M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

ফ্লাশ ভিডিও থেকে এমপিথ্রিতে রূপান্তর

ইউটিউবের যে ভিডিওগুলো আমরা পাই সেগুলো FLV ফরম্যাটের। এই ফ্লাশ ভিডিও থেকে অডিও (এমপিথ্রি) আলাদা করতে পারেন Free Flash FLV to MP3 Converter সফটওয়্যার দ্বারা। অডিও বিটরেট, চ্যানেল ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে অডিও আলাদা করা যাবে। সহজে ব্যবহারযোগ্য এই ফি সফটওয়্যারটি www.minidvdsoft.com থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

যে কোনো ভিডিওকে MKV ফরম্যাটে রূপান্তর করা

ম্যাটরোসকা মাল্টিমিডিয়া কন্টেইনার হচ্ছে উম্মুক্ত স্ট্যান্ডার ফ্রি কন্টেইনার ফরম্যাট যার ভিডিও ফরম্যাট হচ্ছে এমকেভি (MKV)| এছাড়াও অডিও ফরম্যাট হচ্ছে এমকেএ (MKA) এবং সাবটাইটেল হচ্ছে এমকেএস (MKS)| এই ভিডিও ফরম্যাটে সাবটাইটেলসহ ভিডিওকে অধিকতর কমেপ্রস করে রাখা যায়। কিন্তু তুলনামূলকভাবে অনান্য ভিডিও ফরম্যাট থেকে ভিডিও এর মান ভাল থাকে। অনান্য ভিডিওকে এমকেভি ভিডিও ফরম্যাটে রূপান্তর করার দারুন এক সফটওয়্যার হচ্ছে ভিডিওটুএমকেভি।
www.peezon-collection.blogspot.com

মাত্র ৪.০৫ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন এখান থেকে । সফটওয়্যারটিতে ড্রাগ-ড্রপ করে এনে এ্যাপলিকেশন মেনু থেকে আউটপুট ফোল্ডার নির্ধারণ করে স্টার্ট প্রসেস কিউ বাটনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে নতুন ফরম্যাটে ভিডিও তৈরী হবে। ম্যাটরোসকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখানে বা এখান থেকে

ফেসবুকে ভিডিও চ্যাটিং

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকের ওয়েবসাইট ফেসবুক ভিডিও চ্যাটিং চালু করলো। ফেসবুক এভং স্কাইপ এর এই ‘ভিডিও কলিং’ এর ফলে ফেসবুকের ৬০ কোটি গ্রাহকরা তাদের বন্ধুদের সাথে ভিডিও চ্যাটিং করতে পারবে। এজন্য অবশ্য একটি প্লাগইনটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে।
প্লাইনটি ইনস্টল করার জন্য www.facebook.com/videocalling গিয়ে Get Started এ ক্লিক করুন তাহলে চ্যাটিং প্যানেল আসবে। এখানে যেকোন বন্ধুর নামের উপরে ক্লিক করে দেখুন ভিডিও (Start a Video Call) নামে একটি বাটন আছে। এই বাটনে ক্লিক করলে Set up video calling? উইন্ডো আসবে যেখানে Setup বাটনে ক্লিক করলে প্লাগইনটি ডাউনলোড হবে। এবং বন্ধুটির নিকটে কল যাবে। আর যদি আগে থেকে প্লাগইনটি ইনস্টল করা থাকে তাহলে স্বভাবিকভাবে বন্ধুদেরকে ভিডিও কল করতে পারবেন।
বিস্তারিত জানা যাবে ফেসবুকের ভিডিও কলিং এর হেল্প সেন্টার www.facebook.com/help/?page=177940565599960 থেকে।

সহজেই ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করুন

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকের সাইট ফেসবুকে ভিডিও ডাউনলোড করতে চাইলে বেশ ঝামেলাই পড়তে হয়। তবে বিভিন্ন টুলস বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
ভিডিও ডাউনলোড করতে লিংক নিতে হবে। লিংক পেতে ভিডিওটির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Open Link in New Tab করে এ্যাড্রেসবার থেকে লিংকটি কপি করুন। অথবা অন্য কোন পন্ধতিতে ভিডিও এর লিংকটি কপি করুন। এরপরে www.facebookvideodown.com সাইটে গিয়ে Enter the video link অংশে ফেসবুকের ভিডিও এর লিংক পেষ্ট করে Download! বাটনে ক্লিক করুন। তহলে নিচে Download this Video বাটন আসবে। উক্ত বাটনে ক্লিক করলে ভিডিওটি MP4 ফরম্যাটে ডাউনলোড হবে।

একই ধরনের ওয়েবসাটের খোঁজ

আপনি যে ওয়েব সাইটটি ব্রাউজ করছেন একই ধরনের বা একই ধাচের ওয়েব সাইটের তালিকা যদি দেখতে পাওয়া যেত তাহলে অনেক ক্ষেত্রে বেশ উপকারে আসতো। জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় একই ধরনের ওয়েব সাইটের তালিকা দেখতে পারেন দেখা যাবে সিমিলার ওয়েব এ্যাড অন্স দ্বারা। এজন্য এ্যাড অন্সের মূল সাইট www.similarweb.com থেকে বা https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10548 থেকে ১৪৭ কিলোবাইটের এ্যাড অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্সটি রিস্টার্ট করুন। এবার এড্রেসবারের বাম পাশে SW নামে একটি বাটন এসেছে। বাটনটিতে ক্লিক করলে সাইটবারে সিমিলার ওয়েব আসবে। আপনি যে সাইটটি দেখছেন সেই ধরনের ওয়েব সাইটের তালিকা উক্ত সাইটবারে আসবে। আপনি নতুন কোন ওয়েবসাইট দেখলে সাইটবারে তা তাৎক্ষনাত হালনাগাত হবে।

টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করুন

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার, মিউজিক, ভিডিও, ছবি বা অনান্য তথ্য কম বেশী ডাউনলোড করে থাকি। এই তথ্যগুলো থাকে উক্ত ওয়েব সাইটের নির্দিষ্ট কোন সার্ভারে। যাকে আমরা ক্লাইন্ট-সার্ভার হিসাবে জানি। একটি ওয়েব সাইট একই সাথে একাধিক ক্লাইন্ট ব্রাউজ করতে পারে এমনকি একই সময়ে একই ফাইলে ডাউনলোড কমান্ড দিতে পারে। ফলে ডাউলোডের গতি তুলনামূলক ভাবে কমে যাবে। এছাড়াও আমাদের ইন্টারনেটের গতিও বেশী নয়। কিন্তু টরেন্ট ব্যবহারের ফলে প্রয়োজনীয় তথ্য/সফটওয়্যার পিয়ার-টু-পিয়ার (সার্ভার থেকে নয় আপনার মত অন্য ক্লাইন্টের পিসি) এর মাধ্যমে ডাউনলোড হয়। ফলে ইন্টারনেটের গতি কম হলেও দ্রুত ডাউনলোড করা যায়। এছাড়াও টরেন্ট সাইটগুলো পপ-আপ বিজ্ঞাপন এবং স্পাইওয়্যার মুক্ত। জনপ্রিয় কিছু টরেন্ট সাইট হচ্ছে www.youtorrent.com,
www.torrentz.com,
www.bittorrent.am,
www.bittorrent.com,
www.mininova.org,
www.snarf-it.org,
www.thetorrentsite.com,
http://fenopy.com,
www.seedpeer.com,
www.ddlsite.com,
www.newtorrents.info,
www.torrent-finder.com,
www.torrentz.ws,
www.torrentreactor.to,
www.torrents.to,
www.utorrent.com,
www.torrentscan.com,
www.torrentvalley.com,
www.torrentportal.com,
www.torrentpharma.com,
www.bitenova.nl,
www.torrentresource.com,
www.thepiratebay.org,
www.torrentmatrix.com,
www.datorrents.com,
www.scrapetorrent.com,
www.torrent-damage.net,
www.sumotorrent.com,
www.mac-torrents.com,
www.tapedown.com,
www.jamendo.com,
www.torrentreactor.net,
www.isohunt.com ইত্যাদি।

জিমেইল ব্যবহার করুন ইন্টারনেট ছাড়াই

ইমেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবার্ডের মত ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ইমেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয় ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সাথে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহাকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অফলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সাথে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরী করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline এর Enable অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হবার পরে জিমেইল পুনরাই সক্রিয়ভাবে লোড হবার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরী হওয়া শটকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই একাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলেতো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমইেল অফলাইন আপতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সকল ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.com থেকে পাওয়া যাবে।

ওয়েব পেজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট বা পিডিএফ করা

অনেক সময় ওয়েব পেজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট করতে বা পিডিএফ করার প্রয়োজন হয়। সেক্ষত্রে শুধু নির্বাচন করে একটি নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট করা যায় কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন যায়গার ভিন্ন ভিন্ন অংশ প্রিন্ট করা, সেভ করা বা পিডিএফ করা যায় না। কিন্তু প্রিন্ট হোয়াট ইউ লাইক ওয়েব সাইট দ্বারা আপনি আপনার ইচ্ছামত ওয়েব পেজের ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে নির্দিষ্ট অংশ নির্বাচন করে বা কিছু অংশ মুছে ফেলে প্রিন্ট, সেভ বা পিডিএফ করতে পারবেন। এজন্য www.printwhatyoulike.com গিয়ে Enter a URL টেক্সট বক্সে ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখে Start বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে বামপাশে একটি প্যানেলসহ আপনার দেয়া ওয়েব পেজটি খুলবে। আপনি ওয়েব পেজের যে যে অংশটুক প্রিন্ট করতে চান তা মাউস দ্বারা ক্লিক করলে (উপরে মাউস রাখলে লাল বর্ডার আসবে) নির্বাচিত হবে। এভাবে আপনি ইচ্ছামত নির্বাচন করতে পারবেন। কোন কিছু মুছতে হলে নির্বাচন করে বাম পাশের প্যানেল থেকে Remove বাটনে ক্লিক করুন। নির্বাচন অংশটুক অনির্বাচন করতে চাইলে আবার ক্লিক করুন সবটুকু অনির্বাচন করতে চাইলে Clear বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে আপনি পটভুমির ছবি বা রঙ মুছে ফেলা, ফন্ট পরির্বতন, ফন্টের সাইজ ছোট বড় করতে পারবেন। আর সব কাজেরই আনডু/রিডু করার সুযোগ আছে। এর সাথে আরো পেজ যুক্ত (Add Page) করতেও পারবেন। সব শেষে Print বাটনে ক্লিক করে প্রিন্ট করতে করুন। আর PDF বা HTML হিসাবে সেভ করতে চাইলে Save as থেকে PDF বা HTML নির্বাচন করলেই হবে।

২০টি অডিও ভিডিও টুলস একসাথে

অডিও ভিডিও নিয়ে বিভিন্ন সময় আমাদের বিভিন্ন ছোট খাট কাজ করতে হয়। এক ফরম্যাট থেকে অন্য ফরম্যাটে অডিও বা ভিডিও রূপান্তর, ভিডিও থেকে অডিও আলাদা করা, বড় ভিডিও থেকে কিছু অংশ কেটে সেভ করা, ভিডিও থেকে ছবি নেওয়া, ইউটিউব থেকে ডিডিও ডাউনলোড করা সিডিতে অডিও, ভিডিও, সিডি/ডিভিডি/ব্লু-রেতে রাইট করা ইত্যাদি। প্রয়োজনীয় সকল কাজ যদি একটি (এক গুচ্ছ) সফটওয়্যার থেকে পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! এমনই এক সফটওয়্যার হচ্ছে ফ্রি স্টুডিও ম্যানেজার। এতে রয়েছে ২০টি অডিও ভিডিও টুলস। সেগুলো হচ্ছে
Youtube Download,
Youtube to iPod and PSP Converter,
Youtube to MP3 Converter,
Video to Flash Converter,
3GP Video Converter,
Video Dub,
Audio Dub,
Youtube Uploader,
Video Flip and Rotate,
Video to JPG Converter,
Video to DVD Converter,
DVD Video Burner,
DVD Decrypter,
Video to iPod and PSP Converter,
Video to iPhone Converter,
Youtube to iPhone Converter,
Video to MP3 Converter,
Audio Converter,
Audio CD Burner,
Disk Burner|
২১.৩ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার ব্যবহার করুন আপনার প্রয়োজনীয় টুলসটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

যদি কখনো আপনার PC র পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে কি করবেন? জেনে নিন।

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তারা যদি কখনও পাসওয়ার্ড ভুলে যাই তাহলে মাথাটাই খারাপ হয়ে যায়।তাই না?????????
এই জন্য আজ আমি এর solve নিয়ে হাজির হয়েছি ।
www.peezon-collection.blogspot.com


‎1. প্রথমে উইন্ডোজ এক্সপির সিডি কম্পিউটারে প্রবেশ করান।
2. এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন ও সিডি থেকে বুট করান।
3. এক্ষেত্রে বায়োস থেকে 1st Boot Device হিসেবে সিডি রম নির্বাচন করে নিন।
4. বুট হওয়ার সময় যখন “Press any key to boot from CD” ম্যাসেজ আসবে, তথন কী-বোর্ড থেকে যে কোন কী চাপুন।
5. তারপর কম্পিউটার সেটআপ ফাইলগুলো লোড করা শুরু করবে।
6. এরপর যখন Welcome to Setup screen এ আসবেন, Enter কী চাপুন।
7. এবার লাইসেন্স এগ্রিমেন্ট আসলে F8 কী প্রেস করুন।
8. পরবর্তী স্ক্রীণে রিপেয়ার এ ক্লিক করতে R প্রেস করুন।
9. তাহলে সিস্টেম আপনার হার্ডডিস্ক স্ক্যান করবে ও প্রয়োজনীয় ফাইল কপি করে রাখবে।
10. ফাইল কপি শেষ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট নিয়ে আবার সেটআপ শুরু করবে।
11. রিস্টার্ট এর পর “Press any key to boot from CD” ম্যাসেজ আসলে কো কী প্রেস করবেন না।
12. সেটআপ নেয়ার এক পর্যায়ে যখন Installing Devices ইন্সটল হবে তখন SHIFT + F10 কী দ্বয় একসাথে চাপুন। Installing Devices এটি দেখবেন সেটআপ স্ক্রীণের নিচের বামদিকে।
13. Installing Devices এই হল সিকিউরিটি সেটআপ অংশ। SHIFT + F10 চাপলে কমান্ড প্রোম্পট আসবে।
14. এবার কমান্ড প্রোম্পট NUSRMGR.CPL লিখে এন্টার করুন।
15. তাহলে আপনাকে ইউজার একাউন্টে নিয়ে যাবে।
16. সেখান থেকে আপনি ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন।
17. আপনি যদি নতুন পাসওয়ার্ড ছাড়াই প্রবেশ করতে চান তাহলে কমান্ড প্রোম্পটে লিখুন control userpasswords2 এবার এন্টার করুন।
18. এবার কমান্ড প্রোম্পট বন্ধ করুন ও রিপেয়ার শেষ করে এগিয়ে যান।
19. এক্ষেত্রে আপনার সিডি প্রোডাক্টট কী চাইলে দিতে হবে।

20. আপনার উইন্ডোজ এক্সপি স্বাভাবিক ভাবে অন করুন। 
21. যখন আপনাকে পাসওয়ার্ড দিতে বলবে তখন Ctrl + Alt + Del (দুইবার চাপুন) তাহলে আপনি উইন্ডোজ 2000 মত লগিন স্ক্রিণ দেখতে পাবেন। 
22. তখন ইউজার নেইম এ লিখুন Administrator এবং পাসওয়ার্ড বক্সে কিছু না লিখে এন্টার করুন। 
23. দেখুন আপনি লগিন করতে পেরেছেন। 
24. এবার আপনার ইচ্ছামত ইউজার সেটিং করুন।
নোটঃ কিন্তু যদি উইন্ডোজ সেটাপ দিবার সময় এডমিনিষ্ট্রেটর একাউন্ট এ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় তাহলে এই পদ্ধতি কাজে দিবে নাহ।

শর্টকাট তৈরী করুন পছন্দমত

উইন্ডোজে আপনার ইচ্ছামত শর্টকাট কী তৈরী করতে পারবেন উইনলাঞ্চ সফটওয়্যারের সাহায্যে। ফলে আপনি যেকোন প্রোগ্রাম, ডকুমেন্ট, ফোল্ডার, ইমেইল, ওয়েবসাইট ইত্যাদি ইচ্ছামত চালু করতে পারবেন নিজের তৈরী করা শার্টকাট কী এর সাহায়্যে। এজন্য প্রথমে এখান থেকে ৩০৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এজন্য অবশ্যয় ডট নেট ইনষ্টল থাকা লাগবে। এবার উইনলাঞ্চ চালু করে Add Shortcut এ ক্লিক করে ইচ্ছামত বিভিন্ন প্রোগ্রামের শর্টকাট যুক্ত করুন।
winlaunch_big.jpg
এই শর্টকাট আপনি যেকোন প্রোগ্রামের উপর থেকে যেকোন সময়ে চলাতে পারেন। তবে চলন্ত কোন প্রোগ্রাম বা উইন্ডোজের ডিফল্ট শর্টকাট এর সাথে মিলে গেলে উভয় কার্য সম্পাদন হবে। যেমন, আপনি যদি ফায়ারফক্স খোলার জন্য Ctrl+S শর্টকাট ব্যবহার করেন এবং সেটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালু থাকা অবস্থায় Ctrl+S চাপেন, তাহলে ওয়ার্ডের ডিফল্ট কাজ হিসাবে সেভ হবে এবং উইনলাঞ্চের শার্টকাট হিসাবে ফায়ারফক্স চালু হবে। এই সফটওয়্যারে আপনি কয়েকশত শর্টকাট যুক্ত করতে পারবেন।

ফ্রি এসএমএস করুন ওয়ারিদ নম্বরে

যারা ওয়ারিদ ব্যবহার করেন তাদের কাছে বিনামূল্যে এসএমএস করতে পারবেন ওয়ারিদের ওয়েবসাইট (www.waridtel.com.bd) থেকে। মূলত আপনি যেকোন ওয়ারিদ নম্বর দ্বারা এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার মোবাইলে একটি এ্যাকটিভেশন কোড আসবে যার দ্বারা রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
এরপর থেকে আপনি লগইন করে WebToSMS থেকে যেকোন ওয়ারিদে ইচ্ছামত এসএমএস করতে পারেন।
আর এখান থেকে আপনার মোবাইলের এফএনএফ যোগ, ডিলিট করতে পারবেন বিনা খরচে (তবে এফএনএফ রিপ্লেস করলে ১০ টাকা চার্জ কাটা যাবে, তার চেয়ে এফএনএফ ডিলিট করে এ্যাড করা ভাল)। আর বিনাখরচে Recharge History দেখতে Account Information জানতে Address Book নম্বর যোগ করতে পারবেন।

যে কোন মোবাইলে ফ্রি এস এম এস পাঠান বিনামূল্যে


সেল ফোনে ব্যালান্স নাই কিন্তু বন্ধুকে মেসেজ দেওয়াটা খুবই দরকার, কি করা যায়? চিন্তা নাই যদি থাকে ইন্টারনেট সংযোগ সহ পিসি। ঝটপট সদস্য হয়ে যান মোবাইল সামাজিক নেটওয়ার্ক ওয়াদজার। এখান থেকে ফ্রি মেসেজতো দেওয়া যাবেই সেই সাথে করা যাবে ইমেইল, চ্যাট। দেশ-বিদেশের অনেকের সাথে বন্ধুত্ব ও করতে পারেন সহজে। সদস্য হওয়াটা খুবই সহজ। সদস্য ফরম পুরন আর তারপর দিতে থাকুন ফ্রি মেসেজ।
সদস্য হওয়ার জন্য undefined ক্লিক করুন

এনিমেটেড পিকচার নিজেই তৈরি করুন

আমরা যেকোন মাবাইলেই এনিমেটেড পিকচার দেখতে পাই । যদি এমন হয় যে আপনি নিজেই এনিমেটেড পিকচার তৈরি করে নিজের মোবাইলে ব্যবহার করছেন তাহলে কেমন হয় । তো রেডি হয়ে যান এনিমেটেড পিকচার তৈরি করতে । যা করতে হবেঃ প্রথমে রেপিডশেয়ার অথবা হটফাইল থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে নিন ।

পরে সফটোফার টি চালু করুন । Create new animation চাপুন এখন ইমেজ এড করুন । এখন আপনার হচ্ছেমত ফ্রেম এড করুন । তবে অবশ্যই পিকচারগুলো রিসাইজ করে ছোট করে নিবেন ।
আশা করি এখন নিজেরাই চেষ্টা করলে পারবেন । না পারলে তো আমি আছি।

ফটোশপ- সাদা-কালো বেকগ্রাউন্ড রঙ্গিন ছবি

আমারা এরকম ইফেক্ট প্রায়ই দেখে থাকি যে, সাদা-কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে রঙ্গিন ছবি; কৌতুহল জাগে এরকমের করে নিজের ছবিটাকে করার জন্য। আপনার সেই কৌতুহল মেটানোর জন্যই আমার আজকের এই টিউন, আশা করি ভাল লাগবে। কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে যে কোন একটি ছবি ফটোশপ দিয়ে Open করুন। লেয়ার পেলেটের একেবারে নিচে Create new fill or Adjustment Layer নামক একটা বাটন আছে, তাতে ক্লিক করে Hue/Saturation অপশনটি সিলেক্ট করুন (লেয়ার পেলেটটি যদি আপনার না থাকে তাহলে Window মেনু থেকে Layer এ ক্লিক করুন)।

Hue/Saturation নামক একটি পপ-আপ বক্স আপনার সামনে আসবে। এখানে Hue স্লাইডারটা টেনে একেবারে বামপাশে নিয়ে আসুন অথবা Hue এর ঘরে -১৮০ লিখে দিন এখন আবার Saturation এর স্লাইডারটি টেনে বামপাশে নিয়ে আসুন অথবা -১০০ লিখে দিন।

সব ঠিকঠাক হয়ে থাকলে OK বাটনে ক্লিক করুন। আপনার টোটাল ছবিটা সাদা-কালো হয়ে যাবে। এখন টুলবার থেকে ব্রাশ টুলটি সিলেক্ট করুন।

আপনার কার্সরটি একটি গোল বৃত্তের মতো হবে। Set foreground color হিসাবে কালো সেট করুন ।

এখন ছবির যে অংশ আপনি রঙ্গিন করতে চান সে অংশের উপর দিয়ে মাউস ড্রাগ করুন। কি ঘটছে?

ফাইনালি আপনি ছবিটি নিচের ছবির মতো পাবেন।

ক্যামন লাগলো আমার টিউনটি? ভালো লাগা, না লাগা দু’টুই মন্তব্যের মাধমে জানাবেন।

হোম স্ক্রীন থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন পুরো পিসিকে

[আমরা যারা WINDOWS 7 ব্যবহার করি তাদের জন্য এই টিপসটি প্রযোজ্য।]
যারা windows7 ব্যবহার করেন তারা DESKTOP এর হোম স্ক্রীন থেকেই পুরো পিসিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
আপনি সাধারনত কোন ফাইল বা গান বা কোন মুভি প্লে করতে চান তাহলে আপনাকে মাউস ক্লিক করতে করতে ফাইল এর ভিতরে ডুকতে হয়, তারপর ফাইল ওপেন করতে হয়। কিন্তু সামান্য কিছু সেটিংস্‌ পরিবর্তন করে নিলে আপনাকে আর ডাবল ক্লিক করে করে ফোল্ডার এর ভিতরে ডুকতে হবে নাহ। শুধু মাউসকে সামান্য নাড়াচাড়া করে এই কাজটা সম্পন্ন করতে পারবেন ঠিক নিচের ছবির মতো করে।
undefined
এর জন্য যা করতে হবে====
প্রথমে Start Button e Click.

তারপর একটু ডানপাশে গিয়ে মাউস এর RIGHT বাটন এ ক্লিক করলে Proprties আসবে। Proprties এ ক্লিক করুন।
এবার উপরের Toolbars এ ক্লিক।

undefined
এখন উপরের ছবিতে লাল চিন্নিহিত অংশের মত করে Desktop & Tablet Pc Input Panel এ ক্লিক করুন এবং ওকে করে বেরিয়ে আসুন।

ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এইবার Desktop এর হোম স্ক্রীন দেখেন এইরকম দুইটা আইকন আসবে এই আইকন গুলু দিয়েয়েই নিয়ন্ত্রণ করুন পুরো পিসিকে।এত গেল শুধু ফোল্ডার দেখার কাহিনী এইবার দেখেন কিভাবে মাউস টিপে, এবং নিজে লিখে টাইপিং করবেন।
এইবার আপনি আগে যে Tablet Pc Input Panel এ ক্লিক করছেন তার কারনে Desktop এর হোম স্ক্রীন এরকম একটা আইকন আসবে এতে ক্লিক করুন ।
undefined
আর উপরের ছবির মত করে মাউস দিয়ে যেকোনো অক্ষর লিখুন আর দেখুন আপনার কাঙ্ক্ষিত word চলে আসবে।
undefined
আর মাউস দিয়ে টাইপিং করতে উপরের লাল চিন্নিহিত জায়গায় ক্লিক করুন আর মাউস দিয়ে টাইপিং করার মজা দেখুন।

ওয়ার্ড প্রেস থিম তৈরী করুন কোনরকম HTML, CSS আর PHP না জেনেই

গত কয়েকদিন আগে ওয়ার্ড প্রেস থিম তৈরীর জন্য কোন ইজি আর শটকার্ট টুল খুজছিলাম। পেয়েও যাই বেশ কিছু সফট আর ওয়েবও্যার। তাই ভাবলাম তারই কয়েকটি শেয়ার করি সবার সাথে সেই অনুযায়ী ওয়ার্ড প্রেস থিম তৈরীর কয়েকটি ওয়েবওয়্যার নিয়ে আমার এই টিউনটি করা।

ঈভোসচাপ

Wordpress Theme Generator - Create your own WordPress Theme._1266354570516
এটা ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডিজাইনের সবচাইতে সহজ পদ্ধতি বলেই আমার কাছে মনে হয়েছে। এখানে কোন রেজিষ্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই শুধু পাশের মেন্যু থেকে টেক্সট, ব্যাকগ্রাউন্ড, বডি, সাইডবার মেন্যু, রং, ট্যাগ ও সার্চ সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় অপশন ইচ্ছেমত সিলেক্ট করে সেভ করুন ইচ্ছে করলে সেভ করার আগে প্রিভিউও দেখতে পারবেন প্রয়োজনে। সেভ করার পর আপনার তৈরী থিমটির জিপ ফোল্ডারের ডাউনলোড লিংক আসবে। এবার ডাউনলোড করে নিন।

থিম জেনারেটর

Theme-generator -- WordPress_1266418769358
এটিও ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডিজাইনের আরো একটি সহজ অনলাইন টুল। এখানেও পাশের মেন্যু থেকে টেম্পলেট, হেডার, ফুটার,ব্যাকগ্রাউন্ড, সাইডবার ইচ্ছামত সব সিলেক্ট করে সেভ এবং জেনারেট করলে থিমের জিপ ফোল্ডারের ডাউনলোড লিংক চলে আসবে। এই থিমটি এখানে আবার পরে এডিটও করা যাবে।

টেম্পলেটআর

Web2.0 - templatr - Template Generator_1266418904560
এখানেও পছন্দমত লেআউট, সাইডবার, টেম্পলেট, ব্যাকগ্রাউন্ড ইত্যাদি এডিট করে নিজের পছন্দমত থিম বানিয়ে তারপর ডাউনলোড করা যাবে।

পিক্সোপয়েন্ট থিম জেনারেটর

Theme generator - Just another WordPress weblog_1266442373679
এটাও সেই একই কাহিনী পাশের মেন্যু থেকে নিজের খুশীমত টেম্পলেট, হেডার, ফুটার, সাইডবার সব এডিট করে সাবমিট এবং সেভ।
বিঃ দ্রঃ "HTML, CSS আর PHP না জেনেই" এ কথাটি শুধু এই সাইটগুলোর সুবিধা বোঝানোর জন্য বলা হয়েছে এর মাধ্যমে কাউকে HTML, CSS আর PHP না জানতে বা না শিখতে উৎসাহিত করা হচ্ছে না মোটেই। বরং শটকার্ট টুল ব্যাবহার করার পাশাপাশি HTML, CSS আর PHP শেখা উচিৎ।

নোকিয়া s40 সিরিজের থিম, নিজেই তৈরী করুন

"আইফেনের থিম খুজছেন? কেন বানিয়ে ফেলছেন না? নিজেই বানান আইফেনের থিম!!!" টিউনটি দেখে আমি এই টিউনটি করছি। আমরা অনেকেই মোবাইলকে নিজের মত করে সাজাতে পছন্দ করি। Nokia series 40 Theme Studio দিয়ে খুব সহজে প্রফেসনাল লেভেলের থিম বানাতে পারি। এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একদম মনের মত করে থিম তৈরী করা যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি সাথে সাথে একদম মোবাইলের মত করে প্রীভিউ দেখে নিতে পারবেন। এতে আরও এমন সব অপশন পাবেন যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। তাই ভাল হবে আপনি নিজে ডাউনলোড করে দেখে নিন। আর হ্যাঁ এতে মেনু আইকন চেঞ্জ করা যায়। আসা করি আপনাদের ভাল লাগবে। এটি ১৪ দিনের ডেমো হিসাবে আসবে। আপনি চাইলে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেষন করতে পারেন এতে আপনি সিরিয়াল কী পেয়ে জাবেন। রেজিস্ট্রেষনের জন্য অপশন প্রোগ্রামটিতে দেয়া থাকবে। আর রেজিষ্ট্রেশ্রনের ঝামেলা করতে না চাইলে এখানে ক্লিক করে আমার আগের টিউনটি পড়ুন।
স্ক্রিনসট
থিম স্টুডিও ডাউনলোডের জন্য এখানে ক্লিক করুন।

ফেসবুক এপ্লিকেশন এখন নিজেই তৈরী করুন

ফেসবুকে গেম, কুইজ, পুল, চালেন্জিং, গিফটসহ নানা ধরনের তথ্য নিয়ে তৈরী করা হয় বিভিন্ন এপ্লিকেশন । ফেসবুক ব্যবহারকে আরো সহজ করতে আপনিও উপভোগ করুন দারুন সব এপ্লিকেশন । আপনার পছন্দের এপ্লিকেশনটি খুঁজে নিতে ব্যবহার করুন ফেসবুক এপ্লিকেশন ডিকশনারী
শুধুমাএ নাম লিখে সার্চ দিলেই চলে আসবে অসংখ্য এপ্লিকেশন, এদের মধ্য থেকে খুঁজে নিন আপনার পছন্দের এপ্লিকেশনটি । তাই ফেসবুকে যেকোন এপ্লিকেশন খুজেঁ নিতে সাহায্য নিন ফেসবুক এপ্লিকেশন ডিকশনারীর ।
ফেসবুক এপ্লিকেশন এখন নিজেই তৈরী করুনঃ কি অবাক হয়ে গেলেন ?
এই এপ্লিকেশন গুলোর সাহায্যে আপনিও তৈরী করুন আপনার পছন্দের গেম, কুইজ, পুল, চালেন্জিং, গিফট এপ্লিকেশন ।
আমার কাছে ফেসবুক এপ্লিকেশন তৈরী করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশনঃ
১. Create New App
২. App Maker on Facebook
৩. Application Builder (Create Your Own App)
সহ আরও অনেক এপ্লিকেশন রয়েছে ।
কোন এপ্লিকেশন এ যাওয়ার জন্য Allow বাটনে ক্লিক করুন ।
আমার তৈরী করা কিছু এপ্লিকেশনঃ পেজে গিয়ে “Go to Application” এ ক্লিক করুন ।
Ask Your Friend- এখানে ক্লিক করুন
Digital Bangla Dialog- এখানে ক্লিক করুন
Digital Drinks- এখানে ক্লিক করুন
Digital Friends- এখানে ক্লিক করুন
Digital Person Of The Day- এখানে ক্লিক করুন
Exclusive Emotion- এখানে ক্লিক করুন
Exclusive Letter- এখানে ক্লিক করুন
Heros of the World- এখানে ক্লিক করুন
আপনি কি একাধিক ব্যাক্তির সাথে প্রেম করতে চান- ? এখানে ক্লিক করুন
ফেসবুকে গুরুত্বপূর্ন কিছু এপ্লিকেশনঃ
Windows Live Messenger- এখানে ক্লিক করুন
Marketplace- এখানে ক্লিক করুন
My Personality- এখানে ক্লিক করুন
Interview- এখানে ক্লিক করুন
এছাড়াও আপনার পছন্দের টপিক সর্ম্পকিত এপ্লিকেশন পেতে ফেসবুক এপ্লিকেশন ডিকশনারী তো আছেই । তো উপভোগ করুন ফেসবুককে আরও নতুন সাজে নতুন রুপে । আর যদি আপনাদের একটু ভালো লাগে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব । কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

গুগল থেকে যেভাবে লুকাবেন আপনার ফেসবুক প্রোফাইলকে

সার্চ ইন্জিন যেমন কাজের জিনিস , তেমন মাঝে মাঝে আবার বিড়ম্বনার কারন হয়ে দাড়ায় । গুগলের কল্যানে নেটে ব্যাক্তিগত জীবন বলে আর কিছুই থাকলনা বোধহয় । অনেক পরিচিতজনকেই অনেক কারনে নিজ ফেসবুক প্রোফাইলের আড্রেস দেয়া যায় না । কিন্তু দেখা যায় , তারা নিজেরা খুজেই রিকোয়েষ্ট পাঠিয়ে বসে থাকে । না পারা যায় Accept করতে, না পারা যায় Ignore করতে ।
একটি ছোট সেটিংস পরিবর্তন দ্বারা সহজেই সার্চ ইন্জিনকে আপনার প্রোফাইল দেখানো থেকে বিরত রাখতে পারবেন । এর জন্য প্রথমে Settings এ যান , তারপর Privacy Settings , তারপর Search এ যান । এবার Public Search Results এর Allow এর পাশে থেকে টিক চিহ্নটি তুলে দিন । অথবা ফেসবুকে লগইন করুন ও এই লিংকে যান । এবার Public Search Results এর Allow এর পাশে থেকে টিক চিহ্নটি তুলে দিন ।
FB
* এর ফলে আপনার নন-ফ্রেন্ডরা আর আপনার প্রোফাইল দেখতে পাবে না । অর্থাৎ আগে যেমন facebook.com/username এ আপনার প্রোফাইল দেখা যেত সেটি আর দেখা যাবে না ।

ফেসবুক থেকে বাংলাতে আপনার প্রিয়জনকে ইমেল করুন

সবাইকে শুভেচ্ছা । আমরা জানি আজকাল আমরা যতক্ষণ ইন্টারনেটে থাকি তার বেশিভাগ সময় থাকি ফেসবুকে । আর আজকাল আমরা অনেকেই ফেসবুকে বাংলাতে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকি । এতে যেমন আমরাদের বাংলা লিখার অভ্যাস থাকছে তেমন আমাদের বাংলা ভাষা সবার কাছে আরো পপুলার হচ্ছে । তাই বাংলা ভাষার ব্যবহার আরো বৃদ্ধি করার জন্য ফেসবুক থেকে বাংলা ভাষায় ইমেল করার জন্য একটা প্রোগ্রাম বানালাম । আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে ।
ফেসবুক থেকে বাংলাতে ইমেল করার জন্য ভিজিট করুন
http://apps.facebook.com/banglaemail/
আপনি চাইলে এই প্রোগ্রামকে আপনার প্রোফাইল পেজে ট্যাব আকারে যুক্ত করতে পারেন । তাহলে আপনার প্রোফাইল পেজ থেকেই আপনারা বাংলাতে ইমেল পাঠাতে পারবেন । আমি আরো কিছু ফিচার যুক্ত করবো আশা করি । আপনাদের মূল্যবাদ মতামত কাম্য ।

অতৃপ্ত নারী (ভূতের গল্প)


বিকেল বেলা আকাশটা খুব পরিস্কার ছিল। আকাশে ছিটে ফোটা মেঘও ভাসতে দেখিনি। লাল হতে হতে সূর্যটা যখন বিদায় নিলো তখনো ছিল মেঘ মুক্ত স্বচ্ছ আকাশ। আমার ঘরে বিদুৎ নেই মাস খানেক যাবৎ। বিদুৎ অফিসের লোকজন মিটার খুলে নিয়ে গিয়েছে। তাদের দাবী আমি নাকি গত পাঁচ মাস বিদুৎ বিল দিচ্ছি না। তাদের এতো করে বললাম যে আমার কাজের ছেলে হানিফ মিয়া প্রতি মাসে বিল দিয়েছে, তারা আমার কথা বিশ্বাস করলো না। বাধ্য হয়ে হানিফ কে ডাকলাম। অবাক কান্ড হানিফকে কোথাও খুজে পেলাম না। অথচ গত চার বছর সে আমার কাছে ছিল।
হানিফের বিস্থতা প্রশ্নাতিত ছিল। সে কি শুধু বিদুৎ বিল মেরেছে নাকি আরো কিছু করেছে?
ডজন খানেক মোমবাতি কিনে ছিলাম। সাথে হারিকেন আর কেরোসিন তেল। মোমবাতি শেষ, তাই হারিকেনের লাল আবছা আলোয় বসে তিন দিনের বাসি পেপার পড়ছি।
অজপাড়া গা না হলেও এই গ্রামটা থানা সদর থেকে অনেক দুরে। রাস্তা ঘাট তেমন সুবিধের না। কাচা মাটির রাস্তার উপর ইট বিছিয়ে দেওয়া হয়ে ছিল। তবে সেই ইট এখন আর তেমন একটা নেই, আছে কেবল মাটি।
আমার বাবা কবি ছিলেন। তিনি শেষ জীবনটা গ্রামে কাটাবেন বলে এই সেমিপাকা বাড়িটা করে ছিলেন। কিন্তু তিনি শেষ জীবনটা কাটাতে পারেন নাই। কারন বাড়ির কাজ শেষ হবার আগেই তিনি এই বাড়িতে আসার পথে বাস দুঃর্ঘটনায় মারা যায়। তখন আমি স্কুলে দশম শ্রেনীতে পড়তাম। বাবার সরকারী চাকুরি ছিল। মা পেনশন আর জমানো টাকা দিয়ে আমাদের বড় করেন। আমরা তিন ভাই। সবাই ভাল চাকুরি করছি। ছোট দু’ভাই শহরে বেশ ভাল রোজগার করছে। তবে বাবার ইচ্ছে পুরন করার জন্য আমি এই গ্রামে পড়ে আছি। আমার শহরের বন্ধুরা আমাকে পাগল ভাবছে। ওদের ধারনা আমার মাথার স্কু ঢিলা আছে। তবে আমি স্কু নিয়ে ভাবছি না। আমার মায়ের ধারনা বাবার সব কিছু আমি পেয়েছি। সে আমাকে নিয়ে বেশ বিচলিত। তবে আমার খুব ভাল লাগছে এখানে থাকতে। আমি স্থানীয় কলেজের বাংলায় অধ্যাপনা করছি।
প্রতিদিন পুরো পত্রিকা পড়া আমার নেশা কিন্তু দুঃখের ব্যাপার এখানে সঠিক সময় পত্রিকা পৌছায়না। পিয়নটাও বজ্জাত কখনো কখনো তিন চার দিনের পত্রিকা এক সাথে দিয়ে যায়।
দু’দিন পর আজ বিকেলে পিওন পত্রিকা দিয়ে গেল। বাসি পত্রিকাই মনোযোগ দিয়ে পড়তে ছিলাম, হটাৎ করেই ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করলো। ধপাস করে জানালার কবাট আছড়ে পড়ল। বিকট শব্দ হল। খোলা জানালা দিয়ে প্রবল বাতাস ঘরে ঢুকে সব কিছু উড়িয়ে নিয়ে যেতে চাচ্ছে যেন। আমি দ্রুত জানালা বন্ধ করে ফেললাম। আশে পাশে কোথাও ব্যাপক শব্দে বাজ পড়ল। বিদুৎ চমকাচ্ছে খুব। বাইরে নিকষ কালো অন্ধকার। আকাশে মেঘ জমার ফলে অন্ধকার এত গভির। আধার আমার ভাল লাগে। গভির রাতে আমি জানালা খুলে আধার দেখি। হানিফ অবশ্য আধার খুব ভয় পায়। ওর ধারনা এ বাড়িতে একটা মেয়ে ভুত আছে। যে সাদা শাড়ি পড়ে ঘুরে বেড়ায়। ভুতটার বয়স বেশি না। উনিষ কুড়ি বছর হবে। তবে সে ভয়ানক সুন্দরী। পুকুর ঘাটে প্রায়ই রাতে তাকে দেখা যায়। হানিফ ভুতের ভয়ে অস্থির!
আমি ছোট বেলায় মায়ের মুখে অনেক ভুতের গল্প শুনেছি। তাই হানিফের গল্প বেশ পরিচিত মনে হয়েছে। আমি জানি ভুত বলতে কিছু নেই। সবি দূর্বল চিত্তের মানুষের কল্পনা মাত্র।

হানিফ এই গল্প সারা গ্রাম ভরে শুনিয়েছে কিনা কে জানে? পরসু সন্ধায় চায়ের দোকানদার ফজুলু মিয়া আমাকে ডাকলো,কাছে যেতেই মোলায়েম স্বরে বললো
বাবাজি ভালো আছোনি?
জ্বি। ভালো।
বসো, চা খাও।
না চাচা, আমার হাতে সময় নেই।
এবার তিনি সিরিয়াস ভংঙ্গিতে বললেন, কি দরকার বাবা ঐ অভিশপ্ত বাড়িতে একলা পড়ে থাকার ! তুমি শহরের মানুষ তোমার কি এত বড় রিস্ক নেওয়া ঠিক হইতাছে? ভুত-প্রেত কি বাবা শিক্ষিত দেইখা তোমারে সুযোগ পাইলে ছাইড়া দিবো?
এ ব্যাপারে অন্যদিন কথা বলবো আজ আমার হাতে সময় নেই।
আমি মুচকি হেসে চলে আসায় ফজুলু কাকা বেশ আহত হল।ফজলু মিয়া খুব সুন্দর করে গল্প বলে, তার চায়ের দোকানের কাষ্টমার গণ খুব ভাল ¯্রােতা। ভুত-প্রেত নিয়ে তার নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া দু একটা গল্প সে হয়ত আমাকে শুনাতে চেয়ে ছিল। কিন্তু বিকেল বেলা আমার কফি খাওয়ার নেশায় ধরে তাই তাকে রেখে চলে আসি। ফজলু মিয়া বিরবির করে কি যেন বললো। বেশ অস্বস্তি হচ্ছিল আমার। কিন্তু পিছন ফিরে তাকাইনি।

পত্রিকা থেকে চোখ সরিয়ে আমার রুমে পূর্ব দিকের কোনায় তাকালাম। বাতাস প্রবেশের জন্য যে ফাঁকা জায়গা রয়েছে সেখানে একটা চড়–ই পাখি বাসা বেধেছে। পাখিটা প্রতিদিন আমার কাজ কর্ম মনোযোগ সহ লক্ষ করে। আজ চড়–ই পাখিটাকে দেখছি না। সে হয়ত তার কোন আতিœয়র বাড়ি বেড়াতে গিয়েছে। আচ্ছা পাখিদের কি আতিœয়র বাড়ি আছে? নাকি সেও ভুতের ভয়ে চলে গিয়েছে!
আমার বাবা বাড়িটা বেশ বড় করেই তৈরী করে ছিলেন। সামনে পুকুর ঘাট। আর উত্তরের দিকে ফুলের বাগান। দক্ষিনে ফাকা মাঠ। সুযোগ পেলে আমি মাঠে গিয়ে বসি। তেমনী গতকালও বসে ছিলাম। তখন মিজান এসে আমার সামনে দাড়ালো। মিজান এই গ্রামেরই ছেলে। বয়স ১৭ বছর হবে। সে কৃষি কাজ করে। আমি বললাম কি কেমন আছ মিজান? মিজান বললো আপনী অনেক সাহসী, না?
হেসে বললাম না, আমি একটা ভিতুর ডিম! মিজান বললো আমি অনেক দিন ধরে গরু চরাই কিন্তু আপনাদের মাঠে এত ঘাস থাকলেও গরু বাধতে পারি না। আমি অবাক হয়ে বলি কেন?
মিজান নিচু স্বরে বলে, যত বারই গরু বাধি এসে দেখি রশি ছিড়ে গরু পলাইছে। এমন কি আপনাগো বাড়ির সামনে দিয়ে গরু নিয়ে যাবার সময় গরু দৌড় দেয়!
আমি হেসে বললাম তোমার গরুর দৌড় দেয় কেন? ও অবাক হয়ে বললো কেন দেয় আপনী জানেন না? আমি মাথা দুলিয়ে বললাম নাতো? কেন দেয়?
ও আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে বললো, আপনাদের বাড়িতে ভুত আছে। গরুরা ভুত দেখতে পায় তাই ওরা দৌড় দেয়।
আমি বললাম এমন আজব তথ্য তুমি কোথা হতে পেলে? ও আহত হয়ে বলে ,আমার দাদা বলেছে। দাদা ভুতের ওঝা সে সব জানে। তার দাদা ওঝা বলে মিজানের চোখে খুব অহংঙ্কার। কিন্তু আমি তার বা দাদার সর্ম্পকে কোন আগ্রহ না দেখানোয় সে খুব আহত হয়। আমার উপর রাগ করে চলে যায় মিজান। আমি ছেলেটার রেগে চলে যাওয়া দেখে ভাবি সত্যি পৃথীবিতে সবাই তাদের কাঙ্খিত মূল্যায়ন টুকু চায় না পেলে আহত হয়।
ধপ করে হারিকেন নিভে গেল। ভাবনায় ছেদ পড়ল। টেবিলের ড্রয়ারে আমি নিজ হাতে ম্যাচটা রেখেছি কিন্তু এখন খুজে পাচ্ছিনা। কালো অন্ধকারে চারপাশ ছেয়ে গিয়েছে। দু’চোখে কিছু দেখতে পাচ্ছি না। কে যেন আমার রুমে প্রবেশ করল। হাটা চলার শব্দ পাচ্ছি। পায়ের নুপুরের রিনিঝিনি শব্দ শুনছি। কিন্তু কাউকে দেখছি না। বুকের ভেতর আচমকা শূন্যতা অনুভব করছি। ভয় লাগছে। ভীষন ভয় পাচ্ছি। কে যেন আমার কাধে হাত রাখল। ভয়ানক ঠান্ডা সেই হাত। ভাবছি দরজা খোলার শব্দ পেলাম না কিভাবে ঢুকলো আগন্তুক!!
হটাৎ করে কেউ একজন আমার কাধে হাত রাখলো ভয় পেয়ে আতকে উঠে বললাম, কে কে আপনি?। বেশ গম্ভীর স্বরে এক নারী কন্ঠ বলল

ভয় পেওনা আমি সুরভি। এই নাও তোমার দিয়াসলাই।

ম্যাচ দিয়ে দ্রƒত হারিকেন জ্বালালাম। আমার সামনের চেয়ারে সাদা সালোয়ার পড়া এক নারী বসে আছে। তার মুখটা মায়াবী। চোখের নিচে কালি জমেছে, তার ঠোট কাঁপছে। তার এই আচমকা ঘরে প্রবেশ দেখে ভীষণ ভয় পেয়ে ছিলাম তবে এখন কিছুটা সাহষ পাচ্ছি। আমি সুরভির দিকে তাকিয়ে বললাম আপনী কি করে ঘরে ঢুকলেন? আমিতো ঝড়ের রাতে আপনাকে এভাবে আচমকা প্রবেশ করতে দেখে ভয় পেয়েছি। ভেবেছি আপনী একটা ভুত!



হাঃ হাঃ করে ঘর কাপিয়ে হেসে উঠল সুরভী। র্শ্লেষমাখা কন্ঠে বললো, তুমি ঠিকই ভেবেছো আমি একটা ভুত! কিন্তু আমি একটা ভাল মানুষ ছিলাম। একটা লক্ষি মেয়ে ছিলাম। আমার বুকে কত স্বপ্ন ছিল। কিন্তু আমি জীবনে কিছুই পেলাম না। ডুকরে কেদে উঠে নিজেকে ভুত দাবী করা সুরভী। আমার দিকে তাকিয়ে বলে তোর বাবা একটা খুনি! আমাকে মেরে ফেলেছে তোর বাবা বিখ্যাত কবি রশিদ আহম্মেদ।

কথা শেষ করে আমার দিকে ক্রোদ্ধভরা দৃষ্টিতে তাকায় সুরভী। ওর দৃষ্টি আগুনের মত আমার শরীরে বিদ্ধ হয়। হতবিহব্বল হয়ে পড়ি আমি। হৃদয়ে সুনামীর মত তোলপাড় শুরু হয়। কি বলছে এই নারী! পাগলের প্রলাব নয়তো? আমি শুধরে দেবার চেষ্টায় বললাম, দেখুন আমার বাবা ১৬ বছর হল মারা গিয়েছে। কেন তাকে নিয়ে এমন বাজে কথা বলছেন? কেন আমাকে আহত করছেন? আমার বাবা আমার জীবনের সব, তার দেখানো পথে চলছি আমি। সে আমার কাছে চাদেঁর মতই নিস্পাপ। এক নিঃশ্বাসে কথা গুলো বলে বুকটাকে হালকা করার চেষ্টা করি আমি।

সুরভীর কোন ভাবান্তর হয়না। সে তাকিয়ে আছে শূন্যে। তার চোখে জ্বল। হারিকেনের লাল আলোতে তার মুখটা ভারি মায়াবী মনে হয়। সুরভী দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়ে। আমার দিকে তাকিয়ে বলে তুমি কি তোমাদের বাড়ির পূর্ব দিকের কোনর ঘরটা কোন দিন খুলে দেখেছো?

না। ওটাতো বোধহয় ষ্টোর রুম।কোথাও চাবি পাইনী খুজে পাইনী। কেন?

শিতল গলায় সুরভী বলে ওখানে আমার কঙ্কাল ঝুলে আছে।

ভয়ে আমার শরীরের লোম দাড়িয়ে যায়। গলা শুকিয়ে যায় , কাপা গলায় বলি কি বলছেন? তা হবে কেন?

তোমার বাবা আমাকে ঐ রুমে তালাবদ্ধ করে রেখে ছিল।

কেন?

জানিনা তুমি বিশ্বাস করবে কি না তারপরও বলছি, তোমার বাবা যখন বদলী হয়ে আমাদের চট্রগ্রাম শহরে এল তখন সে আমাদের পাশের বাসা ভাড়া নিয়ে ছিল। একদিন কলেজে যাবার পথে তার সাথে পরিচয় হল। জানলাম সেই আমার প্রিয় কবি রশিদ আহম্মেদ। তার লেখা রোমান্টিক কবিতা গুলো ছিল অসাধারন! সে আমাকে তার স্বরচিত কবিতা আবৃতি করে শুনাতো। কিছুদিন তার সাথে চলার পর দেখলাম তার কবিতার চেয়েও সে বেশি অসাধারন। আমিই প্রথম তার প্রেমে পড়ে ছিলাম। বড় অসম ছিল সেই প্রেম। তোমার বাবা আমাকে বুঝাতে চেয়েছে অনেক। কিন্তু আমি জানতাম সেও ভালবেসে ফেলেছে আমাকে।

কথা থামিয়ে উড়নায় চোখ মুছে সুরভী। দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে চুপ করে অন্ধকারে তাকিয়ে থাকে। আমার শরীর অবশ হয়ে আসতে ছিল। মনে হচ্ছে ভয়ানক কোন দুঃস্বপ্ন দেখছি আমি। তারপর কি হল?

সে কিছুটা ক্লান্ত যেন। তারপর দায়সরা উত্তর দেয় আর কি হবে? তোমার বাবা এক সময় আমার কাছে স্বিকার করলো যে সেও আমাকে ভালবাসে। তারপর সে গ্রামে বাড়ি বানালো। সে জানতো তোমার মা শহরের মেয়ে সে কোনদিন গ্রামে আসবে না। গ্রামে থাকবো আমরা দু’জন। বাড়ি বানানো যখন শেষ তখন সে আমার জোড়াজুড়ির কারনে নিয়ে আমাকে এই অভিশপ্ত বাড়িতে নিয়ে আসলো। সারা রাত ট্রেন জার্নি কওে বেশ ক্লান্ত ছিলাম। সে তাই আমাকে বললো তুমি ঘুমাও আমি এখন যাচ্ছি বিকেলের আগেই ফিরবো। তারপর বিকেল গড়িয়ে রাত.. ..। সে আর এলনা। বন্দি আমি না খেয়ে দুশ্চিন্তায় কাটিয়ে দিলাম আরো একটা দিন। কেউ এল না। তৃতীয় দিন এত বেশি দূর্বল হলাম যে নড়তে পারলাম না। ভারি অভিমান হল আমার। মনে হল তোমার বাবা আমাকে খুন করার জন্যই এখানে নিয়ে এসেছে। সে আমাকে না খাইয়ে মেরে ফেলার জন্যই আমাকে রেখে ভেগেছে। তখন চারদিক ছিল জনশূন্য এখনের মত এত বাড়ি ঘর ছিলনা। চিৎকার করে ছিলাম অনেক কিন্তু কেউ সাড়া দেয়নী। তাই ধুকে ধুকে না মরে অভিমান করে উড়না দিয়ে আতœহত্যা করলাম।

সুরভী কথা থামিয়ে আমার দিকে তাকালো। কষ্টে আমার বুক ভেঙে যাচ্ছিল। নিয়তির নির্মমতায় একটি তাজা প্রাণের অপমৃত্য মানতে পারছিলাম না। আমি বললাম আপণী এখন হয়ত জানেন বাবা সেই রাতে বাস এ্যাকসিডেন্টে মারা গিয়ে ছিলেন।

সুরভী ফ্যাকাসে হেসে বললো এসব জেনে আর লাভ কি?

আমি বোধহয় ঘুমিয়ে পড়ে ছিলাম। যখন উঠলাম তখন সকাল হয়ে গিয়েছে। রাতের ঘটনা মনে পড়ল। ধড়মড় করে বিছানায় উঠে বসলাম। তারমানে আমি স্বপ্ন দেখে ছিলাম? হাফ ছেড়ে বাচলাম!

বিছানা থেকে উঠে শাবল দিয়ে পূর্বের রুমের তালা ভেঙে ফেললাম। আতকে উঠে চিৎকার দিলাম! ফ্লোরে পড়ে আছে সুরভীর কংকাল।

              


                                                               ( সমাপ্ত )

জোকস ১৩৬। বাম্পার ফলন

গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হইছে।
২য় বন্ধুঃ হ মামা, ঠিক কইছস!
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো,
শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
"চলতো দেখি, কলা মনে হয় সব পচে গেছে!" ...!...!...!

জোকস ১৩৫। ক্রিকেট লাইফ ও বিয়ের লাইফ

ক্রিকেট লাইফ এর মত যদি আশরাফুলের বিয়ের লাইফ হয় তবে কেমন হবে :
:
১.অভিষেক রাতেই একটা অসাধারন সেন্চুরি । বউ দারুন খুশি , ওই একম্যাচের কথা মনে করে বউ কাটিয়ে দিবে ১বছর ।
:
২.বউয়ের কাছে সমালোচনার ঝড় উঠবে , বউয়ের বাপ আসবে , আশরাফুল শচীনের কাছ থেকে টিপস নেয়ার মত করে শাহরিয়ার নাফিসের কাছ থেকে টিপস নিয়ে আবার বউয়ের পিচে ১৫৮ রানের আর একটা ইনিংস খেলবে ।বউ তো মহাখুশি ।
... :
৩.ঐটা দিয়ে আশরাফুল আরো এক বছর কাটিয়ে দিবে , বউ তার টেস্ট স্টাটাস কেড়ে নিতে চাইবে ,দু চার দিন দল থেকে মানে বিছানা থেকে আলাদা করে রাখবে , আশরাফুল কাকুলির নেট প্রাকটিসে ১২২ ও ২৬৫ রানের দুটো ইনিংস খেলে বিছানায় ফিরে ১০১ ডাবনে ১০০রানের একটা ইনিংস খেলে বউয়ের বেডের ইতিহাসে নাম লেখাবে । ঐ দিন অবশ্য আফতাব তাকে একটু সাহায্য করবে ।
:
৪.সখের বশে ফর্মের ধারাবাহিকতা রাখতে ১২৯ ও ১৩৫ রানের দুটো ইনিংস খেলবে ।
:
৫.আশরাফুল সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হয়ে যাবে তার বউয়ের কাছে স্কুপ শর্ট খেলে , যা আফতাব ও ভালো পাড়বে , মাগার মিসবাহ মারতে গিয়ে আউট হয়ে যাবে ।

জোকস ১৩৪। Common কিছু ফালতু স্ট্যাটাস নিয়া বিশ্লেষণ....

আর মনে মনে অনেকে বলে একটা লিখে আর একটা।
১.মন ভালো নেই ...
মনে মনেঃ মন ভালো নেই তো এখানে ডং মারাইতে আইস কেন এখানে লিকলে কি মন ভাল হয়া যাইব নাটকবাজ জত সব...
লিখেঃআহারে কেন কি হয়সে, কোন সমস্যা, আমাকে বলা যায়...???
২.কাল পরীক্ষা কিছু পড়ি নাই :/
মনে মনেঃ কিছু না পড়লে ফেসবুকে স্ট্যাটাস মাইরাতে আইস কেন ।
লিখেঃ আরে তোমার পরা লাগে নাকি তুমি তো গ্রেট না পড়লে ও চলবো।
৩.খুব লোডশেডিং হচ্ছে :|
মনে মনেঃ মোবাইল দিয়া হইলেও এটা সবাইকে জানানো কি খুব দরকার? তোর কি মনে হয় যাদের জানাইলী তারা তোর বাসায় জেনারেটর এর ব্যাবস্থা করে দিবে? না মোবাইল'এ কারেন্ট পাঠাইয়া দিবো।
লিখাঃ আর বইলোনা সব খানে এক দসা। সরকার যে কি করতাসে কিছু এ বুজিনা।
৪.মোবাইল এ এক টাকাও নাই......কি যে করি...? Miss u Jaan.
এই স্ট্যাটাস দেওয়ার ২টা কারণ হইতে পারে।
একঃ বুঝাইলো তারও GF/BF আসে।
দুইঃ ফ্রেন্ড লিস্ট এর কারো যদি দয়া হয়, আর চামে যদি মোবাইল এ ফ্লেক্সি পাইয়া যায় ।
মনে মনেঃ
BF নিলজ্জ ফেসবুক এ আবার স্ট্যাটাস.
GF আমার সাতে তো কথা বলে নাই তাইলে টাকা গেল কই।
বন্দুরা(ফকিরনী বা ফইড়া) তোর মোবাইল এ জীবনে ও টাকা থাকব না, একটা কল ও দিমু না টাকার ছিন্তা তো করিস এ না।
লিখাঃ
BFOFFLINE….:P
GF OFFLINE….:P
বন্দুরাউফফ সারা দিন কত কথা বলেরে ।। ওই তোর মোবাইল টাকা দিয়া দিমু নাকি, ওহো আমি যেখানে আসি ওখানে তো ফ্লেক্সি এ নাই।
৫. ঘুম আসে না কেন আমার :-|
মনে মনেঃ-এখন আমাদের কি করতে হবে? আন্নেরে ঘুম পাড়ানি গান হুনাইতে হবে....? মাইনসে ঘুমানের টাইম পাইনা, হে আইসে আজাইরা থাকলে যা হয় আর কি...
লিখাঃ কোন কিছু নিয়া কি টেঁনস আস নাকি, নাকি শরীল খারাপ কি হয়সে, কল দিব...? পিঃ
৬.কি স্ট্যাটাস দিবো? :|
মনে মনেঃ- দিয়াই তহ দিলি!! আর বুঝাইয়া দিলি তোর স্ট্যাটাস কি!! মানে বুঝাইতে চাইলাম নিজে থেকে কিছু লিখার মত যোগ্যতাও তোর নাই ।
লিখাঃ কি আর লিখবা তুমি কিছু লিখলে এ তো LIKE আরCOMMENTS
এর ডুম পরবে।

জোকস ১৩৩। স্যার আমি লাইট

 কচি এবং সোহেল দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
কচি : দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
সোহেল: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই সোহেল টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী সোহেল! তুমি ঝুলে আছ কেন..?
সোহেল খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বললঃ ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মাথা নষ্ট হয়ে গেসে তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটিতে যাও।
সোহেল কচির দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
কচি চেয়ে চেয়ে দেখল। সোহেল বেরিয়ে যেতেই সেও সোহেলয়ের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি..! তুমি কোথায় যাচ্ছ..?
কচি : কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে..?

জোকস ১৩২। কপালটাই খারাপ

বিমর্ষ এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন ওয়েটারকে।
মনে হছে অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লাচ্ছির গ্লাস ।
খাবার আগে ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখি।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লাচ্ছির গ্লাস অন্য একজনের হাতে।
তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন। এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে বসে কাঁদতে শুরু করলেন।
সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন, ‘প্লিজ, কাঁদবেন না, এক গ্লাস লাচ্ছিই তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস লাচ্ছি কিনে দিচ্ছি। শুনে তিনি বললেন, ‘আমি সে জন্য কাঁদছি না।
তাহলে..? জানতে চাইলেন ওই লোকটি।
তিনি বলতে শুরু করলেন, ‘ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট ঝগড়া হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই হলো;
অফিসে গিয়ে শুনলাম চাকরি চলে গেছে; বাসায় ফিরে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে•••
এত কিছুর পর ত্যক্তবিরক্ত হয়ে রেস্টুরেন্টে এসে বিষ খাব বলে লাচ্ছির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি•••
সেটাও আপনি খেয়ে ফেললেন! আমার তো কপালটাই খারাপ!!...পিঃ

জোকস ১৩১। সব কিছু নিয়ে গেছে

এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে "sex" করত।

একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতিক্রিয়ায় মগ্ন।

বেল বাজার সাথে সাথেই লোকটা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,

তার স্ত্রীঃ এই তুমি কাপড় ছাড়া কথা থেকে এসে হাজির হলা...?

স্বামীঃ আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে ।

স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার

"penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।.....পিঃ

জোকস ১৩০। ফ্লাটের দরজা খোলা

বদনা মিয়ার নাক চোখ ফুলা দেখে তার বন্ধু সামসু তাকে জিজ্ঞেস করলঃ কিরে দোস্ত তরে মারছে কে??

বদনা মিয়াঃ পাসের ফ্লাটের পলি আন্টি।

সামসুঃ কেন??

বদনা মিয়াঃ আর বলিস না, সেদিন সিড়ি দিয়ে নামার সময় দেখি পলি আন্টির ফ্লাটের দরজা খোলা, কৌতুহল বশত রুম এ গিয়ে দেখি পলি আন্টি শুধু ব্রা পরে শুয়ে আছে।
আন্টির "Boobs" দেইখা তো আমার মাথা নস্ট, দোস্ত বুঝলি নিজেরে আর সামলাইতে পারলাম না। "Boobs" টিপ তে শুরু করলাম, পাচ মিনিট টিপার পর দেখলাম পলি আন্টি চোখ খুইলা আমার দিকে তাকাইল, আমি তো ভয়ে দৌড় দিলাম।

সামসুঃ ওওও বুঝছি, তুই "Boobs" ধরছস তাই তরে ঘুসি মারছে??

বদনা মিয়াঃ আরে না, সে ঘুসি মাইরা কইল, আমার সেদিন সেক্স উঠায়া চইলা আইলি ক্যা??

জোকস ১২৯। আবেদনপত্র

ছোট্ট পাপ্পুর স্কুলে ছুটির জন্য আবেদনপত্র....:-

প্রিয় স্যার,
আমি কালকে খেলতে যাব, স্কুলে আসবো না...
.
আসবো না
.
আসবো না
.
আসবো না
.
যা খুশি তাই করেন...
.
তাও কিন্তু আমি আসবো না...!!!

আর মাকে কিছু বলবেন নাহ !!!

ধন্যবাদ , (আমি কিন্তু আসবোই না)

3D picture

একটি সুন্দর 3D picture আপনাদের জন্য পোস্ট করলাম।আশা করি ভাল লাগবে......

জোকস ১২৮। ৫ পাইলাম কিভাবে?

স্যার : ওই বাঁদর , পরীক্ষায় ৫ নাম্বার পাওয়ার পরও হাসছিস কিভাবে ?
ছা্ত্র : স্যার ওই জন্যইতো হাসছি, আমি এই ৫ পাইলাম কিভাবে?

জোকস ১২৭। একজন পারফেক্ট বয়ফ্রেন্ডের নমুনা!!

এক মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে নিয়ে মার্কেটে শপিং করতে গিয়েছে।। তাড়াহুড়ায় মেয়েটি টাকা নিয়ে বের হতে ভুলে গেছে।। তাই, কেনাকাটা শুরু করার আগে বললঃ
"জান, আমি তো টাকা আনতে ভুলে গেছি।। তুমি কি আমার শপিং এর টাকাটা দিবে আজকে?? আমি পরে তোমাকে একদিন শপিং করে দিবো!!"
ছেলেটি সাথে সাথে পকেট থেকে কিছু টাকা বের করে দিয়ে বললঃ
"জান, অযথা টাকা নষ্ট করে কি লাভ বলো!? এরচেয়ে এই ২০টা টাকা দিয়ে রিকশা করে বাড়ি চলে যাও, তারপর টাকা নিয়ে ফেরত আসো!! আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছি!!"

জোকস ১২৬। ছেলেদের কাছে মেয়েরা

মেয়েঃতুমি আমার শখের ফুলদানী ভেঙ্গে ফেলছ :'( :@ !!!!
ছেলেঃএটা হঠাৎ করে হয়ে গেছে আমি তো ইচ্ছা করে করি নাই!!
মেয়েঃআমি বিশ্বাস করতে পারছিনা এটা তুমি করতে পারলে :(
ছেলেঃ আমি খুব দুঃখিত!!!
এখন দেখা যাক যখন মেয়ে কিছু ভুল করে...
ছেলেঃতুমি আমার পোষা কুকুর টাকে হারিয়ে ফেলছ!!!
মেয়েঃআমি কি এটা ইচ্ছা করে করছি??!!!
ছেলেঃআমি বুঝলাম না এত অসাবধান কিভাবে হলে!!
মেয়েঃআমার এমনিতে খারাপ লাগছে আর তুমি আমাকে আবার ধমক দিচ্ছ!!! :'( :'(
ছেলেঃ স্যরি!!!!!!!!!!!

জোকস ১২৫। তাকে ধর্ষন বলে

ভার্সিটিতে সমাজ ক্লাস চলছে.....
শিক্ষক বলছেন:
আজ আমরা ধর্ষন বিষয়ে পড়ব। আচ্ছা রাজন
বলতো ধর্ষন কাকে বলে? রাজন: কর্তার ইচ্ছায়
কর্তীর অনিচ্ছায় পরষ্পরে ঘর্ষনের ফলে যে বর্ষণের
সৃষ্টি হয় তাকে ধর্ষন বলে ।

জোকস ১২৪। ওষুধটা কিনে নিন

রোগী : ডাক্তার সাহেব আমি খুব চুলকানির সমস্যায় ভুগছি। দয়া করে আমাকে একটা ওষুধ দিন।
ডাক্তার : দোকান থেকে এই ওষুধটা কিনে নিন।
রোগী : এতে কি চুলকানি সেরে যাবে?
ডাক্তার : আমি আপনার নখ বড় করার ওষুধ দিয়েছি। যাতে আপনি ভালোভাবে চুলকাতে পারেন।;P

জোকস ১২৩। বিরক্ত করবেন না

মাহিদ সাহেব হোটেলে বসে ভাত খাচ্ছেন।
ওয়েটার: একি! স্যার, আপনি শুধু শুধু ভাত খাচ্ছেন! আপনাকে তরকারি এনে দেব?
মাহিদ সাহেব: আহ্! জানেন না, আমি গণিতের শিক্ষক? আমি এখানে বসে অঙ্ক করছি, বিরক্ত করবেন না।
ওয়েটার: কী অঙ্ক, স্যার?
মাহিদ সাহেব: ধরি, ভাতের সঙ্গে ডাল রয়েছে!

Facebook Twitter RSS