরবেলা পান সেজে দেয়। গা টিপে দিয়ে বলে, ‘আরাম করে ঘুমাও, আমি চুল বাছি।’
প্রবীণ মনে মনে হাসে। ভাবে, মন্দ হয় নাই। দুই পক্ষেরই যত্ন পাইতেছি। এও তো দেখি এক ব্রিটিশ পলিসির সুযোগ। তৃপ্তি ও নিজের বুদ্ধির প্রশংসা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পড়ে। ওদিকে বড় বউ চুল তুলতে গিয়ে শুধু কাঁচা চুল তোলে। বুড়া দেখানোর জন্য পাকাগুলো রেখে দেয়।
এভাবে চলে ছোট বউ, বড় বউয়ের পালা এবং কয়েক মাসের মধ্যেই তার মাথা কেশবিহীন।
লোকটি তখন ঘটনা বুঝতে পেরে ছড়া কাটে—
‘বিয়ার নাম নাগরালি
বিয়ার নাম সাগরালি
দুই বিয়াতে মোর
চান্দি খালি।’

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ১০, ২০১১

জোকস ৪০। বিয়ে করার কথা

স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে। 
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। 
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!

বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়া

রাস্তা পার হতে গিয়ে একটি গরু বাসের নিচে চাপা পড়ল। দেখে নেওয়া যাক এ ঘটনায় বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়া।

অমুক টিভি চ্যানেল
(মৃতপ্রায় গরুকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে, এমন অবস্থায় মুখের সামনে মাইক ধরে…): ‘এ মুহূর্তে আপনার অনুভূতি কী? আচ্ছা, বাসের ঠিক কোন চাকাটা আপনার ওপর দিয়ে গেল…তখন আপনার কী মনে হচ্ছিল?’

পরের দিন সংবাদপত্রে
‘বাসচাপায় মেধাবী গরুর মৃত্যু।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা
‘গত চার বছর ধরে আমরা এই রাস্তায় স্পিডব্রেকার বসানোর কথা বলে আসছি। তার মাশুল আজ আমাদের গোবর্ধনকে দিতে হলো। অবিলম্বে কর্তৃপক্ষের পদত্যাগ চাই… ঐ!!!! ভাঙ তোরা…!!!’
(ফলাফল: গাড়িতে ও দোকানপাট ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। ৮ দফা দাবি পেশ।)

রাজনীতিবিদ
‘এটি সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্র। গোবর্ধন ছিলেন আমাদের দলের নিবেদিতপ্রাণ একজন কর্মী। কুচক্রী একটি মহল ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে ফেলতে চায়। আমরা এই অপচেষ্টার তীব্র নিন্দা জানাই…’

অপর দলের রাজনীতিবিদ
‘কাচের ঘরে বসে ঢিল ছুড়বেন না… আগে নিজেদের ঘর সামলান। ভীমরুলের চাকে হাত দেবেন না… খোঁজ নিয়ে দেখেন গোবর্ধনের নামে কোন থানায় কটি মামলা ছিল।’

টক শোতে নৈরাশ্যবাদীরা
‘এ দেশের কিচ্ছু হবে না (কফি মগে চুমুক দিতে দিতে)। একটি গরুর জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারে না যে রাষ্ট্র, সে রাষ্ট্র…’

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
‘যুক্তরাষ্ট্র চায় একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে, গণতন্ত্রের সুষুম প্রয়োগ দেখতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আশা করে, গরু হত্যার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ তার গণতান্ত্রিক মনোভাবের প্রতিফলন ঘটাবে।’

অর্থনীতি বিশ্লেষক
‘গরুর মৃত্যু বিশ্ব-অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান টালমাটাল করে দেবে। অচিরেই তেলের দাম বাড়াতে বাধ্য হবে সরকার।’

সুশীল সমাজ
‘গরুদের কখনো মৃত্যু হয় না। তাঁরা আমাদের মাঝে থেকে যান তাদের সৃষ্টি দিয়ে। তাঁর ওপর এই বর্বরোচিত হামলায় নাগরিক নিরাপত্তা আজ প্রশ্নের সম্মুখীন। এই হীন কাজে জড়িত ব্যক্তিরা যে-ই হোক, তারা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু, সমাজের শত্রু। এদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করতে হবে।’
(অতঃপর শহরে মানববন্ধন। প্রেসক্লাবের সামনে মৌন মিছিল ও পথিমধ্যে পুলিশের বাধা। আমরণ অনশন।)
(ইতিমধ্যে জানা গেছে, মৃত গরু গোবর্ধন ছিলেন একজন গার্মেন্টস কর্মী…)

বিক্ষুব্ধ গার্মেন্টস কর্মীরা
‘ছয় মাস ধরে বেতন পাই না। ওই ভাঙ!!!’

বিজ্ঞানী
‘গরুটি কি আসলেই রাস্তা পার হচ্ছিল? নাকি রাস্তাটি গরুর স্থির অবস্থানের সঙ্গে আপেক্ষিকভাবে সরে গিয়েছিল?’

রাস্তার ক্যানভাসার
‘…এই বইটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন, মৃত্যুর আগে গরুর শেষ কথা কী ছিল…এই বইটি পড়লে আরও জানতে পারবেন, গরুর লেজে কয়টা চুল ছিল। এই বইটি পড়লে আরও জানতে পারবেন…’

দৈনিক অপরাধবার্তা শিরোনাম
এক মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল গরুটি (সাথে ৫-৬টি ‘!’ চিহ্ন)।

সাধারণ জনগণ
***দীর্ঘশ্বাস***

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ৩১, ২০১১

জোকস ৩৯। গাড়ি পার্ক

এক ভদ্রলোক এসে পুলিশকে বলল-"আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি?"
পুলিশ- না!
তাহলে এই গাড়ি গুলো এখানে কেন?
পুলিশ-যারা রেখেছে তারা কেউ আমাকে বলে রাখে নি!!

জোকস ৩৮। হোটেলে শান্তি

বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া করে এক লোক হোটেলে গিয়ে উঠল।
: ম্যানেজার সাহেব,আপনার হোটেলে শান্তিতে থাকা যাবে তো?
: নিশ্চয়ই,মনে হবে একেবারে নিজের বাড়িতেই আছেন।
: দুঃখিত,তাহলে আপনার হোটেলে থাকতে পারছি না,sorry!!

জোকস ৩৭। ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি

পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের ওয়েটারকে ডেকে বলল,"তোমাদের আগের বাবুর্চিটা মারা গেছে,তাই না?"

ওয়েটার অবাক হয়ে,"আপনি কি করে জানলেন,স্যার?খাবার কি খারাপ হয়েছে?"

খদ্দের জবাব দেয়,"না. . . . . খাবার ঠিকই আছে. . . . . .
তবে আগে সাদা চুল পেতাম ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি,এই আর কি!"

জোকস ৩৬। মানসিক রোগীদের হাসপাতাল।

আবুলের ঘরে ঢুকলো নার্স।আবুল খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বারিয়ে গুনগুন শব্দ করছে।নার্স,"আবুল,কি হচ্ছে এসব?"

আবুল বললো,"আমি গাড়ি চালাচ্ছি,সিলেট যাব।"

পরদিন রাতে নার্স দেখলো,আবুল বসে বসে ঝিমোচ্ছে।নার্স,"আবুল,কি হচ্ছে এসব?"

আবুল,"মাত্র সিলেট পৌঁছালাম,বিরক্ত করো না।"

এবার পাশের কুদ্দুসের ঘরে গেলো নার্স।দেখলো,সেখানে কুদ্দুস বিছানায় শুয়ে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি করছে।

নার্স,"কুদ্দুস্,কি হচ্ছে এসব?

কুদ্দুস,"জ্বালাতন করো না।দেখতে পাও না,আবুলের বউয়ের সাথে প্রেম করছি।ঐ শালা তো গেছে সিলেট।"

নার্স-"শালারা জাতে পাগল,তালে ঠিক।"

জোকস ৩৫। সে এখন গর্ভবতী

বাবা ছেলেকে বলছেঃ- বাপু আমার. . .তুমি তো বড় হইছো....তোমার এখন বিয়ে,ঘর- সংসার করতে হবে.....
তাই আমি তোমার জন্য একটা সুন্দর মেয়ে দেখেছি. . . . .
মেয়েটি খুব রূপবতী,গুণবতী,ভাগ্যবতী. . . .
আশা করি তুমি এই বিয়েতে রাজি হবে. . . . . .
ছেলে বাবাকে বলছেঃ-সরি, বাবা. . . .
আমি যেই মেয়েকে ভালবাসি সে এখন গর্ভবতী. . . . .
হে হে হে হে
~কিছু বুঝলেন ??

জোকস ৩৪। কেমন মজা পেলে?

মশার বাচ্চা প্রথমবারের মতো উড়তে বের হয়েছে।সারা রাত উড়ে সকালের দিকে বাসায় আসার পর মশার বাবা বলল-"তো বাবা,উড়ে কেমন মজা পেলে?"

মশার বাচ্চাটি উত্তর দিল,"উড়ে অনেক মজা বাবা।কী বলব আর সে কথা।যত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে,সবাই কত্তো হাততালি দিল।

জোকস ৩৩। গাধাটা মরেছে

আফ্রিকার এক যোগাযোগমন্ত্রী কোথায়ও যাচ্ছিলেন তার ব্যক্তিগত গাড়িতে করে।ড্রাইভার গাড়ি চালাচ্ছিল।হঠাৎ রাস্তার ওপর একটা গাধা ছুটে এসে গাড়ির নিচে পড়ে মারা যায়।মন্ত্রী তার ড্রাইভারকে বললেন তাড়াতাড়ি পার্শ্ববর্তী গ্রামে গিয়ে গাধাটা কার খোঁজ নিতে,তিনি তার যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেবেন।ড্রাইভার চলে গেল।খানিক পরে সে ফিরেও এলো।তার গলায় ফুলের মালা।মন্ত্রী অবাক হয়ে জানতে চাইলেন কি ব্যাপার।ড্রাইভার বলল-আমি গ্রামে গিয়ে শুধু বললাম,"আমি যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়ির ড্রাইভার।একটু আগে গাধাটা মরেছে।"

সঙ্গে সঙ্গে তারা আমাকে কোলে তুলে নাচল,ফুলের মালা পরিয়ে দিল :D

জোকস ৩২। ইনিয়ে বিনিয়ে সব বলল

এক ছাত্র অন্যের বাড়িতে থেকে পড়া লেখা করত। তো একদিন ঐ ছেলে পড়ছে। আর লজিং এর মহিলা পাশের রুমে বসে বসে টিভি দেখছিল। এমন সময় ছাত্রের এক বন্ধু ফোন করল। কিছুক্ষণ কথা বলার পর পড়া শুরু করল। পড়ছিল
fat=মোটা
fat=মোটা
তখন পাশের রুমে বসে ঐ মহিলা ভাবলো ছেলেটা হয়তো বন্ধুর কাছে তার বদনাম করছে(ঐ মহিলা ছিল গর্ভবতী)। তাই সেই রাতে তার স্বামীর কাছে ইনিয়ে বিনিয়ে সব বলল তখন ঐ লোক ছাত্রকে অপমান করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিল।

ছেলের মন্তব্য্- শালার একদিন ফোনে কথা বইলা বাসাটা হারাইলাম্।আর ফোনেই কথা কইতাম না my foot :p

জোকস ৩১। লাজ লজ্জা

এক মেয়ে এক বাড়িতে একটা অনুষ্ঠানে গেল।এক পর্যায়ে মেয়েটার প্রস্রাবের বেগ পেল। তখন ঐ মেয়ে দেখল এক জায়গায় ঐ বাড়ির মালিক কয়েক জন ভদ্র লোক এর সাথে গল্প করছে।তো ঐ মেয়ে ঐখানে গিয়ে বাড়িওয়ালাকে বলল আঙ্কেল আমাকে কি একটু আপনাদের প্রস্রাব করার জায়্গাটা দেখাবেন? তখন উপস্থিত সবাই হেসে উঠল।আর বাসার মালিক অপমাণিত হয়ে মেয়ের বাবার নিকট নালিশ জানিয়ে বলল- মেয়েকে কি শিক্ষা দেন। লাজ লজ্জা কিছু শিক্ষা দেন না?

বাবা- কেন? কি হয়েছে? বাড়ির মালিক- আর কি হয়ে নাই তাই বলেন।

আপনার মেয়ে আমাকে বলে আমি নাকি তাকে আমার প্রস্রাব করার জায়্গা দেখাবো।

বাবা- (রাগাণ্বিত হয়ে মেয়েকে) তুমি উনাকে কি বলেছ?

মেয়ে- না মানে আমার প্রস্রাবের বেগ হয়েছে তো তাই আমি বলেছিলাম আমাকে তাদের প্রস্রাব খানাটা দেখাতে।

লুজ লুজ লুজ।

জোকস ৩০। ১০০ kiss পাঠালাম

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে

প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছি না।তাই তোমাকে ১০০ kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী।।

তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে . . . . .
্রিয় সুইট হার্ট,
োমার পাঠানো kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।

১। দুধওয়ালা ২ টা kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।

২। বিদুযৎ বিলওয়ালা ৭টা kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।

৩। বাড়িওয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা kiss দিতে হচ্ছে।

৪। সুপার মার্কেটের মালিক শুধু kiss এ মানতে রাজি নয়,তাই f**k করতে দিতে হয়েছে।

৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যয় হয়েছে আরও ৪০টি kiss ।

আমার জন্য কোন চিন্তা করো না।আমি ভাল ও আনন্দেই আছি।

ইতি তোমার বউ।

লুল লুল লুল :

জোকস ২৯। alap jore dilo

Ak mohila tar porikhar shomoy tar saler school a gia daklo aro onek gargian ashese. To oi mohila ak mohilar shathe alap jore dilo. Kothar ak porjaye bollo
mohila1=janen vai. Ami ak amar salek 1ta kola r 2ta dim disi. She ogolo khaye porikha dite ashce.
Mohila2= tate ki?
Mohila1= are bojlenna. 1ta kola r 2ta dim mane 1ta kola=1 2ta dim =00 tar mane amar sale aj 100 pabe.
Mohila2= take ki jiggesh korsilen j kola age khaise naki dim age khaise?
Mohila1 =kano?
Mohila2= na .mane sha jodi ge dim 2ta khaye thake tahole to 001 pabe tai bolsilam r ki.

জোকস ২৮। এখনও দুদু চুষে

বাসে করে এক দম্পতি যাচ্ছিল সাথে এক বছরের বাচ্চা। কিছুক্ষণ পর কন্ট্রাক্টর আসল।কন্ট্রাক্টর- তিন জনের ভাড়া দেন।

মহিলা- তিন জন কেন? আমরা তো স্বামী-স্ত্রী মিলে দুই জন।

কন্ট্রাক্টর- বাচ্চা কার? মহিলা-আমার। কন্ট্রাক্টর- বাচ্চারও ভাড়া লাগবে।

মহিলা- বাচ্চার ভাড়া দিব কেন? ও তো এখনও দুদু চুষে।

কন্ট্রাক্টর- বাচ্চার বাবাও তো রাতে দুদু চুষে তাকেও কি বিনা ভাড়ায় নিতে হবে?

জোকস ২৭। আমি পাইকা গেছি

দুই বন্ধু বৈশাখ মাসে রাস্তায় হাঁটতে ছিল। এমন সময় তারা দেখল যে গাছে আম ঝুলতেছে।তখন এক বন্ধু বলল চল আমরা গাছে ঝুলে থাকি আমের মত করে। কিছুক্ষণ পর একজন বন্ধুর হাতে পিঁপড়া কামড় দিলে সে গাছ থেকে মাটিতে পরে গেল।

২য় বন্ধু- কিরে পইড়া গেলি যে? ১ম বন্ধু- আমি পাইকা গেছি তো তাই।

লুল,লুল রে লুল

জোকস ২৬। কিভাবে আপনার এমন হয়েছে।"

এক বাচ্চা সব সময় আংগুল চুষতো।তার মা তাকে ভয় দেখালো যে আংগুল চুষলে তার পেট ফুলে ঢোল হয়ে যাবে।কয়েকদিন পর এক পার্টিতে বাচ্চাটা তার মা বাবার সাথে গেল।সেখানে এক গর্ভবতী মহিলাও এসেছিল।ঐ মহিলাকে দেখে বাচ্চাটা তার সামনে গিয়ে বললো-"আমি জানি কিভাবে আপনার এমন হয়েছে।"

তখন ঐ মহিলা অবাক ও লজ্জিত হয়ে বলল-কি জানো?

বাচ্চা- আপনি একটা জিনিস চুষছেন।

মহিলা- অবাক হয়ে তাকে একতু আড়ালে নিয়ে বলল তুমি কিভাবে জানলে?

বাচ্চা- আমার মা বলছে।

তখন মহিলা বাচ্চার মাকে বলল-আপনাদের কি লজ্জা শরম বলতে কিছু নাই!!

বাচ্চার মা- (অবাক হয়ে) মানে?

মহিলা- আপনারা স্বামী-স্ত্রী যা করেন তা নিজের বাচ্চাকে বলেন।

বাচ্চার মা- কে বললো?

মহিলা-আপনার ছেলে।

বাচ্চার মা- আপনাকে কি বলছে?

মহিলা বাচ্চার কথা শুনিয়ে দিল।

মা(বাচ্চাকে)তুমি ঐ মহিলা সম্পর্কে কি জানো?

বাচ্চা- উনি তার আংগুল চুষছেন।

তখন ঐ মহিলা বোকার মতো ঐ বাচ্চা আর মার দিকে তাকিয়ে রইল।

Facebook Twitter RSS