M.A.A. NAFISH PEEZON. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Download করে ফেলুন সম্পূর্ণ ওয়েব সাইট !!!!

আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভাল । এটা আমার প্রথম টিউন । আজকের টিউন টা করব ২ টা সফট নিয়ে । এই দুইটা সফট অনেক নাদুস-নুদুস টাইপ তবুও অনেক শক্তিশালী । আমরা সবাই নেট ব্যবহার করি কিন্তু নেট এর গতি অনেকের ই গাধার গতির মত । তাই বেশির ভাগ সময় ই একটা পেজ লোড হতে অনেক সময় লাগে । তাছাড়া অনেকেই অনলাইনে Tips-tricks পরেন যে সাইট গুলো তেমন আপডেট করা হয় না কিন্তু পেজ অনেক । তাই শুধু শুধু বিভিন্ন পেজ একদিনে দেখা অনেক ঝামেলার ব্যাপার । তখন হয়ত অনেকেই আমার মত ভাবতে পারেন ” আহারে যদি সাইট টা পিসি তে সেভ করে রাখতে পারতাম !!!!” অনেক খুঁজাখুঁজি করার পর অনেক সফট পেলাম যেগুলো একটি সাইট কে সম্পূর্ণ সেভ করে রাখে পিসির হার্ড ড্রাইভ এ । কিন্তু বেশীর ভাগ সফট ই টাকা খরচ করে কিনতে হয় । কিন্ত আজকের দুইটি সফট এর ফুল ভার্সন ডাউনলোড করতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে । এমন কি আপনি সম্পূর্ণ ব্লগ ও সেভ করে রাখতে পারবেন। আসুন দেখি সফট দুটি কি কি ।
১।HTTrack (3.4 mb)
সফট টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করার পর Launch করে নিচের মত Interface পাবেন । এটি একটি freeware । এখানে Next এ ক্লিক করুন ।

তারপর নিচের উইন্ডো আসলে আপনার ইচ্ছা মত Project Name আর Project Catagory দিন তারপর Next এ ক্লিক করুন ।

এবারে নিচের উইন্ডো আসলে Add URL… এ ক্লিক করলে Insert URL বক্স এ আপনার কাঙ্ক্ষিত URL দিয়ে ওকে করে দিন ।

ব্যাস আপনার ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে ডিফল্ট ফোল্ডার এ আপনি চাইলে আপনার পছন্দের ফোল্ডার এও সেভ করতে পারবেন ।

২।Teleport Pro 1.62
এটি একটি অফিসিয়াল সফট মানে টাকা খরচ করে কিনতে হয় । কিন্তু আমার ভাগ্য ভাল ফ্রিতে পেয়ে গেছি । ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করে ওপেন করলে নিচের মত interface আসবে

এখানে Project এ ক্লিক করে New Starting Address এ ক্লিক করতে হবে।

তারপর Starting Address Propertise এ URL আর Title দিয়ে ওকে করুন।

তারপর কোথায় সেভ করবেন দেখিয়ে দিয়ে Save এ ক্লিক করুন ।

একটা সমস্যা বেশির ভাগ সময় ই আমার বন্ধুরা আমাকে জিজ্ঞেস করে যে বেশির ভাগ সময় ই সাইট রেগুলার আপডেট হয় তখন কি করা যায় কিভাবে সাইট টা আপডেট করবে । এজন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন ।
১ ।HTTrack -
নেক্সট নেক্সট ক্লিক করার পর যখন নিচের উইন্ডোটি আসবে সেখানে নিচের ছবির মত অংশের ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Update existing download সিলেক্ট করে Add-URL এ ক্লিক করে লিঙ্ক দিয়ে দিন ।

২। Teleport
সফট টি ওপেন করার পর বামদিকে সেভ করা সাইট দেখা যাবে সেখানে যেটি Update কবেন তাতে রাইট ক্লিক করে Update now এ ক্লিক করেন । ব্যাস কাজ শেষ ।

আশা করি টিউনটা আপনাদের কাজে আসবে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ । আর আমার জন্য দোয়া করবেন ।  :D

SMS করুন পুরোপুরি ফ্রি, যে-কোনো দেশে যত খুশি তত!

বন্ধুরা কী খবর সবার? ভালো নিশ্চয়! ঈদ কেমন হলো? আশা করি ভালোই। এই টিউনটি ঈদের আগে করতে পারলে নিশ্চয়ই ভালো হতো। কারণ ঈদের সময় অনেকেই প্রচুর SMS করেছেন। আর সেসব SMS যদি বিনামূল্যে করা যেতো তাহলে কত ভালোই না হতো! কিন্তু এই ঈদই তো শেষ ঈদ নয়। সামনেই রয়েছে পবিত্র ঈদুল আজহা। আর মাত্র মাস দুয়েক বাকি। তখনই কাজে লাগবে এই লিঙ্কটি। সংগ্রহে রাখুন। শেয়ার করুন বন্ধুদের সঙ্গে। অবশ্য এতোদিনে হয়তো আপানাদের অনেকেই এই সাইটের খোঁজ পেয়েছেন। আমিও বেশকিছু দিন আগেই পেয়েছিলাম। কিন্তু সময়াভাবে শেয়ার করা হয়নি। থাক বন্ধুরা আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। সরাসরি চলে যান এই লিঙ্কে। এই লিঙ্কে (http://www.allmedialink.com/free-sms/) গেলে এমন একটি পেজ আসবে। স্ক্রিনশট দিলাম।
এরপর লেখা দেখবেন ‘please click here for details’। এখানে ক্লিক করলেই আপনি চলে যাবেন মূল পেজে। ব্যস কাজ শেষ! যে পেজটি আসবে সেটিরও স্ক্রিনশট দিলাম। তাহলে আর দেরি কেন? শুরু হয়ে যাক এখনই। মনে রাখবেন আপনি সর্বোচ্চ ১৩০ ক্যারেক্টার পর্যন্ত লিখতে পারবেন। এর বেশি লিখলে এসএমএসটি কিন্তু যাবে না!
টিউনার পেজ কয়েকদিন ধরে ডিস্টার্ব করছে কেন বুঝতে পারছি না। আমি কোনো লেখা লিখে পারছি না। ফন্ট কালার সাদা দেখাচ্ছে। লিঙ্কও যুক্ত করতে পারছি না। এই লেখাটা অন্য জায়গায় লিখে এখোনে পেস্ট করলাম। আপানার কিছু জানেন কী?

কোন সফটওয়ার ছাড়াই আপনার ফোল্ডারটিতে Password দিন।

সকলকে শুভ সন্ধ্যা ।আজ আমি আপনার দেখাব কিভাবে আপনি আপনার ফোল্ডার রে কোন সফটওয়্যার ছাড়া পাসওয়ার্ড দিবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
১।প্রথমে নিম্নে দেওয়া টেক্সট ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন ।
secret text

২।এরপর টেক্সট ফাইলটি ওপেন করুন
৩। ওপেন করার পর যেখানে যেখানে theotonius নামটি লেখা আছে সেখানে আপনার নিজস্ব ফোল্ডার এর নাম দিন।


৪।এরপর আপনার নিজস্ব পাসওয়ার্ড সেট করবেন যেভাবে!! type your password এর জায়গায় আপনার পছন্দের  পাসওয়ার্ডটি টাইপ করুন।


৫। এবার ফাইল টিকে আপনার পছন্দের নাম দিয়ে নামের শেষে .bat দিয়ে এবং All file এ সিলেক্ট করুন।আমি এখানে বুঝানোর জন্য দিয়েছি “secret.bat”

৬।এবার তৈরি ক্রিত ফাইল টি ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন দেখবেন একটি ফোল্ডার তৈরি হয়েছে সেখানে আপনার ডকুমেন্ট রেখে দিয়ে আবার  .bat ফাইল টির ডাবল ক্লিক করুন দেখবেন যে লেখা উঠেছে “Are you sure to lock this folder”y/n
যদি ফোল্ডার টিকে লক করতে চান তবে “Y” চাপুন। দেখবেন যে আপনার তৈরি ক্রিত ফোল্ডার টি হাইড হয়ে গেছে।
৭।পুনরায় ফোল্ডার টির লক খুলতে  .bat file টির উপর ডাবল ক্লিক করুন এরপর আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড টি টাইপ করুন দেখবেন ফোল্ডার টি ওপেন হয়েছে।
ধন্যবাদ সবাইকে ভাল থাকবেন।
আমার পোষ্টটি ভাল লাগলে কমেন্ট করুন। ভুল হলে ক্ষমা করবেন কারন এটি আমার প্রথম পোষ্ট

একটি ফেসবুক পেজের আত্নকাহিনী – লাইকে দে, কমেন্ট দে!!!

ফেসবুক বিপ্লবে দেশ ভেসে যাওয়ার মতো অবস্হা, নানা ধরনের বিপ্লব, ভাষা সংক্ষেপের বিপ্লব, e-বাংলিস নামে নতুন ভাষা চালু (নোবেলের আবেদন করা যায় না), অলিতে-গলিতে ফেসবুক পেজ (সেগুলোর নাম FDC-র বাংলা ছবির চেয়েও নিকৃষ্ট), তবে সবাই একটা জিনিসই চায় -

লাইক দে, কমেন্ট দে

নীচে এ রকম একটা পেজের কিছু চিত্র তুলে দিলাম ।
*** আচ্ছা ভাই, লাইক কি দেশে বিক্রি করা যায়? বা ডলার কামানোর কোন ব্যবস্হা আছে?
আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে এরা এই লাইক দিয়ে কি করে?
Click on Image for Larger Size










ফেসবুক বিপ্লবে দেশ ভেসে যাওয়ার মতো অবস্হা, নানা ধরনের বিপ্লব, ভাষা সংক্ষেপের বিপ্লব, e-বাংলিস নামে নতুন ভাষা চালু (নোবেলের আবেদন করা যায় না), অলিতে-গলিতে ফেসবুক পেজ (সেগুলোর নাম FDC-র বাংলা ছবির চেয়েও নিকৃষ্ট), তবে সবাই একটা জিনিসই চায় -
লাইক দে, কমেন্ট দে
নীচে এ রকম একটা পেজের কিছু চিত্র তুলে দিলাম ।
*** আচ্ছা ভাই, লাইক কি দেশে বিক্রি করা যায়? বা ডলার কামানোর কোন ব্যবস্হা আছে?
আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে এরা এই লাইক দিয়ে কি করে?

ওয়েব সাইটের ব্যানার তৈরি করুন খুব সহজে

আসসালামু আলাইকুম, বন্ধুগণ সবাই কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন। আপনারা যারা ওয়েব ডিজাইন করেন তাদের ওয়েব ডিজাইন করার জন্য ব্যানার তৈরি করতে হয়। যা কিনা একটু সময় সাধ্য ব্যাপার আবার যারা ভাল ফটোশপের কাজ যানেন না তাদের জন্য আরোও কঠিন একটি কাজ  তাই আপানাদের সুবিধার জন্য একটি ব্যানার তৈরির সফটওয়ার নিয়ে এলাম । যার মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার মনের মত ব্যানার ডিজাইন করতে পারবেন। সফট্ওয়ারটির নাম  banner maker pro. খুবই চমৎকার সফট্ওয়ার।  সফট্ওয়ারটি তুলনামূলক ছোট সাইজের। ফাইলটির সাইজ মাত্র ৮.৬৪ মেগাবাইট।


তাহলে আর দেরি কেন এখনি নিয়ে নিন এবং ইচ্ছামত ব্যানার তৈরি করুন।
ডাউনলোড করুন ইচ্ছামত “ এখান থেকে

ল্যাপটপের সাউন্ড বাড়িয়ে নিন ২০০% পর্যন্ত !!!

ল্যাপটপের কম সাউন্ড নিয়ে চিন্তিত ???
নিচের পদ্ধতির মাধ্যমে অনায়াসেই আপনার ল্যাপটপের সাউন্ড ২০০% পর্যন্ত বাড়িয়ে নিন :
>> প্রথমে আপনার ভলিউম বা স্পিকার আইকনের উপর মাউসের কার্সর নিয়ে গিয়ে রাইট বাটনে ক্লিক করুন ।
>> Playback devices লেখার উপর ক্লিক করুন ।
>> এরপর Speakers এর উপর ডাবল ক্লিক করেন ।

>> এবার Enhancement ট্যাবের উপর ক্লিক করুন ।

>> এবার Loudness Equalization এর Check বক্স মার্ক করে দিন ।


>> এবার Apply বাটনে ক্লিক করে OK চাপুন,  ব্যাস কাজ শেষ ।
এখন থেকে দেখুন আপনার  ল্যাপটপের সাউন্ড আগের থেকে প্রায় দ্বিগুন বেড়ে গেছে ।
*** যারা VLC Player ব্যবহার করেন তাদের জন্য এই পদ্ধতি ফলদায়ক নয় ।
*** এটি কেবলমাত্র উইন্ডোজ ৭ ব্যবহারকারীদের জন্য প্রযোজ্য ।

একজন কমবয়সী সফল আইটি ব্যক্তির বক্তব্য শুনুন, অনুপ্রেরনা পাবেন


outsourcing training in BDভারতে ‘এডুকেশন সিস্টেম ইন ইন্ডিয়া’ শীর্ষক একটি সেমিনার বসে ২০০৩ সালে। ব্যাঙ্গালুরু সেমিনার শুরু হয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর একটি গাড়ি এসে ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের গেটে দাড়াঁয়। বাইরের সিকিউরিটি গার্ডরা ভেবেছিল কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হয়ত এসেছেন। এজন্য এগিয়ে যেতেই দেখলেন গাড়ির ভেতর থেকে ১৭ বছর বয়সের একটি ছেলে বেড়িয়ে এল।
এ সেমিনার কক্ষে প্রবেশ করতে গেলে বাধা পায়। তাকে জানানো হয়, এ সেমিনারে অংশ নিতে হলে কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে হবে। কোনো কলেজ পড়ুয়ার জন্য এ সেমিনার না। বিড়ম্বনায় পড়ে ছেলেটি ফোন দেয় সেমিনার উদ্যোক্তাদের। তারা এসে ছেলেটিকে স্বাগতম জানায়। আর ওদিকে সিকিউরিটি গার্ডরা হতভম্ব!
ছেলেটির নাম সুহাস গোপিনাথ। ব্যাঙ্গালোরের তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠান গ্লোবালের সিইও এবং একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট। সুহাস বিশ্বে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধান নির্বাহী হিসেবে উল্লেখযোগ্য একটি নাম।
কে এই সুহাশ? এত কম বয়সে কিভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল! এমন প্রশ্ন সবার ভেতরই আসতে পারে। তার সেই গল্প সে নিজেই করেছিল এক সাক্ষাৎকারে। পরেতা একটি গল্প আকারেই অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে প্রকাশ পেয়েছে। অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো এ গল্প অনুবাদ করে স্বপ্নযাত্রার পাঠকদের জন্য তুলে দেওয়া হলো।
আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা ইন্ডিয়ান আর্মিতে বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করতেন। এজন্য এয়ার ফোর্স স্কুলেই আমি পড়াশোনা শুরু করি। ছোটবেলায় থেকে এ পৃথিবীর প্রাণীকূল নিয়ে আগ্রহবোধ করতাম। কিন্তু সেই বয়সে আমার বন্ধুরা সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পড়ে থাকতো। তাদের কাছে গল্প শুনতাম। এই যন্ত্রটির প্রয়োজনীয়তার কথা শুনে বাবার কাছে একটা কম্পিউটার কেনার আবদার করলাম। সেই সময়টাতে কম্পিউটারের দাম অনেক বেশি ছিল। তাই কেনার সামর্থ্য বাবার ছিল না।
পরে ভাবলাম বাসার কাছে সাইবার ক্যাফে আছে, সেখানে গিয়েই কম্পিউটারের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক। আমি প্রতিদিন সাইবার ক্যাফেতে যেতাম। আমি বিস্মিত হতাম। এ অদ্ভুত যন্ত্রটি দিয়ে করা যায় না এমন কিছুই যেন নেই। আমি ইন্টারনেটের সঙ্গে পরিচিত হলাম। নিজে নিজেই ব্রাউজ করা শিথলাম।
বিভিন্ন সাইটে গিয়ে ঘুরে আসতাম। তখনই হুট করেই মনে হলো, ব্রাউজ করার জন্য আমরা যে ওয়েব সাইটটি দেখতে পাই সেটা বানানোর কৌশলটা কিভাবে রপ্ত করা যায়। ব্রাউজ করেই তখন একটি ই-বুক খুঁজে পেলাম। বইটি পড়ে পড়ে হালকা কাজও করতাম।
আমি টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেখানেই কাটাতাম। কিন্তু সেই টাকার পরিমাণ অল্প ছিল বলে আরও সময় থাকতে পারতাম না। তখনই খেয়াল করলাম সাইবার ক্যাফেটি দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে। আমি  এরপর সাইবার ক্যাফের মালিককে একটি প্রস্তাব দিলাম। তাদের বললাম, আমি এ সময়ে আপনার ক্যাফেতে কাজ করবো। আপনার গ্রাহকদের খেয়াল করবো। সেজন্য কোনো টাকা নয়, আমাকে অফুরন্ত সময় ফ্রি ব্রাউজিং করতে দিতে হবে।
আমার কথা শুনে মালিক প্রথমে অবাক হয়ে গেল। তিনি আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন। এটাকে আমার জীবনে প্রথম কোনো ব্যবসায়ীক ডিল বলতে পারেন। যদিও এখানে টাকাটা মূল বিষয় ছিল না। মূল বিষয় ছিল আমার আগ্রহ।
সুযোগ পেয়েই আমি কাজে নেমে পড়লাম। আমি নিজেই পরীক্ষামূলকভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করতে শুরু করলাম। এরপর ওয়েবসাইট তৈরি করাই আমার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেল। শুরু করলাম ফ্রি-ল্যান্সিংয়ের কাজ। যখন আমি প্রথম কোনো ওয়েব সাইট তৈরি করার প্রস্তাব পেলাম তখনও আমি ছোট।
ফ্রিল্যান্স মার্কেটে নিবন্ধন করারও বয়স হয়নি। এজন্য ওয়েবসাইট বিল্ডার ক্যাটাগরিতে আমি নিজের নাম নিবন্ধন করলাম। খুব কম খরচে আমি প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করে দেই। তা বানিয়ে একশ ডলার আয়ও হয়।
কিন্তু এ বয়সে আমার কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। তাই বাধ্য হয়েই বাবাকে সব বিষয়ে বলতে হলো। এর আগ পর্যন্ত বাবা কিছুই জানতেন না। বাবাকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা বোঝালাম। আমার বাবা বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে কিছুই বললেন না। আমাকে খুশী মনে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দিলেন।
আমার কাছে টাকা এসে পৌছালো। কিন্তু কোনোভাবেই অর্থ আমাকে টানছিল না। কারণ আমার কাছে শেখার আগ্রহটা বড় ছিল। মনে হচ্ছিল এখনও অনেক কিছু শেখার আছে। এমনও বহু ওয়েবসাইট সেসময় আমি তৈরি করেছি একদম ফ্রিতে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমার কাছ থেকে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিয়েছে।
ধীরে ধীরে মনে হলো নিজের একটা পোর্টফোলিও থাকলে ভালো হয়। তাই নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করি। যেখানে আমার স্কিল সম্পর্কে উল্লেখ ছিল। এরপরই বহু প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা শুরু করে।
আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন কম্পিউটার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যায়। কিন্তু সে সময় আবার আমার বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শুরু করল। তাই বাবাই কষ্ট করে ভাইয়ার জন্য কম্পিউটার কিনে ফেলল। তাই আমার আর কিনতে হয়নি। তখন কিছু মজার ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠান আমাকে চাকরির প্রস্তাব দেয়। তখন আমার বয়স সবে ১৪।
একটি নেটওয়ার্ক সলিউশন প্রতিষ্ঠান আমাকে বলে, তোমার পড়ার সমস্ত খরচ আমরা দেব। তুমি এখানে পার্টটাইম কাজ করবে এবং পড়াশোনা করবে। কিন্তু ততদিন আমি বিল গেটস আমার আদর্শ হয়ে উঠেছে। কারও জন্য কাজ নয়, নিজেই কিছু করার ইচ্ছা আমার ভেতর তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। সেজন্য সেই চাকরির প্রস্তাব তখন গ্রহণ করিনি।
শুরুতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে গেলেই সবাই আমার বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলতো। এজন্য নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। তারপর সবাইকে বোঝাতে চাই, কাজটাই আসল। বয়স আর শিক্ষাগতযোগ্যতা এখানে মূখ্য নয়। এমনকি আমার প্রতিষ্ঠানে নীতিতেই আছে, কাজ জানলেই যেকোনো তরুণ এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারবে। এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা বয়স কোনো মূখ্য বিষয় নয়।
ক্লাস নাইনের সামার ভ্যাকেশনেই ‘গ্লোবাল’ নাম দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। যুক্তরাষ্ট্রে এ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন হয়। ভারতে নিবন্ধন করতে গেলে ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স লাগে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রতিষ্ঠান চালু করতে লাগে ১৫ মিনিট। আমার এক বন্ধুকে দিয়ে নিবন্ধন করাই। সে গ্লোবালের একজন বোর্ড মেম্বার।
অবাক কান্ড! আমি একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও! আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই। প্রথমদিন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখি একদিন আমার প্রতিষ্ঠান হবে মাক্রোসফটের মতো বিখ্যাত।
বাবা-মাকে কিছুই জানাইনি। পুরো বিষয়টি আমি গোপন রাখলাম। কারণ তারা শুনলেই বলবেন, পড়াশোনার ক্ষতি হবে। আমি কাজ শুরু করলাম। প্রথমে ওয়েবসাইট তৈরি, অনলাইন শপিং এবং ই-কমার্স সলিউশন দিয়ে শুরু করি। আমরা অনেক প্রোগ্রামারকে পার্টটাইম জব দিয়েছিলাম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর কাজ পেতাম তখন। মজার বিষয় ছিল, আমাদের তখনও কোনো অফিস ছিল না।
আমি খেয়াল করলাম ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বড় আইটি মার্কেট। যেটা একদমই ফাঁকা। আমি সুযোগ নিলাম। বেশ কয়েকটা স্প্যানিশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। তারা আমাকে লিখে পাঠালো, ভারতীয়রা স্প্যানিশ ভ‍াষায় একদম কাঁচা। তাই আমাদের কাজ দেওয়া যাবে না। কথাটা প্রচণ্ড গায়ে লাগলো। তখন আমার বয়স ১৭। এতো কম বয়সী একজন মানুষকে হারানো কঠিন। যতই শক্তিশালী হন না কেন আপনি।
আমি সঙ্গে সঙ্গে স্পেনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র জোগাড় করলাম অনলাইনে যোগাযোগ করে। তাদের বললাম, তোমরা আমার জন্য কাজ করো। তোমাদের সফলতার ওপরই সম্মানি নির্ধারণ হবে। তারপর আমাদের আজ পেছনে তাকাতে হয়নি। একই পদ্ধতিতে আমরা ইতালির মার্কেটও ধরে ফেলি।
আমার জন্ম ৪ নভেম্বর, ১৯৮৬। আর আমার প্রতিষ্ঠান শুরু হলো যখন বয়স ১৭। আমি প্রযুক্তিকে শেখার চেষ্টা করি। আমি কখনই মনে করি না আইটি কোনো টেকনোলজি। আমি মনে করি আইটি হলো বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের টুলস। এ স্লোগান নিয়েই গ্লোবাল ধারণার জন্ম।
বলতে গেলে একটি সাইবার ক্যাফে থেকে গ্লোবাল তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলাম। তখনও টাকাটা আমার কাছে মূখ্য ছিল না। আমি কাজ করতে চাইতাম। শিখতে চাইতাম। আগ্রহ মানুষকে বদলে দিতে পারে। জানার আগ্রহটাই বড়। টাকার পেছনে ছুটলে সারাজীবন শুধু এর পেছনেই ছুটে যেতে হয়। তাই কাজটাই আসল। নিত্যনতুন বিষয় শেখাটাই জীবনের সেরা অর্জন।

আপনার ব্লগসাইটে “Save Page as PDF” বাটন যুক্ত করুন





অনলাইনে যে কোন ওয়েব পেজকে বা ব্লগলেখাকে PDF ফাইল আকারে সেভ করা খুব সহজ ও ফ্রি একটি সার্ভিস।আপনার ওয়েবসাইটের বা ব্লগের ভিজিটরদের জন্য আপনি আপনার সাইটে “Save Page as PDF” এই বাটনটি যুক্ত করতে পারেন।এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের অনেক গুরুত্বপুর্ন তথ্য আপনার ভিজিটররা খুব সহজে PDF ফাইল আকারে সেভ করতে পারবে।আর এই বাটনটি যুক্ত করার জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে।প্রথমে যে কাজ করতে হবে তা হল আপনাকে এখানে ক্লিক করে যে রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি আসবে তা পূরন করে Web2PDF সাইটে রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করতে হবে।রেজিস্ট্রশন কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনি লগইন করে আপনার প্রয়োজনীয় আকারে পছন্দ মত মাপ দিয়ে আপনার ওয়েবপেজের বা ব্লগের জন্য বাটন তৈরী করে নিতে হবে।যখন আপনার বাটনের জন্য প্রয়োজনীয় মাপ দেয়া হয়ে যাবে তখন আপনি “Generate the JavaScripts” বাটনে ক্লিক করুন।এর পর আপনার তৈরি ওয়েবসাইটে বা ব্লগে যুক্ত করার জন্য “Save Page as PDF” বাটনের কোড পেয়ে যাবেন।


এরপর আপনার যে কাজটি করতে হবে মানে যেভাবে বাটন আপনার ব্লগে যুক্ত করতে হবে তা বলছি।আপনি এটি গ্যাজেট আকারে দেয়ার চেয়ে পেজের কর্নারে বাটনটি দেয়া অনেক ভালো।আর এ জন্য আপনার ব্লগে লগইন করে প্রথমে লেআউট পেজে যান,তারপর HTML সম্পাদন নির্বাচন করুন,এরপর “উইজিট টেম্পলেটগুলি বিস্তৃত করুন লেখাটিতে টিক চিহ্ন দিন মানে সিলেক্ট করুন।তারপর HTML কোড গুলো থেকে নিচের এই কোডটি বের করুন
এর ঠিক নিচেই আপনি আপনার জেনারেট করা জাভাস্ক্রিপ্ট গুলো পেস্ট করে দিন।তারপর টেম্পলেট সেভ ক্লিক করুন।তাহলেই আপনার সাইটে “Save Page as PDF” বাটন যুক্ত হবে।সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ব্লগের HTML এর অংশে অংশটি খোজার সময় যদি মজিলা ফায়ার ফক্স এর Edit মেনুর Find অপশনটি ব্যবহার করেন।এতে আপনার লেখা পেতে সুবিধা হবে।
সম্পুর্ন প্রক্রিয়াটি আরেকবার-
Generate the JavaScripts>Copy All Code>Go To Blogger and Login Your Page>Layout>Edit HTML>Click Expand Widget Template check box at the top right corner of your template code area>Find this Line “<data:
post.body/></p>” >after that line, paste the code which you have generated at the Web2Pdf
ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে HTML পেজে একই ভাবে <data:
post.body/></p> এর নিচে কোড গুলো পেস্ট করে দিলেই হবে।

আপনার ওয়েবক্যাম এর জন্য নিয়ে নিন চরম একটি সফটওয়্যার Webcam Max

ওয়েব ক্যাম চালানোর জন্য খুব ভালো একটি সফটওয়্যার Webcam Max। ছবি তোলার পাশাপাশি ছবিতে অনেক ধরনের ইফেক্ট ছবিতে দিতে পারবেন। এটির ফুল ভার্সন পাওয়া কষ্টকর। আমি আপনাদের Crack সহ ফুল ভার্সন এর লিংক দিচ্ছি। সফটওয়্যার সম্পর্কে আর বিস্তারিত কিছু বললাম না। ব্যবহার করলেই বুঝবেন কি চরম একটা সফটওয়্যার আপনাদের দিলাম
Crack করার নিয়মাবলীঃ
জিপ ফাইল আনজিপ করুন। সাধারন নিয়মে ইন্সটল এর সবার শেষের ধাপে Run WebcamMax এর পাশের বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Finish করুন। সফটওয়্যার টি রান করাবেন না, তাহলে ক্র্যাক কাজ করবে না। এবার WebcamMax activator ফোল্ডার( আনজিপ করা ফোল্ডারের ভিতর পাবেন) থেকে activator ফাইলটি চালু করে Activate করুন। এরপর crack ফোল্ডারের ভিতর দেয়া wcmhelper.dll, WebcamMax ফাইল দুটি Copy করে C drive> program files> WebcamMax এ পেস্ট করুন( পেস্ট করার সময় Copy and replace দিবেন, এরপর Continue দিবেন)। এবার সফটওয়্যার টি আপনার ডেক্সটপ থেকে চালু করে দেখুন… ফুল ভার্সন হয়ে গেছে।
(দুইটি ডাউনলোড অপশন পাবেন। দ্বিতীয় ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে)
সফটওয়্যার টির  Screen Shot দিলাম। দেখুন…
পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে এখানে

মাত্র ৭-৮ পয়সায় বন্ধুর মোবাইল এ message পাঠান !!!

বর্তমানে মোবাইল এ খরচ এত বেড়েছে যা বলার মত না । কাউকে msg পাঠাতে গেলে ৫০ পয়সা কেটে নেয় । কিন্তু এ খরচ আমরা চাইলেই কমাতে পারি । চলুন দেখি কিভাবে ৭-৮ পয়সায় বন্ধুর মোবাইল এ msg পাঠানো যায় ।
এর জন্য যা যা লাগবেঃ
১।  আপনার এবং আপনার বন্ধুর  facebook account । যা বর্তমানে প্রায় সবার আছে ।
২। আপনার এবং আপনার বন্ধুর মোবাইল এ ইন্টারনেট সুবিধা । ( browser হিসেবে default ছাড়া অন্য browser  থাকলে ভাল হয় )
৩। আপনার এবং আপনার বন্ধুর মোবাইল facebook mobile চালু থাকা ।
যা যা করতে হবেঃ
১। facebook mobile  চালু করার জন্য এই লিঙ্ক এ যান । add a phone click করুন ।  country তে বাংলাদেশ select করুন আর Mobile carrier হিসেবে আপনার
sim কোন company এর তা select করুন । next চাপুন ।
এবার আপনার মোবাইল থেকে F লিখে 32665 এ msg পাঠান । facebook msg এর মাধ্যমে আপনাকে একটি confirmation code পাঠাবে । এই code টি ২ নং ঘরে
লিখে next দিন । ব্যাস আপনার facebook mobile  চালু হয়ে গেল ।
এই কাজটি আপনার বন্ধুকেও করতে বলবেন ।
২। মোবাইল এ ইন্টারনেট active করুন । মোবাইল দিয়ে facebook এ ঢুকে যেই বন্ধুকে msg পাঠাতে চান তার msg page এ যান । page টি আপনার browser এ
save করে রাখুন । যাতে আমাদের বার বার এই page টী load করতে না হয় । opera mini তে page টি save করার জন্য  যান  menu==>tools==>save page ।
অন্য যেকোনো browser এই menu তে গেলে page save করার option পাবেন ।
শুধু msg এর msg পেতে যানঃ মোবাইল দিয়ে settings এ যান তারপর text messaging এ যান এবং আপনার মনের মত করে change করুন ।
এবার আমাদের test করার পালা । save করা যেকোনো একটি বন্ধুর page open করুন । msg box  এ আপনার বক্তব্য লিখুন আর send করুন । দেখুন সাথে সাথে
আপনার বন্ধুর নাম্বার এ msg চলে গেছে ।
একটি msg send করতে 3 KB net use হয় । যা payper use package এ মূল্য ৭-৮ পয়সা । আর যদি আপনার bundle package নেয়া থাকেই তাইলে তো আর কথাই নেই । ফ্রী ফ্রী msg পাঠাতে পারবেন যত খুশি তত।
আপনাদের  উপকারে লাগলে জানাবেন

ওয়েবডেভলপারদের জন্য অতি দরকারি দুটি মোবাইল সফটওয়্যার

কেমন আছেন সবাই । আশা করি ভালই আছেন ।
আজকে আমি আপনাদেরকে এমন ২ টি মোবাইল সফটওয়্যার সম্পর্কে জানাব যেগুলো ওয়েব ডেভেলপারদের জন্ন্য অতি দরকারি।
যেমন ধরুন আপনি এখন মো্বাইল এ আপনার ওয়েবসাইট টি ভিসিট করছেন, ভিসিট করতে গিয়ে সাইট এ কোন প্রব্লেম দেখলেন যেমন কোন ফাইলে প্রব্লেম দেখলেন । অথবা আপনাকে এখনি একটি ফাইল আপলো্ড করতে হবে, অথচ হাতের মোবাইল টা ছাড়া আর কোন পথ দেখছেন না।তখন আপনাকে এই সফটওয়্যার গুলো সাহায্য করবে ।
এতক্ষনে হয়ত অনেকেই বুঝে গেছেন যে আমি এফটিপি সফটওয়্যার এর কথা বলছি।হে আমি এফটিপি সফটওয়্যার কথা বলছি।যেহেতু আমাদের অতি পরিচিত সিপ্যানেল এ মোবাইল দিয়ে তেমন বড় ফাইল আপলো্ড করা যায় না তাই এই সফটওয়্যার গুলো কাজ করবে তাতে সন্দেহ নেই । আর যাদের পিসি নেই তাদের জন্ন্য বহু উপকারি এই সফটওয়্যারগুলো।কোন টিঊটরিয়াল দেওয়ার দরকার আছে বলে মনে হয় না কারন যাদের ওয়েবসাইট আছে তারা যানেন কিভাবে এফটিপি কনফিগার করতে হয় । নিচে শুধু স্ক্রিনশটসহ সফটওয়্যার এর ডাওনলো্ড এর লিঙ্ক দিলাম।
SicFtp[for symbian]
Sic ftp সফটওয়্যারটি সিম্বিয়ান অপারেটিং সিষ্টেম এর জন্য । ব্যাবহার খুব সহজ ।
ফাইল আপলোড,এডিট,কপি,পেস্ট,নতুন ডিরেক্টরি তৈরি মোটামোটি সব কাজ ই করা যায়।

Tune by Gmshovo
Download Link
MobyXplorer[for java]
এটি জাভা অপারেটিং সিষ্টেম এর জন্য । সিম্বিয়ান অপারেটিং সিষ্টেম এ ও চলে। Sic ftp সফটওয়্যারটি থেকে এটিকে অনেক অ্যাডভান্স মনে হয়েছে আমার কাছে।
ফাইল আপলোড,এডিট,কপি,পেস্ট,নতুন ডিরেক্টরি তৈরি,ফাইল এনক্রিপ্ট করা প্রায় সব ধরনের কাজ ই করা যায়।


Download Link
ভাল লাগলে কম্মেন্ট করবেন ।

অন্যের কম্পউটারে প্রবেশ করে দেেখ নিন সব ফাইল এবং সকল কিছুর pass word

ইয়াহু তে কারো সাথে চ্যাট করার সময় তার কম্পিউটারে আপনি প্রবেশ করতে পারবেন
যদি আপনি আমার এই ছোট লেখাকে সঠিক ভাবে ব্যাবহার করেন।
প্রথমে আপনাকে জানতে হবে যার সাথে আপনি কানেক্ট আছেন তার সঠিক আইপি
তো শুরু করি
কম্পিউটারের রান অপশনে গিয়ে কমান্ড এ গিয়ে টাইপ করুন
cmd
netstat (এন্টার চাপুন)
এবার এখানে আপনার সাথে কানেক্ট থাকা সকল আইপি দেখাবে
বিদেশী আইপি এর শেষ টা হবে ৫০৫০
এবার লিখুন
net use:h\\(এবার ঐ ব্যাক্তির আইপি )\shareddocs (এন্টার)
অপেক্ষা করুন একটি মেসেজ পাবেন
যদি আপনি সফল হোন তবে আপনার মাই কম্পিউটারে আরো একটি বাড়তি ড্রাইভ যোগ হবে
আর না পারলে ফেইল মেসেজ পাবেন
কারন তার পিসিতে পাসওয়ার্ড অথবা আইপি চেষ্জার থাকতে পারে যাতে আপনি সঠিক আইপি পাবেন না
যদি এটা কাজ করে তবে দায়িত্ব্য ভার আপনার
যদি আপনি সফল হইয়া কারো ক্ষতি করেন তবে আমি দায়ি নই

ডাউনলোড করুন হিন্দি মুভি Razz3

Genre: Horror
Directed By: Vikram Bhatt
Produced by: Mahesh Bhatt & Mukesh Bhatt
Story by: Shagufta Rafique
Starring: Emraan Hashmi, Bipasha Basu, Esha Gupta & Jacqueline Fernandez

Raaz 3 is a Bollywood horror film. The film is a sequel to Raaz – The Mystery Continues (2009), which itself was a sequel to Raaz (2002), and features Emraan Hashmi reprising his role from the second film, and with a new addition to the cast, Esha Gupta.Bipasha Basu, who was a part of the first film of the Raaz series, has made a comeback to the series after opting out of the second film Raaz 3. Jacqueline Fernandez made a special appearance in the film.






The story revolves around Shanaya (Bipasha Basu), an actress at the peak of his success. They offered the best roles and win all the awards they were nominated. It has also appointed a passionate affair with a beautiful director Aditya (Emraan Hashmi). All this ends when the youngest actress Sanjana (Esha Gupta) made his feature film debut. Suddenly Shanaya seems forgotten and everyone just wants to Sanjana. Fairly quickly, Aditya also leaves Shanaya for Sanjana and Shanaya sees her career, and she is slowly fading crazy. She starts on the black magic and makes from his goal in life to Sanjana and destroy the man she loves Aditya.

razz 3

Download This Movie

Single link

Rapid: click Here

Sharp File: click Here

Rapid Share: Click Here

হ্যাক করে ফেলুন শত্রুর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিন

আজকে দারুন একটি জিনিস নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের কাছে।যা একটি অন্যায় কাজ বলতে পারেন।
আপনারা অনেকেই চান যে আপনার শত্রুর ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করে দিতে।কি চান না?
অবশ্যই চাইবেন যাদের চুলকানি আছে তারা।তাই একটি পোস্ট লিখতে বসে গেলাম।তবে…
১ম সাবধানতাঃএটা সম্পূর্ণ একটি শিক্ষার জন্যে লিখা । কারও ক্ষতির জন্যে না । কেউ যদি এটা করেন কারও ক্ষতির জন্যে তবে নিজ দায়িত্বে করবেন । এতে আমি কোন প্রকারের দায়ী থাকবো না।
সাবধানতাঃ যেই একাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তা আর কখনই ফেরত পাবেন না।
এই কাজটা করতে আপনাকে বেশ কিছু স্টেপ পার হতে হবে । কি সেই স্টেপ গুলো?
আসুন জেনে নিই।
কি কি লাগবে এই কাজ করতেঃ
১ . যিনি ভিকটিম তার ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক । এটা আপনি সহজেই পাবেন।
২ . ভিকটিমের ইমেইল আইডি, যেটা দিয়ে তিনি লগ ইন করতে ব্যাবহার করে।
৩ . ভিকটিমের জন্ম তারিখ(তারিখ/মাস/বছর) যা তিনি প্রোফাইলে ব্যাবহার করেছে।
৪ . ভিকটিমের ফেসবুক প্রোফাইলের নামের প্রথম এবং দ্বিতীয় অংশ দিয়ে একটি ফেইক ইমেইল আইডি বানাবেন ইয়াহু অথবা জিমেইল এ। এবার
নিচের লিঙ্ক টি তে যান
http://www.facebook.com/help/identify.php?show_form=hack_nologin_access
এখন যা যা করনীয়ঃ
১ . আপনি যেই ফেইক ইমেইল আইডি বানিয়েছিলেন তা উপরে দিন।
২ . আপনার সমস্যার সমাধানের জন্যে ফেসবুক থেকে আপনি একটা ইমেইল পাবেন।আপনি সেই ইমেইলে রিপ্লাই দিবেন এভাবেঃ I cannot access my Facebook and even I cannot access my Email ID associated with this account.
এখানে আপনার কাছে ফেসবুক যেইসব ইনফরমেশন চাইতে পারে তা উপরের ১,২,৩ নং এ দেয়া আছে।
৩ . এখন আপনার কাজ শুধু পাহারা দেওয়া যে ভিকটিম তার ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করে কিনা।সে যদি ফেসবুক একাউন্ট ওপেন না করে তবে ফেসবুক থেকে আপনার কাছে সেই ফেইক ইমেইল আইডি তে একটি ইমেইল আসবে এভাবে “ Are you access associated Email Account or not ?” এখন আপনি আগের মত একই কথা লিখে রিপ্লাই দিন আবার।
৪ . পরের দিন আপনি ফেসবুক থেকে ইমেইল পাবেন “ your account has been Disabled ”
৫ . এখন আপনার কাজ শেষ । কিন্তু আবারও বলছি যে,সাবধানতাঃ যেই একাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তা আর কখনই ফেরত পাবেন না। আর হে হ্যাকিং বিষয় যদি কারো কিছু হেল্প এর দরকার হয় তবে যোগাযোগ করুন আমার ফেসবুক লিঙ্ক http://www.facebook.com/dangerpointtt
আর হা আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেজ লিঙ্ক https://www.facebook.com/filemela
আর আরেকটি কথা যারা হ্যাকিং শিক্ষা লাভ কইরা নিজার দেশ এর ক্ষতি করে তারা দেশ ও জাতির শত্রু

কম্পিউটার কে কথা বলে কমান্ড দেওয়া সম্ভব কোন সফটওয়্যার ছাড়া

আসসালামুয়ালাইকুম। কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি ভালো আছেন। আজকে আমার বিষয়  কম্পিউটার কে কথা বলে কমান্ড দেওয়া সম্ভব।  প্রথমে আপনার এর জন্য যা লাগবে তা হল একটা মাইক্রোফোন । ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার মদ্ধে একটা কিনতে পাবেন । এই ফিচার টি শুধু উইন্ডোজ ৭ ও ৮ বাবহারকারি রা উপভগ করতে পারবেন ।এবার আপনার কম্পিউটার এ স্টার্ট মেনু তে সার্চ দিন speech recognition দেখবেনঃspeech recognition  এরকম লেখা একটি অপশন আছে ।ওটা সিলেক্ট করুন । এবার এরকম কিছু আশবে:

এবার আপনি setup microphone অপশন টি সিলেক্ট করুন । এবার নিচের মত ছবি আশবেঃ

যদি আপনি ১ নম্বরের মত মাইক্রোফোন ব্যবহার করেন তাহলে এটা সিলেক্ট করুন
যদি আপনি ২ নম্বরের মত মাইক্রোফোন ব্যবহার করেন তাহলে এটা সিলেক্ট করুন
যদি আপনি ল্যাপটপ ব্যবহার করেন জার মদ্ধে মাইক্রোফোন আগে থেকে আছে তাহলে শেষের তা সিলেক্ট করুন
এরপরে নেক্সট সিলেক্ট করুন।
তারপর এরকম একটা ছবি আশবেঃ

এবার নিছের জিনিশ গুল খেয়াল রেখে নেক্সট দিন -
  1. আপনার মাইক্রোফোন আপনার মুখ থেকে ১ ইঞ্চি দূরে থাকবে
  2. মাইক্রোফোন এর দিকে মুখ করে নিঃশ্বাস নিবেন না
  3. খেয়াল করবেন mute বাটান যেনও অন না থাকে
এবার আপনি নেক্সট দিতে পারেন ।
নেক্সট দাওয়ার পর এমন এক্তি ছবি আশবেঃ

হলুদ বক্স এর কথা গুল আপনি যেভাবে কথা বলেন সেভাবে বলুন । ভুল করবেন না কিন্তু।
তারপর নেক্সট দিন ।
এবার এরকম একটি ছবি আশবেঃ

finish সিলেক্ট করুন
এরপর আবার দ্বিতীয় ছবি থেকে ৩ নম্বর অপশন টি সিলেক্ট করুন। এর সাহায্যে আপনি একে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানতে পারবেন (tutorial এ কমান্ড আশলে  accept হয় না । আপনি জাই বলেন ওটি থিক বলবে)
এবার আপনি দ্বিতীয় ছবি থেকে ১ নম্বর অপশন তি সিলেক্ট করুন । আপনার সফটওয়্যার শুরু হয়ে গেছে । আপনি ভালো পেরফরমান্স এর জন্য  দ্বিতীয় ছবি থেক ৪ নম্বর অপশন টি সিলেক্ট করে আপনার কম্পিউটার কে train করুন।
বানান ভুল হলে মাফ করবেন
ধন্নবাদ

অন্যের মোবাইলে বা কম্পিউটারে ফেসবুক লগআউট করতে ভুলে গেলে যা করবেন !!!

 
এই পোস্ট টা ফেসবুক এর সিকিউরিটি নিয়ে ।
যারা বিষয়টি জানেন না , তাদের এটা জানা আকান্ত জরুরি ।
কোন কোন সময় এমন হয় যে, কোন সাইবার ক্যাফের কম্পিউটার বা অন্য কার কম্পিউটারে ফেসবুক লগইন করেছেন কিন্তু আসার সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে বা আপনি লগ আউট করতে ভুলে গেছেন বা কারো মোবাইল থেকে ফেসবুক লগইন করেছেন লগ আউট করতে ভুলে গেছেন। এটা একটি বিশাল বিপদ। এখন যে কেউ ওই কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে আপনার ফেসবুক আক্সেস করতে পারবে । এখন আপনি কি করবেন ? আবার ওই কম্পিউটার বা মোবাইল এ গিয়ে লগ আউট করে আসবেন !! নাহ, ফেসবুক সিকিউরিটি এর দউলতে এটা আপনাকে করতে হবে না । আপনি আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকেই ঐ কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফেসবুক লগ আউট করতে পারবেন।
এজন্য যা করতে হবে দেখে নিন ……
১. প্রথমে আপানার PC থেকে ফেসবুক এ লগইন করুন।
২. এবার Account Setting এ যান।
৩. তারপর Security অপশনে Active Sessions এ ক্লিক করুন
৪. এখন Current Session   এ আপনার চলতি PC এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে।
৫. এবার ঐ আগের কম্পিউটার লগ আউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগ আউট হয়ে যাবে।
বিঃদ্রঃ অন্যের মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে ফেসবুক এ লগইন করার সময় কখনই “Keep me login” এ ক্লিক করবেন না । আর , পাসওয়ার্ড ও সেভ করবেন না ।
আশা করি উপকারে আসবে ।
কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন ।

হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ লুকিয়ে রাখুন একদম সহজে [ কোন সফটওয়্যার ছাড়া] !!

এখন আমি আপনাদের একটা মিনি টিপস শেয়ার করব ।
আমাদের কম্পিউটারে অনেক সময় অনেক ব্যক্তিগত  তথ্য থাকতেই পারে, যেগুলো আমরা অন্যদের দেখাতে চাই না।
সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে হার্ডডিস্কের যেকোনো ড্রাইভ সব বাক্তিগত তথ্য রেখে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে পারেন।
এজন্য যা  করবেন , দেখে নিন ……
প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ যেতে হবে বা কীবোর্ড থেকে Windows+R প্রেস করতে হবে ।
এর পর সেখানে cmd লিখে এন্টার করুন।কমান্ড প্রম্পট চালু হবে।
কমান্ড প্রম্পট চালু হলে  diskpart লিখে এন্টার করুন।
উইন্ডোজ সেভেনের ক্ষেত্রে একটি নোটিফিকেশন আসবে। সেটাতে ইয়েস করে দিলেই নতুন একটি কমান্ড প্রম্পট (নতুন উইন্ডো) চালু হবে।
সেখানে DISKPART> এর পরে লিখুন list volume এবং এন্টার করুন।সব কটি ড্রাইভের একটি তালিকা চলে আসবে।
এখন যে ড্রাইভটি আপনি লুকাতে বা হাইড করতে  চান, সেটির ভলিউম নম্বর লিখুন।
একটু খেয়েল করলে দেখতে পাবেন, প্রতিটি ড্রাইভের পাশেই এর ভলিউম নম্বর দেয়া আছে।
যেমন—আপনি যদি E:\ ড্রাইভ হাইড করতে চান, তাহলে E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর লিখে এন্টার করুন।
E:\ ড্রাইভের ভলিউম নম্বর 4 হলে লিখুন DISKPART>-এর পরে লিখুন select volume 4, তাহলে আপনার E:\ ভলিউমটি নির্বাচন করা হবে।
তারপর হাইড করার জন্য DISKPART>-এর পরে লিখুন remove letter E, তাহলে আপনার নির্বাচিত  ড্রাইভটি হাইড হবে।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন না ।
যদি ড্রাইভটি আবার দেখতে চান, তাহলে হাইড  ড্রাইভটি একই পদ্ধতিতে নির্বাচন করে লিখুন assign letter E এবং Command Prompt বন্ধ করে দিন।
এবারে মাই কম্পিউটারে গেলে ড্রাইভটি আবার দেখতে পাবেন।
সবাই ভালো থাকুন । সুস্থ থাকুন । আমার জন্যও দোয়া করুন ।

পিডিএফ ফাইলে মিউজিক কিংবা এনিমেশন যুক্ত করবেন যেভাবে

কোনো কিছু প্রেজেন্টেশনের  জন্য আমরা সাধারনত  এমএস পাওয়ার পয়েন্ট ব্যবহার করি ।। পাওয়ার পয়েন্টের রয়েছে অনেক সুযোগ সুবিধা ।যেমন-  প্রতি পেজ পাল্টানোর সময় অ্যানিমেশন দেয়া যায় , মিউজিক দেয়া যায় ফাইলে । ইত্যাদি কাজগুলা  যদি পিডিএফে দেওয়া যেত তাহলে কেমন হয় ? :D
হ্যা আজকে তাই দেখাবো আপনাদের । ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটওয়্যার দ্বারা আপনি পিডিএফ ফাইল মনের মত করে এডিট করতে পারবেন । প্রথমে সফটটির ফিচারগুলো দেখে নিন :
undefined

Key Features

  • Create PDF presentations, setting up the page transition effect, automatic page advance time and the presentation background music.
  • Convert multiple file type formats (e.g. .gif, .jpg, .png, .tif, .cbr, .cbz,…) to PDF.
  • Add supported file types to the project using the command line, Shell drag and drop, Internet search, or paste from the Windows clipboard.
  • Powerful Resource Explorer, able to browse local files and online ones using Internet services such as: Bing images, Google images, Picasa, Flickr and Twitpic.
  • Advanced Sound Explorer, with embedded player, to easily select local music files, or found in the Internet, searching in sites such as SoundCloud.
  • Easily view and convert .cbr and .cbz Comic Books to PDF.
  • Acquire from TWAIN sources, with timed acquire function.
  • Auto deskew pages, even from already existing PDF’s.
  • Visually merge, delete, rotate, rearrange and set result PDF pages size.
  • Advanced GUI, with docking functionality.
  • Possibility to install in portable mode.

অ্যানিমেশন যুক্ত পিডিএফ বানানোর জন্য সফটওয়্যারটি চালু করে ইচ্ছামতো ছবি বা পিডিএফ ফাইল খুলুন। এরপরে ডান পাশে  Document ট্যাবে গিয়ে Presentation Mode-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Yes করুন। এখন আপনি পিডিএফ ফাইলটি চলার সময় মনের মত যেকোনো মিউজিক শুনতে চাইলে Background Music-এ মিউজিক আনতে পারেন। এখন আপনি বিভিন্ন পেজে অ্যানিমেশন দিতে পেজটি নির্বাচন করে Page ট্যাব থেকে Transition effect-এ পছন্দের ইফেক্টস দিন। এইভাবে প্রতিটি পেজে ইচ্ছেমত কিংবা আলাদা আলদা সব পেজ নির্বাচন করে পছন্দের ইফেক্টস দিতে পারেন। সবশেষে Convert to PDF অপশনে ক্লিক করে পিডিএফ ফাইল তৈরি করুন।
ফ্রিওয়্যার  এই সফটওয়্যারটি নামাতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লীক করুন :
” সরাসরি ডাওনলোড করতে এখানে ক্লীক করুন ”

ভাল থাকুন ।সুস্থ থাকুন ।
নিজে জানুন , অন্যকে জানান ।
আল্লাহ হাফেজ ।

Facebook Twitter RSS