M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

আপনার সিম্বিয়ান ফোন হ্যাক করে সিম্বিয়ানের আসল মজা উপভোগ করুন।

মুলতত্বঃ অনেক সময় দেখা যায়যে, সিমবিয়ান ফোনে সফটয়ার ইন্সটল করার সময় Certificate Expired, Unable to isntall জাতীয় বিভিন্ন লেখা আসে ফলে ঐ সফটয়ার ইন্সটল করা যায় না। এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় একটাই- তা হল সিমবিয়ান ফোনটি হ্যাক করা।
যন্ত্রপাতিঃ
১. Norton Symbian Hack
২. RomPatcherPlus_3.1
৩. X-Plore
৪. Isntallserver.exe
কাজের ধারাঃ
১. প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে Extract করে নিন।এবার Extract করা পুরো ফোল্ডারটি আপনার ফোনের মেমরি কাড© এ নিয়ে নিন।
অথবা

২. Norton Symbian Hack  ইন্সটল করুন। এটি ওপেন করে Antivirus>Quarantine list এ যান। এখানে ৩ টি ফাইল পাবেন (কোন কোন ক্ষেত্রে কম হতে পারে)।এবার Option থেকে Restore All করুন।Exit দিয়ে বের হয়ে আসুন। এবার Norton Symbian Hack অ্যাপ্লিকেশন টি ফোন থেকে রিমুভ/ডিলেট করে দিন। ফোন Restart চাইলে Restart দিন ( Restart না চাইলেও Restart দিন ।

৩. এবার X-Plore ‍সফটওয়ার টি ইন্সটল করুন।

৪. এবার RomPatcherPlus_3.1 ইন্সটল করুন।

৫. RomPatcher+ ওপেন করুন। Option থেকে All Patches> Apply All দিন।

৬. এবার আপনার ফোনের ভার্সন অনুযায়ী C:/sys>bin ফোল্ডারে  Isntallserver.exe ফাইলটি কপি পেস্ট করে দিতে হবে।তার জন্যে X-Plore ওপেন করে 0(জিরো) চাপুন। এখান Show Hidden File এবং Show System file/folders এ টিক (Ö) দিন। এবার খেয়াল করে দেখেন যে, আমি আপনাদের যে Isntallserver নাম এর ফোল্ডার দিয়েছি তাতে চার ধরনের Isntallserver.exe ফাইল রয়েছে। আপনার মোবাইলে কোনটি সাপোর্ট করবে তা বের করার জন্যে www.google.com এ একটু খুজতে হবে।  www.google.com আপনার ফোনের নাম এবং সাথে লিখবেন Full specification ( যেমন: Nokia 6120c full specification ) তাহলে দেখবেন অনেকগুলো ওয়েব সাইটের ঠিকানা আসবে সেখান থেকে যেকোন একটিতে ঢুকে দেখবেন যে, আপনার ফোনের সম্পুর্ন বিবরন আসবে। এখান থেকে OS কি তা দেখবেন। যেমন, আমার Nokia 6120c এর OS: Symbian OS v9.2 S60 অর্থাৎ আমার দরকার Symbian v9.2 ফোল্ডারে যে Isntallserver.exe আছে সেটি। তাহলে আপনার ফোনের ভার্সন অনুযায়ী Isntallserver.exe ফাইলটি X-Plore এর দ্বারা C:/sys>bin ফোল্ডারে নিয়ে নিন। ভার্সন অনুযায়ী Isntallserver.exe ফাইল না নিলে দেখবেন যে, আপনার কোন ইন্সটল করা ‍সফটওয়ার রিমুভ করা যাচ্ছে না। তাই নিশ্চিত হয়ে নিন কোনটি আপনার প্রয়োজন।
৭. কপি-পেস্ট হয়ে গেলে ফোন টি বন্ধ করে আবার চালু করুন। ব্যাস আপনার ফোনটি হ্যাক হয়ে গেল।

ফলাফলঃ আপনার ফোনটি হ্যাক হল কিনা টেস্ট করার জন্যে আমার দেয়া অপেরামিনিটি ইন্সটল করুন। যদি ইন্সটল হয় তবে আপনি এবং আমি দুজনেই সফল।

মজাঃ এতো কষ্ট করে আপনার ফোন হ্যাক করলেন আর হ্যাক করার মজা নিবেন না তাতো হতে পারেনা! আরেকটু কষ্ট করে আপনার ফোনের Setting>Phone Setting>Connection>Accesspoint এ যান।এবার Option থেকে New access point এ যান এবং নিচের মত করে প্রত্যেকটি জায়গায় ঠিকমত লেখেন।
1. Connection name: Free
2. Accesspoint Name: GP INTERNET PROXY 2
3. Apn: gpinternet (যাদের মোবাইলে Apn অপসন নাই তাদের এটা দরকার নাই)

4.এবার Option থেকে Advance Setting এ যান এবং Proxy Server: 82.145.210.16
5.Port: 80 লিখে Back চেপে চেপে বের হয়ে আসুন।
এখন আমার দেয়া অপেরামিনি ওপেন করুন এবং Menu>Setting>Advance>Connection>Free সিলেক্ট করে Back চেপে বের হয়ে আসুন আর এই অপেরা মিনি দিয়ে ইচ্ছামত ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন।

মন্তব্যঃ কোন ‍সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

পেনড্রাইভ রাখুন সম্পুর্ন নিজের নিয়ন্ত্রনে

আমরা প্রায় সবাই কম বেশী পেনড্রাইভ ব্যাবহার করি ডাটা ব্যাকআপ এর জন্য।কিন্তু অনেক সময় অনেক বন্ধু অথবা অফিস কলিগ এটা কে ব্যাবহার করতে চাইবে। আর তখন -ই ঘটবে বিপত্তি,অনেক সময় তাদের কম্পিউটার এ ভাইরাস গুলি অনাকাংক্ষিত ভাবে আপনার পেনড্রাইভ এ চলে আসতে পারে।তাই পেনড্রাইভ নিয়ন্ত্রনে রাখা টা জরুরী।
আসুন আমরা এবার দেখি কি করে পেনড্রাইভ সম্পুর্ন নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়-
১।প্রথমে notepad ওপেন করে নিচের কোড টি লিখুন
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
“WriteProtect”=dword:00000001
সেভ করুন romel_soft.reg নামে
এরপর এটি কে ডাবল ক্লিক করুন ,yes বাটনে ক্লিক করুন ,এবং OK করুন
ব্যস, এবার কোন ফাইল আপনার pendrive এ সেন্ড করুন।
নাহ কিছুতেই সেটি pendrive এ যাবে না। কি মজা !! আপনার পেনড্রাইভ নষ্ট করছি !!
নাহ্‌ ,আর আপ্নাদের কান্না সহ্য হচ্ছে না। ঠিক করে দিচ্ছি পেনড্রাইভ
২। আবার notepad ওপেন করে নিচের কোড টি লিখুনঃ
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
“WriteProtect”=dword:00000000
সেভ করুন romel_soft2.reg নামে
এরপর এটি কে ডাবল ক্লিক করুন ,yes বাটনে ক্লিক করুন ,এবং OK করুন.
এবং পেনড্রাইভ খুলে আবার লাগান
এরপর যে কোন ফাইল সেন্ড করুন পেন্ড্রাইভ এ , এবার পেন্ড্রাইভ এ গিয়ে দেখুন,আপনার পাঠানো ফাইল ঘুমাচ্ছে।
ধন্যবাদ ।ভালো থাকবেন

আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা দেবে বিশ্বস্ত বন্ধুরা!

undefined
সোস্যাল নেটওয়ার্কিং এর যুদ্ধে এগিয়ে থাকতে নিত্যনতুন সুবিধা যোগ করছে ফেইসবুক। ইদানিং যে আপডেট গুলো আসছে ফেইসবুকে তার সবচেয়ে নতুন সংস্করণ হচ্ছে বিশ্বস্ত বন্ধুদের সাহায্যে হ্যাক হওয়া একাউন্ট উদ্ধার করার পদ্ধতি। আপনার বিশ্বস্ত বন্ধুরা এবার এগিয়ে আসবে আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায়। অনেকের হয়তো এই সুবিধা এখনো সংযোজিত হয়নি কারণ এখনো বেটা টেস্টিং চলছে। তবে, একাউন্ট এর নিরাপত্তার খাতিরে সেলুলার সার্ভিস টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, এই সুবিধা টাও সেরকম গুরুত্বপূর্ণ একটি সংযোজন।
facebook trusted friends

হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে আনুন আপনার বিশ্বস্ত বন্ধুদের সাহায্যেঃ

বিশ্বস্ত বন্ধুর সাহায্য নিয়ে একাউন্ট রিকভারি করা হচ্ছে সবচেয়ে নতুন আপডেট একাউন্টের নিরাপত্তার জন্য। আপনার কাছের ৩-৫ জন কে আপনি যদি বাছাই করুন বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে তবে কোনভাবে যদি আপনার একাউন্ট হ্যাক হয়, অথবা আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে যান তবে সেই বন্ধুদের কাছে ফেইসবুক অথরিটি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উপায় এবং করণীয় এর বিবরণী পাঠাবে।
সার্ভিস টি চালু করার জন্য Account Settings –> Security –> Trusted Friends এ গিয়ে ৩-৫ জন কাছের বন্ধু কে অ্যাড করে রাখুন। তবে মনে রাখবেন, এখনো বেটা টেষ্টিং এ আছে। তাই অপশন টি না পেলে চিন্তা করার কিছু নেই, কয়দিন পরেই হয়তো পাবেন।
একবার চালু করার পরে, যদি কখনো কোন কারণে আপনার একাউন্টে আর লগ ইন না করতে পারেন, তবে ফেইসবুক ইন্টারফেইস এক কাছের বন্ধুদের কাছে সিকিউরিটি কোড পাঠাবে যা আপনি লগ ইন করার জন্য ব্যবহার করবেন। এবং সঠিক কোড দিলে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা লাগতে পারে একাউন্ট এর রিকভারী করার জন্য। হয়তো ২৪ ঘন্টা একটু বেশি সময় মনে হতে পারে, কিন্তু একাউন্ট হারানোর মত বাজে তো আর নয়।

কম্পিউটার হ্যাং ছাড়ান এক ক্লিকে (কোন সফটওয়ার ছাড়া)

সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করতেছি আমার আজকের টিউন । কেমন আছেন সবাই । আশা করি সবাই ভালো আছেন ।
অনেক দিন পর আবারো নতুন কিছু নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে । শিরোনাম দেখেই হয়ত বুঝতেই পারছেন কি নিয়ে আলোচনা করব ।
১/ প্রথমে আপনি Task Manager এ ক্লিক করেন ।
২/ এবার Task Manager গিয়ে More Details এ ক্লিক করুন ।
৩/ Task Manager এর ওপরের দিকে দেখুন (File Options View) এ্ই ৩টি অপশন পাবেন ।
৪/ ওখান থেকে Options এ ক্লিক করে ওখান থেকে Always On Top এ ক্লিক করুন ।
আপনার কাজ শেষ ।
এবার কম্পিউটার হ্যাং করুন বা হ্যাং হলে Task Manager অপেন করুন এবং অনাকাংখিত Application গুলো Close করুন । এখন প্রশ্ন হচ্ছে কম্পিউটার হ্যাং হলে Task Manager Hang Application এর নিচে থাকে বলে কাজ করা যায় না । কিন্তু আপনি যখন ওপরের কাজগুলো করে আসবেন তখন Task Manager সব Application এর ওপরে পাবেন এবং আপনার কাজ করতে পারবেন ।
হ্যাং হলে Task Manager এ যাওয়ার নিয়ম হলো :- Ctrl + Shift + Esc Key এক সাথে চেপে ধরুন ।

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর ৫ উপায়

undefined
কম্পিউটারটির কাজের গতি কমে গেলে সেটি মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু সহজেই এড়ানো যায় এই সমস্যা।
গতি বাড়িয়ে নিন স্টার্টআপের
বেশিরভাগ সময় কম্পিউটারের গতি কমে আসার কারণ, কম্পিউটারটি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গে একাধিক সফটওয়্যার বা টাস্ক চালু হয়ে যাওয়া। Autoruns-এর মতো টুল ডাউনলোড করে সফটওয়্যারগুলো স্টার্টআপের সময় চালু হয়ে যায়। তবে সবসময় প্রয়োজন পড়েনা এমন সফটওয়্যারগুলো ডিসএবল করে রাখতে পারেন। অথবা ব্যবহার করা যেতে পারে উইন্ডোজের বিল্ট ইন ইউটিলিটি MSConfig। স্টার্টআপ ট্যাবে গিয়ে সার্চ বা রানে টাইপ করুন MSConfig। এরপর আইটিউনস, অব্যবহৃত মেসেঞ্জার বা প্রিন্টারের মতো যে সফটওয়্যারগুলো পিসি চালু হবার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজন হয়না, টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন সেগুলোর ওপর থেকে। এরপর পিসি রিস্টার্ট করলে সেগুলো নিজে নিজে চালু হবে না। ফলে কিছুটা বাড়বে এর গতি।
বেছে নিন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
ইন্টারনেট সার্ফিং যদি খুব ধীরগতির হয়, কয়েকটি সহজ পরিবর্তন এ সমস্যার সমাধান করতে পারে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করলে তার বদলে গুগল ক্রোম ব্যবহার করুন। দ্রুত গতির সার্ফিং সুবিধার কারণে জনপ্রিয়তা পেয়েছে গুগলের ব্রাউজারটি। ক্রোম সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ব্রাউজিং ডেটা’য় যান এবং কুকি, ক্যাশ, ব্রাউজিং হিস্ট্রি এবং ডাউনলোড হিস্ট্রির মতো টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলগুলোর ওপর টিক দিন।
এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন পিরিফর্মের সফটওয়্যার CCleaner। সফটওয়্যারটি ব্রাউজার, উইন্ডোজ এবং রেজিস্ট্রির সব টেম্পোরারি ফাইল মুছে ফেলে গতি বাড়িয়ে দেবে আপনার কম্পিউটারের।
আনইনস্টল করুন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
অব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো আনইনস্টল করলে চাপ কমবে আপনার পিসির ওপর। উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের মতো সফটওয়্যারগুলো চালাতে প্রয়োজন হয় অনেক বেশি কম্পিউটিং ক্ষমতার। এ ধরনের সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার না করলে আনইনস্টল করে দিতে পারেন। বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ওপেন সোর্স ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন, যা কম্পিউটারের র‌্যামের ওপর কম চাপ সৃষ্টি করে।
ব্যবহার করা যেতে পারে ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার। ওপেন সোর্স মিডিয়া প্লেয়ারটি ডিভিডি রিপ করে এবং প্রায় সব ফরম্যাটের মিডিয়া ফাইল চালাতে পারে। অ্যাডোবি রিডারের বদলে ব্যবহার করতে পারেন FoxIt Reader যা অ্যাডোবি রিডারের তুলনায় কম র‌্যাম ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট অফিসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন ওপর সোর্স ওয়ার্ড প্রসেসর AbiWord এবং অ্যাপাচির Open Office।
চালু করে দিন অটোম্যাটিক আপডেট
সফটওয়্যার আপডেট নোটিফিকেশন সামনে আসলেই আলসেমি করে ‘রিমাইন্ড মি লেটার’ ক্লিক করা যেনো একরকম অভ্যাসেই পরিণত হয়েছে আমাদের। রিমাইন্ড মি লেটারে চাপতে চাপতে কম্পিউটারের গতি এতোটাই কমে আসে যে, শেষ পর্যন্ত পুরো একটি দিনই পার করতে হয় সফটওয়্যার আপডেট করতে গিয়ে। পুরো একদিন সফটওয়্যার আপডেট করে কাটানো এড়াবার সহজ উপায় হচ্ছে সফটওয়্যার আপডেটগুলো অটোম্যাটিক করে দেয়া।
মাই কম্পিউটারের প্রপার্টিজ থেকে চলে যান অটোম্যাটিক আপডেট অপশনে। নিশ্চিত করুন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারের আপডেটগুলো যেনো অটোম্যাটিক ডাউনলোড হয়ে ইনস্টল হয়ে যায়। কোনো সফটওয়্যার ম্যানুয়ালি আপডেট করার প্রয়োজন আছে কিনা তা জানতে FileHippo.com থেকে Update Checker সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করে কোনো সফটওয়্যারের আপডেট অনলাইনে আছে কিনা তা জানিয়ে দেবে মুহ‚র্তের মধ্যে।
প্রয়োজনে আপগ্রেড করুন হার্ডওয়্যার
কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর কার্যকর উপায়গুলোর একটি হচ্ছে গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার। আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড কিনে মাদারবোর্ডে ব্যবহার একটু জটিল হলেও গতি বাড়ানোর উপায়গুলোর একটি এটি। কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হচ্ছে র‌্যাম বাড়িয়ে নেয়া। র‌্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি বা র‌্যামের ক্ষমতা বাড়ালে গতি বাড়বে আপনার কম্পিউটারের।
সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য সবসময় ডাউনলোড ডটকমhttp://download.cnet.com বা এ ধরনের নির্ভরযোগ্য সাইট ব্যবহার করুন।
তবে, যারা সফটওয়্যার ইনস্টলসহ কম্পিউটারের বিভিন্ন অপশন নিয়ে কাজ করেছেন তেমন অভিজ্ঞতা থাকলেই কেবল আলোচিত পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। নইলে যে কোনো ভুল আপনার ঝামেলাই কেবল বাড়াবে।

কম্পিউটার Slow হয়ে গেছে? No Tension!!!Speed নিয়ে যান।

আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে শুভেচ্ছা।আজ আমি আপনাদের কিছু টিপস দেব (হয়ত আপনি আগে থেকেই জানতেন) যা আপনার PC কে আরও Speed দিতে পারে। কথা না বাড়িয়ে কাজে আসি ।নিম্নের কাজগুলো করে দেখুন :
  • Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে Right Button ক্লিক করে Task Manager খুলুন। তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো Program- তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে যেগুলো এখন কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দিন। যদি কিছু ভুল করে বন্ধ করে ফেলেন এবং অপারেটিং সিস্টেমের যদি কোন সমস্যা হয় তবে PC রিস্টার্ট করুন।
  • কিছু সময় পরপর Start এ গিয়ে Run লিখে এনটার দিয়ে tree লিখে ok করুন।
  • Control Panel এ যান। Add or Remove এ দুই ক্লিক করুন।  Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বামপাশে অদরকারি program গুলোর পাশের টিক চিহ্নগুলি তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে program গুলো আপনার কাজে না সেগুলোর টিক চিহ্নগুলো তুলে OK করুন। এখন next এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish এ ক্লিক করুন।
  • অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

Facebook Twitter RSS