Posted by
peezon
at ১২:০৭ AM
আনোয়ার ফরহাদ, নিজস্ব প্রতিনিধি ও মাসুদ জাকারিয়া, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, প্রবাসীপত্র.কম
বাংলাদেশ বনাম ভারতের হ্যাকারদের মধ্যে সাইবার যুদ্ধ অনেকদূর গড়িয়েছে। সর্বশেষ ১২ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বিএসএফ এর ওয়েবসাইট দ্বিতীয়বার হ্যাকসহ ১৫ হাজারের বেশি ভারতীয় সরকারী-বেসরকারী সাইট হ্যাক করেছে বাংলাদেশী হ্যাকাররা। আর বাংলাদেশী ১৫০টি সরকারী সাইট হ্যাক করেছে ভারতীয় হ্যাকাররা।
~~ সাইবার যুদ্ধ নতুন ঘটনা না
সাইবার যু্দ্ধ বাংলাদেশে নতুন হলেও বিশ্বের ইতিহাসে কয়েকশবার সংগঠিত হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে। টেকনিক্যাল বিবেচনায় সাইবার যুদ্ধ বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং এটিই এর সম্ভাবনার দিক। যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া, ইসরাঈল-ইরান, ভারত-চীন, ভারত-পাকিস্তান, চীন-জাপান, প্যালেস্টাইন-ইসরাঈল ইত্যাদি দেশের সাইবার যুদ্ধগুলি অনেক পরিচিত ঘটনা।
~~ বাংলাদেশ ভারত সাইবার যুদ্ধ কেন?
বিএসএফ ২০১১ সালের প্রথম দিকে বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানীকে নৃশংসভাবে হত্যা করে কাঁটাতারের উপর ঝুলিয়ে দেয়। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মিডিয়ায় এ ঘটনা প্রচারিত হয় এবং ভারতের এ আগ্রাসী ও নির্মম হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে নিন্দা জানায় বিশ্ববাসী।শুধু এ ঘটনাই নয়, প্রতিনিয়তই ভারত সীমান্তে বাংলাদেশীদের গুলি করে হ্ত্যা করে। কিছুদিন, আগে আবার বিএসএফ এর এক নিঃলজ্জ কর্মকান্ড বিশ্ববাসী দেখল খোদ তাদেরই মিডিয়া এনডিটিভিতে এবং এর প্রতিবাদে এবার বাংলাদেশের হ্যাকাররা বিএসএফ এর সাইট হ্যাক করে ফেলানীর ছবি তুলে দেয়। বাংলাদেশের হ্যাকারদের বিভিন্ন প্রচারনা পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় ফেলানীর এ ঘটনা এবং সীমান্তে বিএসএফ এর প্রতিদিনকার হত্যা নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ভারতীয় কতৃপক্ষকে সতর্ক করতে তাদের এ উদ্যোগ। কিন্তু, বাংলাদেশ-ভারত হ্যাকিং যুদ্ধ প্রথম শুরু করে বাংলাদেশ নয়, ভারত। বছর খানেক আগে অনেকটা ফ্যাশনস্বরূপ ভারতীয় হ্যাকাররা বাংলাদেশ সরকারের কিছু সাইট হ্যাক করে ’জয় হিন্দ’ লিখে দেয়।
~~ নৈতিক বিবেচনা
বর্তমান বিশ্বে হ্যাকিংকে অনৈতিক বা অবৈধ কাজ হিসেবে না দেখে বরং টেকনিক্যাল দিক থেকে দেখা হয়। হ্যাকিং এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করা ইত্যাদি গর্হিত কাজ। কিন্তু হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে সিকিউরিটি দুর্বলতা ধরিয়ে দেয়া একটি টেকনিক্যাল যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, রাষ্ট্রীয় কোন সাইট হ্যাক করা এবং ‘জয় হিন্দ’ জাতীয় শব্দ প্রজোযনা করার সাথে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব জড়িত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার আইনে বিষয়টি এভাবেই দেখা হয়। ভারত সে কাজটিই করেছে বাংলাদেশের সাথে।
অপরদিকে বাংলাদেশী হ্যাকারদের হ্যাকিং কেবল প্রতিবাদের অংশমাত্র। সীমান্ত বিষয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের বক্তব্য ও কার্যকলাপ প্রতিনিয়তই উস্কানিমূলক এবং এ হ্যাকিং সেগুলোই বিরোধীতামাত্র।
~~ ভারতের করণীয়
আমাদের বিবেচনা, ভারতীয় কর্তৃপক্ষের উচিৎ এখনি সীমান্ত বিষয়ে সঠিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগ্রহণ। শুধুমাত্র সীমান্ত হত্যা নয়, টিপাইমুখ বাঁধ, গঙ্গার পানি, ট্রানজিট ইস্যু ও অপরাপর সব বিষয়ে অগনতান্ত্রিক আচরণ থেকে সরে আসা। প্রতিনিয়ত কূটনৈতিক অসৌজন্যতামূলক বক্তব্য পরিহার করা। কারণ, আমাদেরকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশী হ্যাকার নিজ হাতে হ্যাকিংয়ের কাজটি করলেও বাংলাদেশের জনগন মানসিকভাবে এ প্রতিবাদে শামিল আছে।
~~ এ ঘটনার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক
একটি বিষয় এখন অত্যন্ত পরিস্কার টেকনিক্যালি সাউন্ড স্কিল না থাকলে ভারতের মত আইটি জায়ান্ট দেশের হাজার হাজার ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি ডোর ভেঙ্গে বাংলাদেশের হ্যাকার-প্রোগ্রামাররা এ কাজটা করতে পারত না। ভবিষ্যতে আমাদের সরকারী-বেসরকারী সাইট ও সার্ভারগুলির নিরাপত্তার কাজে তাদেকে কাজে লাগান যেতে পারে। দ্বিতীয়ত, সারা বিশ্বের আইটি এম্লয়াররা এখন নিশ্চয় দেখছেন, বাংলাদেশের প্রোগ্রামারদের একটি বিশাল অংশ সিকিউরিটি বিষয়ে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে উঠেছে যা তাদের কাজগুলি বাংলাদেশে আউটসোর্স করতে তাদেরকে বিপুলভাবে উৎসাহিত করবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত আইটি ব্যবসায়ের সাথে জড়িত বাংলাদেশীরা যদি এ বিষয়টি সেসব দেশে তুলে ধরেন তাহলে ভবিষ্যতে লক্ষ লক্ষ ডলারের আইটি প্রজেক্ট বাংলাদেশে আসতে পারে। এভাবে দেখলে এ ঘটনা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দুইভাবেই বাংলাদেশের জন্য সুদূর প্রসারী ভূমিকা রাখতে পারে। নির্ভর করছে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি ও তাদেরকে সঠিকভাবে ইউটিলাইজ করতে পারার উপর।
Posted by
peezon
at ১২:০০ AM
Labels :
বিচিত্র চিত্র ও তথ্য
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া থেকে তিনজন যাত্রী নিয়ে ২০০৭সালের ১৫ই এপ্রিল রবিবার
Katz II নামের একটি ছোট ইয়র্ট সমুদ্রের উদ্দেশ্যো যাত্রা শুরু করে। ঠিক
তিনদিন পর অর্থাৎ বুধবার এই ইয়র্টটিকে
সমুদ্রের মাঝে সেই জায়গা থেকে বেশ দূরে Townsville নামক একটি জায়গার
প্রায় ১৫০কি:মি: দূরে শেষ এর অস্ত্বিত্ত দেখা যায়। শুক্রবারে এটি বন্দরে
এসে ভিড়ে। বিস্ময়ের পালা তখন মাত্র শুরু হলো। সেই ইয়র্টটিতে গিয়ে দেখা
যায় ইন্জিন তখনো চলছে, একটি ল্যাপটপ তখনো অন হয়ে আছে , রেডিও ও জিপিএস
ঠিক আছে এবং তিনজনের খাবার সাজানো টেবিলে। কিন্তু সেই যাত্রী তিনজনের কোন
অস্ত্বিত্তই নেই আর। একেবারে যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে সবাই। এমনকি লাইফ
জ্যাকেটসহ সব ইয়র্টেই আছে!! তদন্তকারীরা একটি ভিডিও ক্যামেরা আবিষ্কার করে
যেখানে ইয়র্টটি আবিষ্কার হবার কিছুক্ষণ আগের একটি ভিডিও আছে। সেবি ভিডিও
সেই যাত্রী তিনজন ছিলো। কিন্তু ভিডিওতে তাদের কারো মাঝে কোন প্রকার সমস্যা
বা চিন্তা করার মতো কিছু দেখা যায়নি। সাধারণ মানুষের মতোই তাদের আচরণ। সেই
যাত্রীদের খোজ আর পাওয়া যায়নি কখনো। যেন একেবারেই হাওয়ার সাথে মিলিয়ে
গেছে তারা। অনেক তদন্ত ও সার্চ পাটি লাগানো হয়েছিলো। কিন্তু সেই তিনজন আজো
গায়েব। কোন ব্যাখ্যা নেই।
Posted by
peezon
শনিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১২ at ১১:৩০ PM
Labels :
বিচিত্র চিত্র ও তথ্য
মজার তথ্য!
একটা প্রাইভেট কার লম্বায় আর কতোই বা বড় হতে পারে? বড়জোড় একটা মাইক্রোবাসের সমান! নাকি? কিন্তু আপনার চোখ কপালে উঠতেই পারে এটা শুনে যে বিলাসবহুল প্রাইভেট কার, লিমুজিন এক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভব একটা রেকর্ডই করে বসে আছে। ক্যালিফোর্ণিয়ার যে ওহরবার্গ তার ব্যক্তিগত লিমুজিনটিকে লম্বায় ১০০ ফুট বানিয়ে ফেলেছেন। এতে চাকা আছে ২৬টি। বাঁক নেবার সুবিধার্থে গাড়ির মাঝ বরাবর বাঁকবার ব্যবস্থা আছে। রয়েছে সামনে কিংবা পেছনে দুইদিকের ড্রাইভার কম্পার্টমেন্ট। নইলে এতো বড়ো গাড়ী কোথায় মোড় ঘুরবে আপনিই বলুন!
একটা প্রাইভেট কার লম্বায় আর কতোই বা বড় হতে পারে? বড়জোড় একটা মাইক্রোবাসের সমান! নাকি? কিন্তু আপনার চোখ কপালে উঠতেই পারে এটা শুনে যে বিলাসবহুল প্রাইভেট কার, লিমুজিন এক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভব একটা রেকর্ডই করে বসে আছে। ক্যালিফোর্ণিয়ার যে ওহরবার্গ তার ব্যক্তিগত লিমুজিনটিকে লম্বায় ১০০ ফুট বানিয়ে ফেলেছেন। এতে চাকা আছে ২৬টি। বাঁক নেবার সুবিধার্থে গাড়ির মাঝ বরাবর বাঁকবার ব্যবস্থা আছে। রয়েছে সামনে কিংবা পেছনে দুইদিকের ড্রাইভার কম্পার্টমেন্ট। নইলে এতো বড়ো গাড়ী কোথায় মোড় ঘুরবে আপনিই বলুন!
Posted by
peezon
at ১১:১৫ PM
Labels :
বিচিত্র চিত্র ও তথ্য
বাংলাদেশে আমরা যখন
যত্রতত্র ফেলা প্লাস্টিকের বোতল নিয়ে উদ্বিগ্ন, তখন নাইজেরিয়ার ইয়েলওয়া
গ্রামে প্লাস্টিকের বোতল আশার দীপ জ্বালছে!
ঘরের দেয়াল হিসেবে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করছে সেখানকার অধিবাসীরা। ২০টি ঘর দাঁড়িয়ে গেছে এরই মধ্যে। খালি বোতলের ভেতর শুকনো মাটি পুরে একের পর এক সাজিয়ে দেয়াল গড়ছে ইয়েলওয়াবাসীরা।
এর প্রচলন শুরু হয়েছিল মূলত বছর নয় আগে; ভারত, দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায়। সস্তা ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বোতলের দেয়াল। তিনটি কক্ষ দাঁড় করাতে দরকার হয় সাত হাজার ৮০০টি বোতল।
ঘরের দেয়াল হিসেবে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করছে সেখানকার অধিবাসীরা। ২০টি ঘর দাঁড়িয়ে গেছে এরই মধ্যে। খালি বোতলের ভেতর শুকনো মাটি পুরে একের পর এক সাজিয়ে দেয়াল গড়ছে ইয়েলওয়াবাসীরা।
এর প্রচলন শুরু হয়েছিল মূলত বছর নয় আগে; ভারত, দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায়। সস্তা ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বোতলের দেয়াল। তিনটি কক্ষ দাঁড় করাতে দরকার হয় সাত হাজার ৮০০টি বোতল।
Posted by
peezon
at ১১:১২ PM
Labels :
বিচিত্র চিত্র ও তথ্য
আমরা অনেকেই জানি যে প্রাণিজগতে গিরগিটি রং বদলাতে পারে যখন খুশি তখন, রং
নিয়ে তামাশা করতে পারে সাগর জলের স্কুইডও।যদি বলা যায় যে স্বয়ং পাহাড়ও
রং বদলায় এ কথা শুনে অনেকেই আঁতকে উঠতে পারেন।বিশ্ময়ের সীমারেখা কোথায়
যেতে পারে! ‘রাইয়ারস রক’ নামের এই
পাহাড়টির রয়েছে অদ্ভুত রং বদলানো বৈশিষ্ঠ্য। এর অবস্হান অস্ট্রেলিয়ায়।
বৈচিত্র বৈশিষ্ঠের জন্য অনেকেই একে ম্যাজিক পাহাড়ও বলে থাকেন। দেখতে ডিমের
মত আকৃতির এ পাহাড়টির উচ্চতা ৩৪৮ মিটার, দৈর্ঘ ৭ কিলোমিটার এবং প্রস্হ
২.৪ কিলোমিটার। পাহাড়টির স্বাভাবিক রং লাল তবে সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের
সময় ঘটে অদ্ভুত যত ঘটনা।সকালে সুর্যের আলোর বিচ্ছুরন পাহাড়ের উপর পড়লেই
মনে হয় যেন আগুন ধরেছে এর গায়ে। বেগুনী ও গাঢ় লাল রংয়ের শিখা বের হয়ে
আসে পাহাড় থেকে। কেবল সুর্যোদয় কিংবা সুর্যাস্ত নয় সারাদিন জুড়ে চলে রঙ
বদলের খেলা।
প্রথমে হলুদ থেকে কমলা. পরে লাল ও মাঝে মাঝে বেগুনী কখনওবা গুমোট কালো। অসম্ভব রহস্যের আনাগোনা পাহাড়টি জুড়ে। রং রহস্যের রাইয়ারস রক এর মাধুর্য মুগ্ধ করে যেকোন মানুষকেই।অদ্ভুদ এ পাহাড়টির সম্পূর্নই একটি প্রস্তর খন্ড। এর গঠনটাই অদ্ভুদ সুর্যরশ্মির আপতন কোণের পরিবর্তনের সাথে পাল্লা দিয়ে এর রঙ পরিবর্তন হয়।
সুর্যোদয় কিংবা সুর্যাস্তের সময় সুর্যরশ্মিতে লাল ও কমলা রঙের আধিক্য থাকে। ফলে এ সময় পাহাড়টিকে লাল কিংবা কমলা মনে হয়। দুপুরের দিকে সুর্যরশ্মিতে অন্যান্য রঙের প্রাধান্য থাকে তাই ক্ষনে ক্ষনে পাহাড় রঙ বদলায়। অস্ট্রেলিয়ান সরকার পাহাড়তি পর্যটকদের অবলোকনের সুবিদার্থে এর কাছাকাছি গড়ে তুলেছে ৪৮৭ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে গড়ে তুলেছে মাউন্ট ওগলা ন্যাশনাল পার্ক।
প্রথমে হলুদ থেকে কমলা. পরে লাল ও মাঝে মাঝে বেগুনী কখনওবা গুমোট কালো। অসম্ভব রহস্যের আনাগোনা পাহাড়টি জুড়ে। রং রহস্যের রাইয়ারস রক এর মাধুর্য মুগ্ধ করে যেকোন মানুষকেই।অদ্ভুদ এ পাহাড়টির সম্পূর্নই একটি প্রস্তর খন্ড। এর গঠনটাই অদ্ভুদ সুর্যরশ্মির আপতন কোণের পরিবর্তনের সাথে পাল্লা দিয়ে এর রঙ পরিবর্তন হয়।
সুর্যোদয় কিংবা সুর্যাস্তের সময় সুর্যরশ্মিতে লাল ও কমলা রঙের আধিক্য থাকে। ফলে এ সময় পাহাড়টিকে লাল কিংবা কমলা মনে হয়। দুপুরের দিকে সুর্যরশ্মিতে অন্যান্য রঙের প্রাধান্য থাকে তাই ক্ষনে ক্ষনে পাহাড় রঙ বদলায়। অস্ট্রেলিয়ান সরকার পাহাড়তি পর্যটকদের অবলোকনের সুবিদার্থে এর কাছাকাছি গড়ে তুলেছে ৪৮৭ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে গড়ে তুলেছে মাউন্ট ওগলা ন্যাশনাল পার্ক।
Posted by
peezon
at ১০:৫৮ PM
Labels :
বিচিত্র চিত্র ও তথ্য
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)