M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

ফটোশপ দিয়ে বাটন/লোগো ডিজাইন টিউটোরিয়াল (Photoshop button/logo)

প্রথমে একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলুন আপনার ইচ্ছেমত যেমন ধরলাম ৩০০/১৫০ পিক্সেলের।
photoshop button step 1
এবার একটি নতুন লেয়ার তৈর করুন।
photoshop button step 2
Rectangular Marquee tool ব্যাবহার করে একটি নিচের মত একটি আকার নিয়ে আসুন (উপরে বামদিকে feather option এ 3px সিলেক্ট করলে এমন হবে।) এবং Paint Bucket Tool ব্যাবহার করে রং কালো করে দিন।
photoshop button step 3

এখন নিচের মত দেখাচ্ছে আশা করি

photoshop button step 4

এবার এই লেয়ারটি সিলেক্ট করে এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে ব্লেন্ডিং অপশনে যা এবং নিচের মত সেটিংস দিন।

photoshop button step 5

একটি নতুন লেয়ার নিন,এখন বাম দিক থেকে Brush Tool সিলেক্ট করে F5 চাপুন এবং নিচের মত ব্রাসটি সিলেক্ট করে বাম দিকে কালো অংশের উপর মাউস দিয়ে ক্লিক করলেই নিম্নোক্ত আকারটি আসবে।

photoshop button step 6

এবার লেয়ার প্যালেট থেকে লেয়ারটির উপর রাইট বাটন ক্লিক করে নিচের মত সেটিংস দিন

photoshop button step 7
photoshop button step 8
photoshop button step 9
photoshop button step 10

আবার একটি লেয়ার নিয়ে তাতে টেক্সক্ট টুল দিয়ে ইচ্ছেমত ফন্ট এবং রং সিলেক্ট করে কিছু লিখুন যেমন আমি লিখেছি WCB.এবার ডানদিকের উইন্ডো থেকে swatches আইকনের উপর ক্লিক করে নিচের style টি টিক করে দিন।

photoshop button step 11

সবশেষে ব্যাকগ্রাউন্ড লেয়ারটি সিলেক্ট করে ড্রাগ করে ডিলিট আইকনে ফেলে দিন অর্থ্যাৎ লেয়ারটি ডিলিট করুন এবং .png ফরমেটে সেভ করুন্‌।ব্যাস সব ঠিকঠাক মত যদি হয় তাহলে নিচের মত বাটন পাবেন।
photoshop button step 12

মাইক্রোসফট অফিস ২০১০ ও ২০০৭ এর সকল ভার্সনের সব জেনুইন সিরিয়াল কী নিন



~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

মাইক্রোসফট কর্পোরেশান তাদের যে সব পণ্যের মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়েছে, তার মধ্যে একটি হল মাইক্রোসফট অফিস। মাইক্রোসফট অফিস মাইক্রোসফটের অন্যান্য প্রোডাক্টের মতোই প্রেমিয়াম। যা আপনাকে কিনে ব্যবহার করতে হয়। যদিও আপনি তাদের সাইট থেকে ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে কয়েকদিন ব্যবহার করতে পারবেন। যাই হোক, মূল কথা হচ্ছে আপনি মাইক্রোসফট অফিস ব্যবহার করতে হলে প্রেমিয়াম ভার্সন ডাউনলোড করতে হবে অথবা জেনুইন সিরিয়াল কী ব্যবহার করতে হবে।

না, আর সমস্যা নেই। আপনি ট্রায়াল ভার্সনটি ডাউনলোড করে বসে আছেন? চিন্তা শেষ। এবার ফুল ভার্সন করে নিন আ্পনার মাইক্রোসফট অফিস ২০১০ বা অফিস ২০০৭ এর ভার্সনটি। যে কোন ভার্সনই চান না কেন, ইনশাআল্লাহ সিরিয়াল কীটি পাবেন।

সকল সিরিয়াল কী পাবেন এখানেঃ

সিরিয়াল কীঃ http://tinypaste.com/c27c1466

উপরের লিংকে গেলেই আপনি সকল সিরিয়াল কীগুলো পেয়ে যাবেন। তাহলে নিয়ে যান পছন্দের ও দরকারি সিরিয়াল কীটি।

আবারও ভালোবাসার অপেক্ষায় ......।।



এই আমার বউ, শুভ সকাল। হইসে তো আর কত ঘুমাবা ? ওঠো না এইবার। কিরে জান, আজ কি খুব বেশি টায়ার্ড ছিলে যে আমাকে গুড নাইট না বলে আদর না দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে ? সেই কখন থেকে অপেক্ষা করতেছিলাম যে কখন তুমি আমাকে গুড নাইট বলবে, আদর দিবে কই কিছুই তো করলে না। তুমি আমার পচা ১টা বউ। তারপরও আমি আমার এই পচা বউটাকে অনেক ভালোবাসি।

জানো পাখি, আজ সারাটা দিন আমার না ১টা কথা খুব মনে পড়ছে। কি জানো সেটা ? লাস্ট টাইম যখন তুমি বাড়ি ছিলে তখন থেকেই তোমার সাথে আমার পরিচয় হইছে। আমাকে পছন্দ করা শুরু করলে, আমাকে অফার করলে, তারপর আমি তোমাকে ১টা মেসেজ দেয়ার পর সে কি কান্না তোমার। তখন না পারতেছিলাম তোমাকে মানা করতে না পারতেছিলাম হা বলতে। তারপর যাই হোক, আল্লাহর অশেষ রহমতে তুমি এখন আমার হইস, একদম আমার বউ হয়ে।

এই কথাগুলো বলার কারন কি জানো পাখি ? ঠিক সেই রকম অনুভুতি টা আজ আমার হচ্ছে। আজ সারাদিন আমি ফ্রি ছিলাম, সারাটা দিন বাসায় ছিলাম, তোমাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে মনে খুব আনন্দ নিয়ে ছিলাম এমনটা মনে করে যে, যখন আমি জব এ বিজি থাকব তখন তুমি আর একা থেকে বোরড হবে না। আমার জন্য মন খারাপ হবে না, ফামিল্যর সবার সাথে থাকলে সময়টা কিভাবে যে কেটে যাবে সেটা টেরও পাবে না। কিন্তু মনের সব আনন্দ যে সব সময় সঠিক হয় না জান। কেন জানো সেটা ?

আজ আমি সত্যিই অনুভব করতে পারতেছি কতোটা একা লাগছে আমার কাছে তোমার সঙ্গ ছাড়া। ইচ্ছে করলেও ফোন করতে পারছিনা, দেখতে পারছিনা, জগরা করতে পারছি না, ৩০ মিনিটে কম করে হলেও ১০ বার ফোন করতে পারছিনা, গায়ে পড়ে জগরা করতে পারছিনা এই বলে যে, এই এত রাতে তোমার ফোন ওয়েটিং কেন ? জানো পাখি, তোমাকে ক্ষেপাতে অনেক ভালো লাগে কিন্তু যখন তুমি আমার এইসব ফানগুলো না বুঝে কান্না করে দাও তখন খুব বেশিই কষ্ট লাগে যতটা না ফান করেছি।

বাসায় গেলে মাত্র ১ সপ্তাহের জন্য, আজ ১টা রাতও পার হয়নি এখনও অথচ কতটা মিস করছি তোমাকে সেটা বলে বুঝাতে পারবো না। বাকি ৬ টা রাত আমার কি করে কাটবে বল ??? সত্যিই ভালো লাগার মুহূর্তগুলো যখন ভালোবাসার মানুষের সাথে কিছুক্ষনের জন্য আড়াল হয়ে যায়, মন বলতে যেই বস্তুটা আছে সেটাও সাথে সাথে অচল হয়ে যায়।

তুমি হাসার পর গালে টোল পরাটা আজ খুব বেশি দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে পাখি। সেটা দেখার পর আরও বলতে ইচ্ছে হচ্ছে, ইসসস... আমার বউয়ের গাবলুস গাল ২টা ধরে একটু টান দিতে পারতাম ? আর তখন তুমি বলতে, তুমি আমার চুল টেনে দিবে যদি তোমার গালে হাত দেই। কারন তুমি জানো যে, চুলে হাত দেয়াটা আমার জন্য কতোটা বিরক্তিকর। থাক বাবা, তোমারও আমার চুলে হাত দিতে হবে না আর আমিও গাবলুস গাল ২টা ধরে টান দিমু না।

জানি বউ, তুমি এখন অঘোরে ঘুমাচ্ছ। হয়ত ঘুম থেকে ওঠে দেখবে সকাল হয়ে গেছে (সব সময়ই সেটা হয়)। আমাকে ফোন না দিতে পারলেও ফেসবুক এ তো ডেফিনেটলি মেসেজ দিবে সেটা আমি জানি। হয়ত তখন আমি ঘুমিয়ে পরবো কিন্তু যখন আমার ঘুম ভাঙবে, হোক মাঝ রাতে হোক সকালে, সব সময়ের মতো ঘুম চোখে ১টা চোখ একটু খুলে মেসেজটা পড়ে আবার ঘুমিয়ে পরবো। রিপ্লাই দেয়ার কথা মনে না থাকলে রাগ করতে পারবে না কইলাম আগেই বলে দিছি।

যখন তুমি মেসেজটা পড়বে আমি জানি তোমার একটু মন খারাপ হবে, হয়ত চোখ দিয়ে ২-১ ফোঁটা পানি পড়বে (যদি ইমোশনাল হও আর কি গ্যারান্টি নাই) আর মনে মনে বলবে, জোর করে বাসায় পাঠাইছো এখন বুঝো কেমন লাগে। জানি পাখি, আমি জিজ্ঞাসা করলে বলবে, ইসসস আমার চোখের পানি এত সস্থা না, যেই কারো জন্য সেটা নষ্ট করবো, ফুটানি ...।। কি জান, ঠিক বলছি না আমি ??? হি হি হি ......।।

সত্যি বলতে কি জানো পাখি, ভালোবাসাটা এমনই। প্রকাশ করতে একটু দ্বিধা থাকে কিন্তু চোখের পানি নিজের অজান্তেই পরে, হোক সেটা কষ্টের হোক সেটা আনন্দের। অনেক বেশি ভালোবাসি তোমায় পাখি।

কিভাবে wap বা মোবাইলের জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করবেন…

মোবাইল ওয়েবসাইটগুলো বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয় মোবাইল ফোনের মত ডিভাইসে দেখানোর জন্য। আপনি সম্পূর্ন নতুন ওয়েবসাইট বানাতে পারেন আবার আপনার যে নিজস্ব ওয়েবসাইটটি আছে সেটিকে মোবাইল ওয়েবে দেখানোর ব্যবস্হা করতে পারেন। এজন্য কিছু মোবাইল ওয়েবসাইট বিল্ডার আছে যেগুলো আপনাকে এই কাজে সাহায্য করবে। নীচে সংক্ষেপে এগুলো আলোচনা করা হল:
১. মোবিসাইটগ্লোরি: এটা ওয়েব নির্ভর একটা মোবাইল ওয়েবসাইট বিল্ডার যা একজন নতুন ইউজারকেও দ্রুত ও সহজেই একটা ফুলফিচার্ড ওয়েবসাইট বানাতে সাহায্য করবে। মোবিসাইটগ্লোরির মাধ্যমে ইউজাররা কোনরকম টেকনিক্যাল নলেজ ছাড়াই, ওয়েবসাইট তৈরীর কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়া মোবাইল ওয়েবসাইট বানাতে পারবে। সবচেয়ে বড় কথা হল এ জন্য তাকে কোন সফটওয়্যার ডাউনলোড বা ইন্স্টল করতে হবেনা। মোবিসাইটগ্লোরি ইউজারদের পেপাল, গুগল চেকআউট ও বেঙ্গোর মাধ্যমে মোবাইল কমার্সের সুযোগ দেয়। এটি ইউজারদের তাদের সাইটের ট্রাফিক পর্যবেক্ষণের সুযোগ দেয় গুগল এডসেন্সের সহায়তায়।
২. ওয়্যারনোড: এটা একটা মোবাইল ওয়েবসাইট বানানোর টুলস। ওয়্যারনোডের সাহায্যে ইউজার যে কোন ওয়েবসাইটকে ৫ মিনিটের মধ্যেই মোবাইল ভার্সনে পরিনত করতে পারে। ইউজারকে শুধু আরএসএস ফিড নির্বাচন করে প্লাগিনের মতো ইউজ করে নাম পরিবর্তন করে পাবলিস করে দিতে হবে। এটা ব্যবহার করে আপনি অনেকগুলো পেজের সাইট তৈরী করতে পারবেন, ছবি সেট করতে পারবেন, গুগল থেকে সার্চ দিয়ে ছবি নিয়েও সাইটে লাগাতে পারবেন, টেবিল অফ কন্টেন্ট ও সাধারণ টাইপের উইডগেট সেট করতে পারবেন আপনার সাইটে।
৩. মাস্টারিং গ্রেইলস: এটা আধুনিক ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক যা জাভা টেকনোলজির সাথে যুক্ত। মাস্টারিং গ্রেইলস দিয়েও মোবাইল ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব।
৪. টিউটোরিয়াল: এটা আপনাকে বলে দিবে কিভাবে ৫ মিনিটের মধ্যেই মোবাইল ওয়েবসাইট বানাবেন বা আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ বা ফোরামটিকে ডব্লিউএপি সাইটে রূপান্তরিত করবেন।
৫. ওয়াপেল কেনভাস টিএম জেস্ট: এটা একটা মোবাইল ওয়েবসাইট বানানোর টুল যা ৩১শে মার্চ ২০০৮ এ উন্মোক্ত করা হয় সবার জন্য। ওয়াপেল কেনভাস টিএম জেস্ট ব্যবসায়ী, মোবাইল কমার্স, মোবাইল স্টোর, খবর, তথ্য আদান প্রদান এবং মোবাইল এডভার্টইজমেন্টের জন্য উপযোগী।
এবার আপনি পছন্দসই যে কোন একটির সাহায্যে আপনার মোবাইল ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন খুব সহজেই। undefined

খুব সহজেই ছবি এডিট করুণ প্রফেশনালদের মতো!!

আজকে এমন একটা ছোট কিন্তু কাজের সফটওয়্যার দিব যেটা দিয়ে বাচ্চারাও নিজের ছবি এডিট করতে পারবে। ভাবছেন ফটোশপের মতো হবে না? আরে ভাই জানেনতো ছোট মরিচের ঝাল বেশি। ঠিক তেমনি এটাও এমন কাজের যে আপনি যদি এটা দিয়ে ছবি এডিট করেন তারপরেও কেউ বুঝতে পারবে না এটা অন্য সফটওয়্যারের কাজ। না জানা থাকলে সবাই চোখ বন্ধ করে বলে দিবে এটা ফটোশপ ব্যতীত সম্ভব নয়। আর সব চেয়ে মজার এবং আনন্দের কথা হলো এটা দিয়ে এত তাড়াতাড়ি কাজ করা যায় যে নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।
এতক্ষণ যে সফটওয়্যারের গুণগান গাইলাম তার নাম হলো PhotoInstrument। মাত্র ৩ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি আমাদের মতো সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ফটোশপের বিকল্প।
যা যা করতে পারবেন PhotoInstrument দিয়ে:
1. ছবির অনাকাঙ্ক্ষিত অংশ যেমন ব্রণ, মেছতা, ছুলি, মোটাজনিত দাগ, চোখের নিচের কাল দাগ নিমিষেই মুছে দিতে পারবেন কোন ক্রিম বা সাবান ছাড়াই। ;)
2. লাল চোখকে কাল মানে রেড আই সমস্যা দূর করা যাবে খুব সহজেই।
3. ছবির অপ্রয়োজনীয় অংশ গায়েব করে দিতে পারবেন।
4. মোটা স্বাস্থ্য চিকন করতে পারবেন। :P
5. ঘোলা ত্বক পরিষ্কার করতে পারবেন।
6. বিউটি পার্লারে না গিয়েই ছবিতে মেক আপ করতে পারবেন।B-)
এছাড়া আরো কত কি!
এবার চলুন হাতে কলমে প্রমাণ দেখি।
ছবির অনাকাঙ্ক্ষিত অংশ যেমন ব্রণ,মেছতা,ছুলি,মোটাজনিত দাগ, চোখের নিচের কাল দাগ নিমিষেই মুছে দিতে পারবেন কোন ক্রিম বা সাবান ছাড়াই।
আগে
pic
পরে
p
ছবির অপ্রয়োজনীয় অংশ গায়েব করে দিতে পারবেন।
আগে
p
কাজ চলছে….
p
পরে
p
মোটা স্বাস্থ্য চিকন করতে পারবেন।
আগে
magicalsnap201011121218.png
পরে
magicalsnap201011121220.png
বিউটি পার্লারে না গিয়েই ছবিতে মেক আপ করতে পারবেন।
g
o
ভাবছেন ব্যবহার করা কঠিন? মোটেও না। সাথে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেওয়া আছে। চোখ বন্ধ করে ছবি এডিট করতে পারবেন।
g
ডাউনলোড লিঙ্ক:
PhotoInstrument
ফুল ভার্শন করতে সিরিয়াল কী ডাউনলোড করুন এখানে। (সিরিয়াল কী দিয়ে ব্যবহার করতে হলে নেট ডিসকানেক্ট করে ব্যবহার করতে হবে অন্যথায় নিচের ক্র্যাক দিয়ে ব্যবহার করা যাবে)
এখান থেকে ক্র্যাক ফাইলটি ডাউনলোড করুন। তারপর ফাইলটি Extract করুন।এখন ক্র্যাক ফাইলটি ইন্সটল করা ফোল্ডার অর্থাৎ C:\Program Files\PhotoInstrument এখানে কপি পেস্ট করুন। ব্যস হয়ে গেল।
আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

জেনে নিন ৩২ বিট আর ৬৪ বিট এর পার্থক্যসমূহ :)

1 300x270 জেনে নিন ৩২ বিট আর ৬৪ বিট এর পার্থক্যসমূহ
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় ৩২ বিট আর ৬৪ বিটের নাম শুনেছেন। ৩২ বিট আর ৬৪ বিট এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট কি। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।
৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে Kernel Patch Protectionঅনেক বেশি শক্তিশালী হয় ৬৪ বিটে। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার, ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।
 ২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিটে উইন্ডোজ Digital Sign Broken কে অনুমোদন করে না।
৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।
 ৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজ করলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।
 ৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।
 ৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। RAM
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।
যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphics আর Multimedia’র জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান।
আশাকরি কারো মনে আর এই প্রশ্ন থাকবে না যে -৩২বিট আর ৬৪বিটে পার্থক্য কি বা ৩২বিট নাকি ৬৪বিট কোনটা ভাল।
আপনার পিসিটি ৩২ বিট নাকি ৬৪ বিট?
আগেই বলেছি ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেম আর প্রোগ্রাম ব্যবহার করার জন্য ৬৪বিট প্রসেসরই ব্যবহার করতে হয়। তবে ৬৪বিট প্রসেসর থাকলেও আপনি ৩২বিট অপারেটিং সিস্টেম আর প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন। তাই প্রশ্ন জাগে নিজের অপারেটিং সিস্টেমটি ৩২ বিট নাকি ৬৪ বিট। এটা বলা যায় আমরা সাধারণত ৩২বিটই ব্যবহার করে থাকি। কারণ আমরা মনেকরি ৬৪বিট আর ৩২বিট একই। তাই আমাদের বাজারে যা পাওয়া যায় তার বেশির ভাগই ৩২বিট।আপনারটি চেক করার জন্য My Computer>Properties>General এ যান যাকে আমরা My Computer Properties বা System Properties বলে থাকি। ওখানে আপনি দেখবেন আপনি কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন, কত ভার্সন এবং তা কত বিটের। আপনর পিসি কত র‍্যাম ব্যবহার করছে তাও ওখানে দেখতে পাবেন। যদি বিট দেখতে না পান তাহলে বুঝে নেবেন আপনি ৩২বিটই ব্যবহার করছেন। ৬৪ হলে তা অবশ্যই প্রদর্শিত হবে। কিন্তু ৩২বিট হলে তা ভার্সনভেধে প্রদর্শিত নাও হতে পারে।

এবার ইয়াহুকে হ্যাক করে ইচ্ছামত আইডি তৈরি করুন সহজেই (প্রতিটি মাত্র ৫ সেকেন্ডে)

hack yahoo password t1 এবার ইয়াহুকে হ্যাক করে ইচ্ছামত আইডি তৈরি করুন সহজেই (প্রতিটি মাত্র ৫ সেকেন্ডে)
ইয়াহু নি:সন্দেহে একটি ভাল ইমেইল সেবা দাতা প্রতিষ্ঠান। যদিও আমি পার্সনালি ইয়াহুর বিরুদ্ধে। কিন্তু অনেকের মতে বিশেষ করে যারা ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহার করে তাদের কাছে ইয়াহুর গুনগান অনেক শুনতে পাওয়া যায়। অনেকেই অনেক কাজে বিভিন্ন ইয়াহু আইডি ব্যবহার করে থাকে। কেনইবা নয়, এ সেবাটি যে ফ্রিতে। তবে আইডি তৈরি করা একটা খুবই বোরিং কাজ। তাই আপনাদের জন্য আজ এমন একটি হ্যাকিং সফটওয়্যার দিচ্ছি যেটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই (সাধারণত প্রতিটি আইডি তৈরি হতে সময় নেয় ৫ সেকেন্ড!!!) ইয়াহু আইডি তৈরি করতে পারবেন, তাও আবার যত খুশি তত। এজন্য নিচের লিঙ্ক হতে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
তারপর ফাইলটি আনজিপ করে Register.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে রেজিষ্টার করে নিন। IR ID maker.exe নামক সফটওয়্যারটি রান করে প্রয়োজনীয় তথ্য লিখে দিন। এবার কোনায় থাকা Start বাটনে ক্লিক করে ক্যাপচা এন্ট্রি করে Create বাটনে ক্লিক করলেই আপনার ইয়াহু আইডি তৈরি হয়ে যাবে এবং Created Bots নামক বক্সে দেখা যাবে। চাইলে আপনি Random Bot ও Random Information এ টিক চিহ্ন দিয়ে এলোমেলো তথ্য ব্যবহার করে ইয়াহু আইডি তৈরি করতে পারবেন। যতবার ক্যাপচা এন্ট্রি করে Create বাটনে ক্লিক করবেন ততগুলো ইয়াহু আইডি তৈরি হবে। ভয় নেই আপনার তৈরিকৃত ইয়াহু আইডিগুলো পাসওয়ার্ড সহকারে মূল ফোল্ডারের Created Bots নামক ফাইলের মধ্যে পাবেন।
operation :
  • Decide which type of name you would like to cerate. The choices are Random, Sequential, None or Dictionary.
    1. Random – This creates a username from completely random characters.The character set is lower, upper, and numbers. An option is given for the minimum and maximum length for the username.
    2. Sequential – This method takes a base username and then adds an incremented number to the end of it. The Sequential Start is the number that will initially be added to the end of the chosen username. The Sequential Increment is how much the number will be increased between names.
    3. None – Only the username typed will be created.
    4. Dictionary – This is a method that I created myself. It polls a website and asks for two random dictionary words. It then mixes them with random numbers and a few other variables. I use this when signing up for third party websites that notice sequential names. This is the least reliable method and produces many more name collisions.
  • Decide if you want random passwords. The default is random and can be found at the bottom of the Name Options.
  • Decide if you want random user information. The default is random and can be found at the bottom of the Sign-Up Information.
  • Select your server. The default is India but you can also choose the UK or US server. You will only get 10-20 names per server.
  • Decide if you want to have a batch creation. The default is yes. This tells YCC Bot Maker to go ahead and process the next name automatically.
  • Click Process and wait for the CAPTCHA to appear.
  • Type the CAPTCHA into the Submit field and then click Submit.
  • Wait for the next name if batch processing is enabled.
  • Repeat steps 6 through 8. If you get Protocol Error then you have hit the limit for the server. Select another server and continue.
ব্যবহার করে দেখুন কি মজার ও কাজের সফটওয়্যার এটি।

নিয়ে নিন আপনার জন্য একটি ভিন্ন ধরনের ই-মেইল এড্রেস


undefinedআজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দারুন মজার একটা জিনিস। সেটা হচ্ছে একটি ভিন্ন ধরনের ই-মেইল সেবা। আমরা সবাই জিমেইল, ইয়াহু, হটমেইল ইত্যাদি কোম্পানীর ইমেইল সেবা ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা সবাই মনে মনে ভাবি যে যদি ভিন্ন ধরনের ইমেইল ডোমেইন সেবা ব্যবহার করা যেত তাহলে অন্যের কাছে ঈর্শার একটা ব্যাপার হতে পারত। ঠিক সেই জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। তাহলে চলুন চলে যাই
এবার মনে করুন আপনি একজন আইনজীবি। তাহলে আপনি আপনার ইমেইল এড্রেস myname@lawyer.com এভাবে দিতে চাচ্ছেন। তাহলে এই সাইটে Sign up now এ ক্লিক করে পরের স্টেপে Personal Information অংশে প্রয়োজনীয় ডাটা টাইপ করুন। এবার Check availability অংশে আপনার ইমেইল এর প্রথম অংশটি টাইপ করে @ এর পরের অংশে ক্লিক করে যে কোন একটি ডোমেইন সিলেক্ট করুন। তারপর Check availability তে ক্লিক করে দেখুন আপনার ইমেইল এড্রেসটি এভেইলেভল কিনা। এখন Define your password অংশে আপনার পাসওয়ার্ড ও In case you forget your password অংশে আপনার অন্য ইমেইল ও সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন এবং আন্সার ঠিক করে দিন। তারপর Verify your Registration অংশে ক্যাপচাটি টাইপ করে I accept, create my account এ ক্লিক করলেই আপনার একাউন্টটি তৈরি হয়ে যাবে।

ছোট্ট একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে নিজের ছবির স্কেচ তৈরি করুন নিমেষেই

অনেকেই ছবিকে স্কেচ করতে পছন্দ করেন। এ কাজে অনেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। কিন্তু আমার আজকের এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই যে কোন ছবির সুন্দর সুন্দর স্কেচ তৈরি করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি খুবই ছোট। সাইজ মাত্র ২ মেগা বাইট। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর উইনরার ব্যবহার করে এক্সট্রাক্ট করুন।
ফুল ভার্সন ব্যবহার করতে সাথে থাকা ক্র্যাকটি ব্যবহার করুন।

আপনার ছবিতে দারুন কালার ইফেক্ট দিন অল্প সময়ে

আজ আমি আপনাদের কে কিছু নতুন চমক দিচ্ছি -
আশা করব ভালো লাগবে -
আপনারা ফটোশপের ছোট্ট একটি টিউটোরিয়াল দেখে পারবেন , যা দিয়ে আপনি আপনার ছবিকে অসাধারণ রুপ দিতে পারবেন।
ছবির উপরে কালার ইফেক্ট একদম সোজা।
undefined

undefined
তো আর দেরি নয় এখনি শুরু করি –
প্রথমে ফটোশপে নতুন একটি ছবি ওপেন করুণ।
(আমি আপনাদের দেখানোর জন্য নিচের ছবি টি ওপেন করলাম)।
undefined
এবার তাহলে ফটোশপের মেনুবার থেকে Image > Adjustments > Color Balance (বা কিবোর্ড থেকে CTRL+B) ক্লিক করুণ
এবং
নিচের চিত্র অনুযায়ী কালার নিয়ন্ত্রণ করুণ।
দেখুন পারবেন-
undefined

undefined

undefined
কি সহজ না । চেষ্টা করুন পেরে যাবেন -
এবার আপনি আপনার ছবিটিকে
ঠিকি এমনি নিচের মত দেখতে পারবেন।
কি তা কি দেখাচ্ছে – আশা করব –
undefined
এবার নতুন একটি লেয়ার তৈরি করুণ
এবং সেই লেয়ার এ নিচের মত করে Gradient দিন বা নিচের চিত্রটি সেভ করে নতুন লেয়ার উপরে দিন।
undefinedঠিক এমনি -
ব্যছ
এবার লেয়ার মেন্যু থেকে Overlay এবং Opacity ৫৫% রেখে দিন। কাজে লেগে যাবে -
এবার দেখুন আপনার ছবিটি কি সুন্দর রুপ নিয়েছে!
নিচ্চই  ঠিক ভাবে কাজ হচ্ছে ।
কোন সমস্যা হলে জানাবেন ।
ধন্যবাদ ।।

মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা (একটি এক্সক্লুসিভ কালেকশন) (সবগুলোই ডিভিডি রিপ)

জীবন থেকে নেয়া – জহির রায়হান




মুক্তির গান – ক্যাথেরিন মাসুদ, তারেক মাসুদ



আগুনের পরশমনি – হুমায়ন আহমেদ



Tale of the Darkest Night based on the genocide in Dhaka University Campus



আলোর মিছিল (অভিনয়- রাজ্জাক, ববিতা, ফারুক)



হাঙ্গর নদী গ্রেনেড - (সেলিনা হোসেইনের নোবেলের গল্পের অবলম্বনে)


Facebook Twitter RSS